ইনসাইড হেলথ

আজ বিশ্ব এইডস দিবস

প্রকাশ: ০৮:০০ এএম, ০১ ডিসেম্বর, ২০২১


Thumbnail আজ বিশ্ব এইডস দিবস

আজ ১ ডিসেম্বর বিশ্ব এইডস দিবস। ‘সমতার বাংলাদেশ : এইডস ও অতিমারি হবে শেষ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে আজ পালিত হচ্ছে বিশ্ব এইডস দিবস। ১৯৮৮ সাল থেকে এইডসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ও জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও এ দিবসটি পালন করে থাকে। 

ইউএনএইডস-এর তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে বিশ্বে প্রায় ৩৪ মিলিয়ন মানুষ এইডস আক্রান্ত রয়েছে এবং এ পর্যন্ত প্রায় ৩৫ মিলিয়ন মানুষ এ প্রাণঘাতী রোগে মারা গেছেন।

দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আলাদা বাণী দিয়েছেন।

এ উপলক্ষে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে নানা কর্মসূচি পালিত হবে। সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস এন্ড সার্জনসের (বিসিপিএস) সামনে জমায়েত ও র‌্যালি, বিসিপিএস মিলনায়তনে ১১টায় সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

এইডস   বিশ্ব   বাংলাদেশ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

প্রচণ্ড গরমে হতে পারে হিট স্ট্রোক, করণীয় কী?

প্রকাশ: ১১:৪৭ এএম, ০৮ জুন, ২০২৩


Thumbnail হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে করণীয়।

ঢাকার তাপমাত্রা এখন প্রতিদিনই চল্লিশ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠছে। জুনের শুরুতে এসে দেশের গড় তাপমাত্রা যেমন থাকার কথা ছিল তেমনটি থাকেনি এবার। দেশে ৫০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড হয়েছে। তাপমাত্রা যখন ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকে- তাকে বলে মাঝারি তাপপ্রবাহ এবং তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকলে সেটিকে বলে মৃদু তাপপ্রবাহ। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার মতে, কোন জায়গার দৈনিক যে গড় তাপমাত্রা সেটি পাঁচ ডিগ্রি বেড়ে গেলে এবং পরপর পাঁচদিন তা চলমান থাকলে তাকে হিটওয়েভ বা তাপপ্রবাহ বলা হয়।

এই তাপমাত্রায় দিনের পর দিন বাইরে থাকলে বা কাজ করলে হিট এক্সহশন বা হিট স্ট্রোক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। হিট স্ট্রোক একটা মেডিক্যাল ইমার্জেন্সি এবং অতি দ্রুত স্পেশালাইজড মেডিক্যাল ফ্যাসিলিটিতে নিয়ে চিকিৎসা না করালে মৃত্যুর ঝুঁকি খুব বেশি।

আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ বা ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ডাইরিয়াল ডিজিজ রিসার্চ বাংলাদেশ (আইসিডিডিআরবি) হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে করণীয় সম্বন্ধে কিছু দিক নির্দেশনা দিয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে:- দিনের বেলায় যথাসম্ভব বাইরে বের হওয়া থেকে বিরত থাকা এবং রোদ এড়িয়ে চলা, বাইরে বের হলে ছাতা, টুপি/ক্যাপ বা কাপড় দিয়ে মাথা যথাসম্ভব ঢেকে রাখা, হালকা রঙের ঢিলে ঢালা এবং সম্ভব হলে সুতির জামা পরা, প্রচুর পরিমাণে বিশুদ্ধ পানি পান করা, সহজে হজম হয় এমন খাবার খাওয়ার চেষ্টা করা ও বাসি, খোলা খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকা, দিনের বেলায় একটানা শারীরিক পরিশ্রম করা থেকে বিরত থাকা, সম্ভব হলে একাধিকবার পানির ঝাপটা নেয়া বা গোসল করা,  প্রস্রাবের রঙের দিকে নজর রাখা, তা হলুদ বা গাঢ় হলে অবশ্যই পানি পানের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়া, ঘরের পরিবেশ যেন অতিরিক্ত গরম বা ভ্যাপসা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা, বেশি অসুস্থ বোধ করলে দ্রত নিকটস্থ চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, ২০০০ সাল থেকে ২০১৬ পর্যন্ত দাবদাহে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বেড়েছে ১২৫ মিলিয়ন। যারা বাইরে কায়িক পরিশ্রম করে থাকেন, যেমন কৃষক অথবা রিকশাচালক- তারা বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। কারণ তারা সূর্যের নিচে বেশি সময় কাটান। 

আইসিডিডিআরবি’র মতে, সবচেয়ে বেশি হিট স্ট্রোকের ঝুঁকিতে যারা রয়েছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন শিশু, বয়স্ক ব্যক্তি, শ্রমজীবী ব্যক্তি (রিকশাচালক, কৃষক, নির্মাণশ্রমিক), যাদের ওজন বেশি- যারা শারীরিকভাবে অসুস্থ,যাদের হৃদরোগ বা উচ্চ রক্তচাপ আছে।

তাই এই প্রচন্ড গরম এবং তাপদাহের মধ্যে হিট স্ট্রোক যেন না হয় বা হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে আইসডিডিআরবি’র পরামর্শগুলো মেনে চলা অত্যাবশ্যকীয়।    


হিট স্ট্রোক   প্রতিরোধ   করণীয়   আইসিডিডিআরবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

গরমেও শরীর সতেজ রাখবে যে ৫ ফল

প্রকাশ: ০৮:০০ এএম, ০৬ জুন, ২০২৩


Thumbnail

তীব্র গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন। আর এই গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে ফলের কোনও বিকল্প নেই। ভারি খাওয়াদাওয়ার বদলে দুপুরের খাবারে অথবা দিনের যে কোনও সময় আম, তরমুজ অথবা বেদানার মতো ফল শরীরকে সতেজ রাখবে। সুতরাং গরমের ডায়েটে এই ৫ ফল অবশ্যই রাখুন।

তরমুজ

গরমের সুপারফুড হল তরমুজ। একে গ্রীষ্মের সেরা ফল বলা যেতে পারে। তরমুজে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে, যার কারণে হাইড্রেশন ভাল হয়।

ওয়েবএমডির রিপোর্ট অনুযায়ী, তরমুজে প্রায় ৯২ শতাংশ পানি রয়েছে। তরমুজে ক্যালরির পরিমাণ খুবই কম। এটি ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে। তরমুজ লাইকোপিনসহ শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা কোষের ক্ষতির ঝুঁকি কমায়।

আম

সব বয়সের মানুষই আম খেতে পছন্দ করে। আম ক্যালরির ভাল উৎস। গ্রীষ্মকালে ক্লান্ত বোধ করলে আম খেলে তাৎক্ষণিক শক্তি পাওয়া যায়। আমে আঁশ ও ভিটামিনের পাশাপাশি পটাশিয়ামও রয়েছে। আমের হলুদ রঙের পিগমেন্ট সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে চোখকে রক্ষা করে।

খরমুজ

খরমুজ ভিটামিন এ সমৃদ্ধ, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়়ায় এবং প্রদাহ কমায়। এতে উপস্থিত ভিটামিন সি কোষ মেরামত করতে সাহায্য করে। এটি আপনার ত্বকে উজ্জ্বলতা আনে। 

আপেল

প্রতিটি ঋতুতেই আপেল স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। গরমে আপেল খেলে শরীরে পানির অভাব হয় না এবং হাইড্রেশন ভাল হয়। প্রতি ১০০ গ্রাম আপেলে প্রায় ৮৫ গ্রাম জল রয়েছে, যার জন্য একে গ্রীষ্মের সুপার ফুড বলা যেতে পারে।

শসা

গ্রীষ্মকালে শসা খাওয়া অত্যন্ত ভাল। শসায় ৯৫ শতাংশ পানি থাকে। শসা খেলে শরীর হাইড্রেটেড থাকে। পর্যাপ্ত পরিমান পানি পান করতে না পারলে তাহলে অবশ্যই শসা খেতে হবে। শসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন কে এবং ভিটামিন এ। এতে হজম প্রক্রিয়া উন্নত হয়।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০১

প্রকাশ: ০৫:৫৬ পিএম, ০৫ জুন, ২০২৩


Thumbnail

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১০১ জন। 

সোমবার (৫ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডেঙ্গুতে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৭ জন এবং ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৪ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৩৯২ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। ঢাকার ৫৩টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৩৩৬ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৫৬ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ২ হাজার ৪৭৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ১৭৮১ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ৬৯৬ জন।

এদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২০৬৮ জন। ঢাকায় ১৪৩১ এবং ঢাকার বাইরে ৬৩৭ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

ডেঙ্গু   স্বাস্থ্য অধিদফতর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

প্রকাশ: ০৫:১৭ পিএম, ০৪ জুন, ২০২৩


Thumbnail

গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ১৬ জন প্রাণ হারালেন।

রোববার (৪ জুন) সারা দেশের পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের নিয়মিত ডেঙ্গু বিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এদিকে, ডেঙ্গু-আক্রান্ত হয়ে একদিনে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ৯৭ জন। এরমধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ৮৭ এবং ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ১০ জন রয়েছেন।
  
এছাড়া ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে মোট ৩৮৭ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এরমধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা ভর্তি আছেন ৩৩৮ এবং ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে রোগী আছেন ৪৯ জন।
 
গত বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন দেশের ইতিহাসের সর্বোচ্চ ২৮১ জন। বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ডেঙ্গুতে ২৭ জনের মৃত্যু হয়।

ডেঙ্গু   স্বাস্থ্য অধিদফতর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড হেলথ

বেশি ঘুম যেসব রোগের ঝুঁকি বাড়ায়

প্রকাশ: ০৮:০০ এএম, ০৪ জুন, ২০২৩


Thumbnail

মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর দৈনন্দিন কর্মকান্ডের ফাঁকে বিশ্রাম নেওয়ার একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া হচ্ছে ঘুম বা নিদ্রা। ভালো স্বাস্থ্যে জন্য রাতে ভালো ঘুম হওয়া খুবই জরুরি। ঠিকমতো ঘুম না হলে কত যে শারীরিক সমস্যা জন্ম নেওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়, সেই তালিকা দীর্ঘ। মানসিক অস্থিরতা থেকে ওজন বেড়ে যাওয়া-ঘুমের ঘাটতি ডেকে আনে কিছু রোগও। তবে শুধু কম ঘুম নয়, প্রয়োজনের অতিরিক্ত ঘুমও ডেকে আনে বিপদ। সেটা ঘুমের ঘাটতির চেয়েও আরও বেশি মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে।

হৃদযন্ত্রের সমস্যা

বেশি ঘুমালে দিনের অনেকটা সময় শুয়ে শুয়েই কেটে যায়। শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখতে যেটুকু শরীরচর্চা প্রয়োজন, প্রতিদিন সেটুকু করতে না পারলে হার্টের সমস্যা হবেই। শুধু তা নয়, রক্ত চলাচলেও কিন্তু সমস্যা হতে পারে। রক্ত প্রবাহ ঠিক স্বাভাবিক না থাকলে হৃদরোগের ঝুঁকি থেকে যায়।

রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়া

রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়া নির্ভর করে কোনো ব্যক্তি কেমনভাবে জীবনযাপন করছেন তার ওপর। কারণ তার সারা দিনের খাওয়া-দাওয়া, কাজ, শরীরচর্চা এসব কিছুর প্রভাব পড়ে ওই ব্যক্তির বিপাকহারের ওপর। দিনের বেশিরভাগ সময় যদি ঘুমিয়েই কাটে, সেক্ষেত্রে কোনো রুটিনই সঠিকভাবে মেনে চলা যায় না। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা ক্রমশ বাড়তে থাকে।

প্রজনন ক্ষমতা কমে যাওয়া

দীর্ঘ সময় ঘুমালে শারীরিক সক্রিয়তা অনেকটাই কমে যায়। ফলে নারী এবং পুরুষ উভয়েরই প্রজনন ক্ষমতায় প্রভাব পড়ে। শারীরিকভাবে সক্ষম না থাকলে, প্রজননে সাহায্যকারী হরমোনগুলোর ভারসাম্যও নষ্ট হয়।

স্থুলতা

বেশি ঘুমালে ওজন বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি। দিনের অধিকাংশ সময়ে ঘুমিয়ে থাকলে স্বাভাবিকভাবেই শরীরচর্চার অভ্যাসে ভাটা পড়ে। শরীরচর্চা না করলেই ওজন বৃদ্ধি পেতে শুরু করবে। তাছাড়া ওজন বেশি হলে নানা রকম রোগও বাসা বাঁধবে শরীরে।



মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন