নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৭:১৭ পিএম, ২৭ জুলাই, ২০১৮
জনপ্রশাসন মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এমাসের ৩ জুলাই চিকিৎসার জন্য ব্যাংককে যান। এখনও তাঁর চিকিৎসা চলছে সেখানে। চিকিৎসকদের সুত্র জানা গেছে, তাঁর শারীরিক অবস্থার দৃশ্যমান কোন উন্নতি হয় নাই এখন পর্যন্ত।
সৈয়দ আশরাফুলের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, তাঁর দুটো চিকিৎসা পাশাপাশি চলছে। একটা হলো, তাঁর ফুসফুসের ক্যানসারের চিকিৎসা আরেকটি হলো, ডিমেনশিয়া (ভুলে যাওয়া রোগ) রোগের চিকিৎসা।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, উল্লেখিত এ রোগ দুটোতে দীর্ঘ মেয়াদী চিকিৎসা প্রদান করতে হয়, যা অনেক সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।
আওয়ামী লীগের সূত্রে জানা যায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের চিকিৎসার যাবতীয় ব্যয়ভার বহন করছেন। প্রধানমন্ত্রী সার্বক্ষনিকভাবে তাঁর চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যের বিষয়ে খোঁজ খবরও নিচ্ছেন।
উল্লেখ্য জাতীয় চার নেতার একজন সৈয়দ নজরুল ইসলামের ছেলে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। নিজের সততা, নিষ্ঠা ও মেধার পরিচয়েই তিনি মানুষের মন জয় করেছেন।
সৈয়দ আশরাফ পাদ প্রদীপে আসেন ওয়ান ইলেভেনের সময়। আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা যখন আদর্শের পরীক্ষায় হাবুডুবু খাচ্ছেন। তখন প্রয়াত জিল্লুর রহমান এবং বেগম মতিয়া চৌধুরীর সঙ্গে সৈয়দ আশরাফ শেখ হাসিনার পক্ষে এক অনবদ্য ভূমিকা পালন করেন। দলকে টেনে তোলেন খাদ থেকে।
বর্তমানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এর আগে দায়িত্ব পালন করেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবেও তিনি দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেছেন।
বাংলা ইনসাইডার/আরকে/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বিএনপি ড. মঈন খান
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বিএনপি
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।
অবশেষে জিয়া পরিবার মুক্ত হচ্ছে বিএনপি। বিএনপির রাজনীতিতে একটি বড় ধরনের পরিবর্তনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে বিএনপির একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। তবে ঠিক কবে, কখন, কীভাবে এ পরিবর্তন হবে সে সম্পর্কে কেউ কোন সুনির্দিষ্ট ধারণা দিতে পারেনি। তবে বেগম খালেদা জিয়া বিএনপিতে পরিবর্তনের ব্যাপারে সবুজ সংকেত দিয়েছেন।
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ নির্বাচনে বিএনপি প্যানেল থেকে নির্বাচিত হলেও দায়িত্বভার না নিতে ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সহ চার আইনজীবীকে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম। তবে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন। গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে এমন ইঙ্গিত দেন বিএনপিপন্থি এ আইনজীবী নেতা।