নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ১০ মে, ২০১৮
হঠাৎ করে রাজনীতির মাঠে সরব ড. কামাল হোসেন। বুধবার রাত ১২টা পর্যন্ত বারিধারায় অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। আজ উড়াল দিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি তুলে ধরবেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কর্মকর্তাদের। আগামী নির্বাচন নিয়ে বৈঠক করবেন মার্কিন সিনেটর এবং কংগ্রেসম্যানদের সঙ্গে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে উড়ে যাবেন ব্রিটেনে। সেখানে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তৃতার কর্মসূচি রয়েছে তাঁর। এখানেই তিনি বৈঠক করবেন তারেক জিয়ার সঙ্গে।
রাজনৈতিক অঙ্গনের খবর হলো, তারেক জিয়ার ভাড়াটে হিসেবেই ড. কামাল হোসেন সরকারের বিরুদ্ধে আঁদাজল খেয়ে লেগেছে। ড. কামাল হোসেনও গতরাতে বি. চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠকের পর বলেছেন,‘এই সরকারের পতন ঘটানোই তাঁর একমাত্র লক্ষ্য।’ সরকারের পতন ঘটাতে দেশে যেমন তিনি ‘জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়া’ গঠনের উদ্যোগ নিয়েছেন, তেমনি দেশের বাইরে সরকারের উপর চাপ সৃষ্টির চেষ্টা করছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যেন সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করে সে কারণে ড. কামাল হোসেন বাংলাদেশস্থ মার্কিন দূতাবাসে একাধিক বৈঠক করেছেন। জানা গেছে, আগামী নির্বাচন কীভাবে করা উচিত, সে ব্যাপারে একটি প্রস্তাবনা তিনি মার্কিন দূতাবাসে হস্তান্তর করেছেন। এই প্রস্তাবনাই তিনি নিয়ে যাচ্ছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রশ্ন উঠেছে কেন এত তৎপর ড. কামাল হোসেন? রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ড. কামাল হোসেন নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় যেতে পারবেন না। একটি সূত্র বলছে, দেশের সুশীল সমাজ নির্বাচনকালীন সময়ে একটি সর্বদলীয় সরকারের রূপরেখা নিয়ে কথা বলছেন। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের ধারণা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক তাই এই দাবিকে কোনো দাতা দেশই সমর্থন দিচ্ছে না। এজন্যই সুশীল সমাজ শেখ হাসিনাকে বাদ দিয়ে একটি সর্বদলীয় সরকারের রূপরেখা নিয়ে কাজ করছে। ড. কামাল বা অধ্যাপক বি. চৌধুরীকে এই সর্বদলীয় সরকারের প্রধান করার আলাপ-আলোচনা ঘরোয়াভাবে চলছে। সেজন্যই ড. কামাল হোসেন হয়তো মাঠে নেমেছেন। তবে অন্য একটি সূত্র বলছে, তারেক জিয়াই ড. কামাল হোসেনকে মাঠে নামিয়েছেন। কূটনৈতিক অঙ্গনে বিএনপি আস্থার সংকটে ভুগছে। অধিকাংশ দাতা দেশ তারেক জিয়ার নেতৃত্ব নিয়ে অস্বস্তিতে আছে। তাই নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার ব্যাপারে বিএনপির আকুতি কূটনীতিকদের কাছে তেমন আবেদন রাখতে পারছে না। এই সুযোগে সরকারও বিএনপির ব্যাপারে কোনো আগ্রহ দেখাচ্ছে না। প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা স্পষ্ট করেই বলে দিয়েছেন, ‘বিএনপি নির্বাচনে আসার কোনো উদ্যোগ তিনি বা তাঁর দল নেবে না। এরকম অবস্থায় অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেন দরবার করছেন ড. কামাল হোসেন। আর এই লবিং করার জন্য ‘জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়া’র আত্মপ্রকাশ। ড. কামাল হোসেন নিজেই বলেছেন, ‘সব দলকে তিনি এক প্লাটফরমে আনতে চান, এই সরকারের বিরুদ্ধে।’ সব দলের ঐক্যের নেতা তিনি এই পরিচয় দিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেন দরবার করা সহজ।
অবশ্য অন্যের জন্য লবিং করা ড. কামাল হোসেনের জন্য নতুন নয়। ২০০৭ সালেও ড. কামাল হোসেন সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে অসাংবিধানিক ভাবে ক্ষমতায় রাখার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তদবির করেছিলেন। এবারও তিনি বিএনপির পক্ষে আন্তর্জাতিক তদবিরে নেমেছেন। আর লন্ডনে তারেক জিয়ার সঙ্গে বৈঠকেই চূড়ান্ত হবে বিএনপি কি রাজনীতি করবে আগামীতে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, তারেক জিয়ার এই কৌশল পুরোনো। ছাত্র শিবির ও জামাতকে দিয়ে ২০১৪ তে তারেক সন্ত্রাস করেছিলেন। আর এবার ড. কামাল হোসেনকে দিয়ে নির্বাচনের চাপ সৃষ্টির চেষ্টা করছে। তবে এই তদবির করে তারেক জিয়ার কাছ থেকে ড. কামাল হোসেন কি পাবেন তা এখনো অজানা।
Read In English: https://bit.ly/2G2YGW0
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বিএনপি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, গণতন্ত্র, শান্তি, উন্নয়ন নির্বাচনবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বান মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের ও প্রগতিশীল শক্তির কাছে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিরোধী অপশক্তি আমাদের ভিত্তিমূলে আঘাত করতে যাচ্ছে। তাদের আমাদের প্রতিহত করতে হবে, সেজন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের মাধ্যমে সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের জন্য জনগণকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ভোট দিয়ে আপনার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করুন। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জনগণ সব শক্তির উৎস।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশবিরোধী অপশক্তি জাতির পিতার পরিবারকে হত্যা করে জনগণকে সামরিক স্বৈরশাসনের জাঁতাকলে দীর্ঘকাল পিষ্ঠ করেছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে হত্যার রাজনীতি বন্ধ করেছেন।
আওয়ামী লীগ ওবায়দুল কাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটে আগামী ৮ মে। গতকাল সোমবার (২২ এপ্রিল) ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। এদিন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
জানা গেছে, নোয়াখালীর হাতিয়া ও ফেনীর পরশুরাম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। এ ছাড়া বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হচ্ছেন। সোমবার ( ২২ এপ্রিল ) মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ বেশ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
হাতিয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। তাঁরা হলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর ছেলে আশিক আলী, স্ত্রী আয়েশা ফেরদাউস ও জাতীয় পার্টির নেতা মুশফিকুর রহমান। গতকাল আশিক আলী ছাড়া বাকি দুজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। হাতিয়া উপজেলা পরিষদের বাকি দুটি পদে একজন করে প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন।
জানতে চাইলে মুশফিকুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর রাজনীতির হাতেখড়ি সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর হাতে। তিনি ওই পরিবারের একজন সদস্যের মতো। মাঝখানে কিছু ভুল–বোঝাবুঝির কারণে দূরত্ব থাকলেও তা ঘুচে গেছে। আশিক আলীর সমর্থনে তিনি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন।
স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী বলেন, স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জোড় করাতে তাঁর ছেলে প্রার্থী হয়েছেন। দলের অন্য কেউ আগ্রহ দেখাননি। ছেলের প্রতিদ্বন্দ্বীরা নিজ থেকেই প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।
ফেনীর পরশুরাম উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন প্রার্থীর মধ্যে দুজন গতকাল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। এতে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন কেবল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ফিরোজ আহমেদ মজুমদার। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন উপজেলা পরিষদের তিনবারের চেয়ারম্যান ও পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন মজুমদার ও উপজেলার বক্সমাহমুদ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হাসেম চৌধুরী।
ভাইস চেয়ারম্যান পদের চারজনের মধ্যে তিনজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। বর্তমানে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক নুর মোহাম্মদ শফিকুল হোসেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন ইকরামুল করিম মজুমদার, নজরুল ইসলাম ও আবদুল রসুল মজুমদার।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেত্রী শামসুন নাহার পাপিয়া। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন নিলুফা ইয়াসমিন।
এদিকে বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল চারজন প্রার্থীর মধ্যে তিনজন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন বলে রিটার্নিং এস এম কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন জানিয়েছেন।
তবে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বলেছেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের অনুরোধ ও প্রচ্ছন্ন চাপে তাঁরা প্রার্থিতা প্রত্যাহারে সম্মত হয়েছেন। রোয়াংছড়ি উপজেলা থেকে আওয়ামী লীগের তিনজন ও জনসংহতি সমিতির সাবেক এক নেতা চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। চারজনের মনোনয়নই রিটার্নিং কর্মকর্তা বৈধ ঘোষণা করেছিলেন। প্রার্থীরা নিজেদের মতো করে প্রস্তুতিও নিয়েছেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পর প্রার্থীরা জানিয়েছেন, গতকাল প্রত্যাহারের শেষ দিনে হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের নেতারা তৎপর হয়ে ওঠেন। প্রার্থিতা তুলে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করে এবং প্রচ্ছন্নভাবে চাপ দিতে থাকেন।
মন্তব্য করুন
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনকে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সিনিয়র সহসভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তবে ব্যক্তিগত বিরোধ ও তার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে তাকে বাদ দেওয়া হয়েছে বলে মত বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের অনেকের। সুপ্রিম কোর্ট অঙ্গনে তুমুল জনপ্রিয় এই নেতাকে বাদ দেওয়ায় ফোরামের নেতাদের ওপর ক্ষুব্ধ বিএনপির সিনিয়র নেতারাও। এ নিয়ে বিএনপিতে এখন বিভক্ত স্পষ্ট।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।