নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:০৪ পিএম, ২১ নভেম্বর, ২০২১
রোলস-রয়েসের তৈরি সম্পূর্ণ বিদ্যুৎচালিত বিমানের পরীক্ষামূলক উড্ডয়নে ‘রেকর্ড’ সৃষ্টি হয়েছে। সংস্থাটির দাবি, তাদের তৈরি ‘স্পিরিট অব ইনোভেশন’ বিশ্বের দ্রুততম সম্পূর্ণ বিদ্যুৎচালিত বিমান। রোলস-রয়েস বিশ্বাস করে, তাদের তৈরি ‘স্পিরিট অব ইনোভেশন’ বিশ্বের দ্রুততম সম্পূর্ণ বিদ্যুৎচালিত বিমান।
ডার্বিতে অবস্থিত রোলস রয়েসের এয়ারস্পেস সদর দপ্তর বলছে, পরীক্ষামূলক উড্ডয়নে বিমানটির গতি ঘণ্টায় ৬২৩ কিলোমিটার পর্যন্ত উঠেছে। এটি তিনটি ভিন্ন দূরত্ব অতিক্রম করে নতুন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। সত্যতা যাচাইয়ের জন্য পরিসংখ্যান বিশ্ব এয়ার স্পোর্টস ফেডারেশনে পাঠানো হয়েছে।
উইল্টশায়ারের আমেসবারির বসকম্ব ডাউনে গত ১৬ নভেম্বর পরীক্ষামূলক ফ্লাইটগুলো পরিচালনা করা হয়। ফ্লাইট অপারেশনের পরিচালক এবং পাইলট ফিল ওডেল সর্বোচ্চ গতি তোলেন। তিনি বলেন, এটি আমার ক্যারিয়ারের উল্লেখযোগ্য ঘটনা এবং পুরো দলের জন্য এটি একটি অবিশ্বাস্য অর্জন।
রোলস-রয়েস বলছে, স্পিরিট অফ ইনোভেশন ২০১৭ সালে সিমেন্স ই-এয়ারক্র্যাফ্ট চালিত এক্সট্রা ৩৩০ এলই অ্যারোব্যাটিক বিমানের করা রেকর্ডের তুলনায় ঘণ্টায় ১৩২ মাইল বেশি দ্রুততম ছিল। এটি ৯৮৪২.৫২ ফুট উপরে উঠতে দ্রুততম সময় নেয়ার রেকর্ডটিও ভেঙ্গেছে ৬০ সেকেন্ডের ব্যবধানে। ওই উচ্চতায় উঠতে ২০২ সেকেন্ড সময় লাগতো। বিমানটিতে একটি ৪০০কেডাব্লিউ বৈদ্যুতিক পাওয়ারট্রেন ব্যবহার করা হয়েছে- যা একটি ৫৩৫বিএইচপি সুপারকারের সমান।
মহাশূন্যে এ পর্যন্ত যুক্ত করা সবচেয়ে শক্তিশালী প্রোপালশন ব্যাটারি প্যাক যুক্ত করেছে যা দিয়ে এক সাথে সাড়ে সাত হাজার ফোন চার্জ করা সম্ভব। সংস্থাটির প্রধান নির্বাহী ওয়ারেন ইস্ট বলেছেন, ‘কপ-২৬ এ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের নেয়ার গুরুত্বের উপর বিশ্বের দৃষ্টি নিবদ্ধ হওয়ার পর এটি আরেকটি মাইলফলক যা ‘জেট জিরো’কে বাস্তবে পরিণত করতে সাহায্য করবে।
বাতাস, স্থল এবং সাগরে কার্বনমুক্ত পরিবহনের আনার যে গুরুত্ব সমাজে তৈরি হয়েছে সেখানে কাঙ্ক্ষিত প্রযুক্তি নিয়ে আসার আশাকে সমর্থন করে। রোলস রয়েস আশা করে যে, ফেডারেশন অ্যারোনটিক ইন্টারন্যাশনাল (এফএআই) অদূর ভবিষ্যতে নতুন বিশ্ব রেকর্ড হিসাবে এই ফলগুলিকে আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করবে।
মন্তব্য করুন
মার্কিন প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপল খুব শীঘ্রই বাজারে নিয়ে আসছে আইফোনের ১৩-এর পরবর্তী মডেল 'আইফোন ১৪'। বেশকিছু পরিবর্তন আসতে চলেছে এই সিরিজটিতে। তবে শোনা যাচ্ছে আইফোনের এই নতুন সিরিজ থেকে বাদ দেওয়া হবে আইফোনের ‘মিনি’ মডেলটি। আইফোনের ১৪ সিরিজটিতে থাকবে ৪ টি ফোন। আর সেগুলো হলো আইফোন ১৪, আইফোন ১৪ প্রো, আইফোন ১৪ ম্যাক্স এবং আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স। প্রযুক্তিবিদদের মতে, দেড় দশকের ইতিহাস ভেঙে ক্যামেরা ফিচারে অবিশ্বাস্য আপগ্রেড আসতে পারে অ্যাপলের এই সিরিজে। আর তাই প্রতিবছরের মত এবারেও আইফোন প্রেমীদের মধ্যে আইফোনের নতুন এই মডেল নিয়ে চলছে ব্যাপক উৎসাহ। আর তাই আইফোনপ্রেমীদের জন্য বাংলা ইনসাইডারের আজকের আয়োজন।
আইফোন ১৪ এর এই মডেলের ১৪ ম্যাক্স-এ ৬.৭ইঞ্চির ডিসপ্লে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়াও, আইফোন ১৪-এর ফাঁস হওয়া ডিজাইন অনুযায়ী নতুন ফোনের ডিসপ্লের ওপর বৃত্তাকার হোল পাঞ্চ কাট আউটের নিচে সেলফি ক্যামেরা কাট আউট দেখা গেছে। আইফোন ১৪-এর পেছনে তিনটি ক্যামেরার সঙ্গেই রয়েছে এলইডি ফ্ল্যাশ। আইফোনের এই নতুন ফোনটির ক্যামেরা স্পেসিফিকেশন সম্পর্কে অ্যাপল কিছু না জানালেও ধারণা করা হচ্ছে প্রথমবারের মত আইফোনের ক্যামেরায় দেখা মিলতে পারে ৪৮ মেগাপিক্সেলের নতুন সেন্সর। তবে, আইফোনের সব মডেলে এই ফিচার না থাকার সম্ভাবনাই বেশি। এই ফিচারটি থাকতে পারে ১৪ সিরিজের আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্সে। এদিকে আইফোন ১৪ সিরিজের নতুন ‘আইফোন ১৪ প্রো’-তে থাকবে নতুন ‘হোল-পাঞ্চ + পিল ডিজাইন’। এছাড়াও আইফোনের ১৪ সিরিজের প্রো ভার্সনে র্যাম আপগ্রেড এর সম্ভাবনাও রয়েছে।
এবারের নতুন মডেলে আইফোন ১৩ এর মতো ‘নচ’ থাকলেও এটি হবে ৩০ শতাংশ ছোট। এবং নতুন ‘এ১৬ এসওসি’ থাকবে কেবল উচ্চক্ষমতার এবং ব্যয়বহুল ১৪ প্রো ও ১৪ প্রো ম্যাক্স মডেলের জন্য।
এছাড়াও ব্লুমবার্গ এর প্রতিবেদন বলছে আইফোন ১৪ এ 'অলওয়েজ-অন ডিসপ্লে' ফিচার আসতে যাচ্ছে অ্যাপল। তবে এই ফিচার শুধুমাত্র প্রো ও প্রো ম্যাক্স মডেলে আসবে।
বেটার ওয়াইফাই ও ৫জি কানেকশনের পাশাপাশি ব্যাটারি লাইফেও উন্নতি আসবে আইফোন ১৪ তে।
প্রতি বছরের মত নতুন চিপ নিয়ে আসবে নতুন আইফোন, এই বছরের আইফোনে থাকবে অ্যাপল এ১৬ বায়োনিক চিপ। তবে শুধু প্রো মডেলগুলোতে থাকার সম্ভাবনা বেশি। বাকিগুলোতে থাকতে পারে এ১৫ চিপ।
গত বছরের প্রো মডেলে থাকা ১২০হার্জ ডিসপ্লে ফিচারটিও আইফোন ১৪ তে থাকছে।
বিগত ২০২০ ও ২০২১ সালের আইফোনের মডেলগুলোতে দামের তেমন কোনো পার্থক্য ছিলো না। তবে এবার আইফোন১৪ মডেলটিতে যেহেতু কিছুটা পরিবর্তন আসছে তাই পূর্বের তুলনায় এবার কিছুটা দাম বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে আইফোন ১৪ সিরিজের প্রতিটি মডেলের দাম আগের ১৩ সিরিজের মডেলগুলোর চেয়ে ১০০ থেকে ৩০০ ডলার পর্যন্ত বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ফেসবুক প্রোফাইল ছবি চুরি বন্ধ করবেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জনপ্রিয় স্মার্টফোন নির্মাতা স্যামসাং খুব শীঘ্রই বাজারে নিয়ে আসতে যাচ্ছে স্যামসাং গ্যালাক্সি এক্সকভার৬ প্রো মডেলের ফোনটি৷ এই ফোনটি ধুলাবালি ও পানি পরিশোধন যোগ্য এবং হাতে গ্লাভস পড়েও ব্যাবহার করতে পারবেন যা অন্যসব স্মার্টফোনে করতে গেলে বাধার সৃষ্টি হয়। বলা যায় যারা একটু টেকসই ফোন খুজছেন তাদের জন্য দারুণ একটি ফোন এই স্যামসাং গ্যালাক্সি এক্সকভার৬ প্রো। তাহলে চলুন বাজারে আসন্ন এই ফোনের স্পেসিফিকেশন ও ফিচার সম্পর্কে কিছুওটা ধারণা নিয়ে নেই-