নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৫১ পিএম, ০৯ অক্টোবর, ২০২১
গ্রাহকদের আকর্ষণীয় দামে পণ্য দেওয়ার কথা বলে টাকা নিয়ে পালিয়ে গেছেন ‘আনন্দের বাজার’–এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আহমুদুল হক খন্দকার। তাঁর বিরুদ্ধে রাজধানীর গুলশান থানায় প্রতারণার অভিযোগে মামলা হয়েছে। এর মধ্যে ফেসবুক লাইভে এসে পুলিশ, সাংবাদিক ও গ্রাহকদের নিয়ে নানা বিরূপ মন্তব্য করেছন তিনি।
আহমুদুল হক খন্দকার ই–কমার্স প্রতিষ্ঠান আনন্দের বাজারের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পাশাপাশি প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার (সিইও) পদেও আছেন। তাঁর বিরুদ্ধে গত মঙ্গলবার রাতে গুলশান থানায় প্রতারণার মামলা করেন মো. সুজন নামের একজন গ্রাহক। এরপর তিন দফায় ফেসবুক লাইভে এসে কথা বলেছেন আহমুদুল হক খন্দকার।
সর্বশেষ শুক্রবার রাতে ফেসবুক লাইভে এসে তিনি ই-কমার্সের বর্তমান পরিস্থিতির জন্য পুলিশ, সাংবাদিক ও গ্রাহকদের দায়ী করে গালাগালি করেন। পুলিশের বিরুদ্ধে ঘুষ নেয়ার অভিযোগ তুলে আহমুদুল হক খন্দকার বলেন, ‘ওই দিন আমার পুলিশ ভাই এসেছিল, আমি ১২ লাখ টাকা ক্যাশ দিয়েছি। কই, কেউ আমার পক্ষে কথা বলল না!’
পুলিশের গুলশান জোনের সহকারী কমিশনার নিউটন দাশবলেন, ‘তাঁকে (আহমুদুল হক খন্দকার) গ্রেপ্তার করতে পারলে কারা ঘুষ নিয়েছে, কী কারণে টাকা দিয়েছে, সেসব বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।’
আহমুদুল হক খন্দকার বলেন, ‘আজ আমরা ই-কমার্স কোম্পানি করে ভুল করেছি। আজকে কথায় কথায় ডিবি আসে, কথায় কথায় এনএসআই আসে। কেন তারা আসবে? কেন তারা ফোন দেবে? আমি কি চুরি করেছি? আমি তো ভ্যাট দিয়েই ব্যবসা করেছি?’
ই-কমার্সের গ্রাহকদের তিনি বলেন, ‘২০ শতাংশ কাস্টমারের কারণে আজকে ই-কমার্সের এই অবস্থা। আপনারা অতি উৎসাহী, আপনাদের কারণে রাসেল (ইভ্যালির সিইও), রিপন (কিউকমের সিইও) গ্রেপ্তার হয়েছে।’
গ্রাহকদের উদ্দেশে আনন্দের বাজারের প্রধান বলেন, ‘আপনারা কেন ছাড়ে পণ্য নেন? কেন মোটরসাইকেল, ফ্রিজ নেন ছাড়ে? কেন ছাড় ছাড়া মাল কেনেন না? গ্রাহকেরা লোভী। তাঁদের কারণেই আজ এই অবস্থা।’
মন্তব্য করুন
দুদক দুর্নীতি রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ দুর্নীতি মামলা ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ
মন্তব্য করুন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় মিন্টো রোড যৌন হয়রানি
মন্তব্য করুন
আধুনিক সময়ে প্রায় সবার হাতেই রয়েছে
স্মার্টফোন। ফ্রিল্যান্সিং করে ঘরে বসেই অনেকে করছেন অর্থ উপার্জন। আবার অনেকেই ইনকাম
করার সুযোগের অপেক্ষায় আছেন। আর এই সুযোগ নিয়ে প্রতারণার জাল বিস্তার করছে একটি চক্র।
ঘরে বসে পার্ট টাইম চাকরির অফার দিয়েই শুরু হয় তাদের কাজ। চটকদার সব বিজ্ঞাপন দিয়ে
আকৃষ্ট করে সবাইকে। তাদের চটকদার এসব বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে সর্বস্বান্ত হন অনেকে।
এ বিষয়ে সতর্ক করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন
পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন। সোমবার (১৮ মার্চ) এক ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে
সবাইকে এই স্ক্যাম সম্পর্কে সচেতন করে সিটিটিসি।
জানা যায়, টেলিগ্রাম অ্যাপসভিত্তিক
চাইনিজ প্রতারক চক্র বাংলাদেশি কিছু প্রতারকের সহায়তায় জাল বিস্তার করছে। এরা ফোনে
বা হোয়াটসঅ্যাপে ঘরে বসে পার্ট টাইম চাকরির অফার দেবে।
এরপর ইউটিউব এ বিভিন্ন ভিডিও লাইক করতে
বলবে। প্রতি লাইকের জন্য আপনাকে তারা ১০০ টাকা করে দেবে। এভাবে ৫০০-১০০০ টাকা দেবে
তারা। একইসঙ্গে তারা হেল্পডেস্ক নামক টেলিগ্রাম গ্রুপে অ্যাড করে নেবে।
টেলিগ্রাম গ্রুপে ইনভেস্ট করার লোভনীয়
সব অফার দেবে। আপনি একবার তাদের প্ল্যানে যখনই ইনভেস্ট করবেন, তখনই ফাঁদে পড়ে যাবেন।
এভাবে কয়েকদিনের মধ্যেই আপনার থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে কথা বলে হাতিয়ে নেবে লাখ
লাখ টাকা।
এখন প্রশ্ন আসতে পারে রক্ষা পাবেন কীভাবে?
সবাইকে জেনে রাখতে হবে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে
কিংবা ঘরে বসে পাওয়া যে কোনো চাকরির অফারই এক একটি স্ক্যাম। ভুলেও কেউ এমন ইনভেস্টমেন্ট
প্রতারণার ফাঁদে পা দেবেন না।
টেলিগ্রাম স্ক্যাম সতর্ক বার্তা ডিএমপির অনলাইন জব
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগ সরকার টানা চতুর্থবারের মতো ক্ষমতা গ্রহণ করছে। গত ১১ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করেছে। এর আগে তিন মেয়াদে যারা বিভিন্ন সময়ে মন্ত্রী ছিলেন এবং সরকারের ভিতর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের অনেকেরই দায়িত্ব পালনের সময়টি স্বচ্ছতার ছিল না। তারা নিজেদেরকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে পারেননি। আর এ কারণেই তাদের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। গত তিন মেয়াদ এ রকম অন্তত এক ডজন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এই দুর্নীতির অভিযোগ এখন বিভিন্ন সংস্থাগুলো তদন্ত করছে।
আধুনিক সময়ে প্রায় সবার হাতেই রয়েছে স্মার্টফোন। ফ্রিল্যান্সিং করে ঘরে বসেই অনেকে করছেন অর্থ উপার্জন। আবার অনেকেই ইনকাম করার সুযোগের অপেক্ষায় আছেন। আর এই সুযোগ নিয়ে প্রতারণার জাল বিস্তার করছে একটি চক্র। ঘরে বসে পার্ট টাইম চাকরির অফার দিয়েই শুরু হয় তাদের কাজ। চটকদার সব বিজ্ঞাপন দিয়ে আকৃষ্ট করে সবাইকে। তাদের চটকদার এসব বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে সর্বস্বান্ত হন অনেকে।