নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:০১ পিএম, ২৭ জুলাই, ২০১৮
প্রচন্ড ব্যস্ত তিনি। দল প্রশাসন নিয়ে তাঁর দম ফেলার সময় নেই। সামনে নির্বাচনের প্রস্তুতি। এতোসব কিছুর পরও আজ রান্নাঘরে ঢুকলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বড় ছেলের জন্মদিন বলে কথা। জয়ের পছন্দ মায়ের হাতে রান্না করা বিরিয়ানী। আজ তাই ছেলের জন্য নিজেই রান্না করলেন বিরিয়ানী। আদর করে ছেলেকে খাইয়েও দিলেন। এটা সজীব ওয়াজেদ জয়ের সবচেয়ে বড় উপহার। মায়ের কাছে এটাই তাঁর জন্মদিনে সবচেয়ে বড় পাওয়া। সজীব ওয়াজেদ জয় সব সময়ই বলেন, ‘মায়ের চেয়ে বিরিয়ানী ভালো রান্না আর কেউ করতে পারে না।’
জাতির পিতার দৌহিত্র তিনি, মা প্রধানমন্ত্রী, তিনি নিজে তথ্য প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। তারপরও জন্মদিন নিয়ে তাঁর কোন আড়ম্বর নেই, নেই কোন আয়োজন। সকালে নেতা-কর্মীরা গণভবনে গিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছে, সজীব ওয়াজেদ জয়কে। ব্যস এটুকুই। ছেলের জন্মদিন উপলক্ষে দুপুরটায় সব ব্যস্ততাকে দূরে সরিয়ে রেখেছেন। আর রাতে হয়তো ছেলেকে বুকে জড়িয়ে আদর করে কপালে একটা চুমু দিয়ে দেবেন। এই একটু আদর প্রধানমন্ত্রীকে কিছুক্ষণের জন্য ভুলিয়ে দেবে, বামা-মা হারানোর যন্ত্রণা। তারপর আবার ব্যস্ত জীবন, মানুষের জন্য অহর্নিশ ভাবনা, দেশের কল্যাণে কঠোর পরিশ্রম করে যাওয়া। অসাধারণ একজন রাষ্ট্র নায়ক একটু সময়ের জন্য যেন সাধারণ মা হয়ে যান।
বাংলা ইনসাইডার
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।