নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:১৫ এএম, ০৬ অগাস্ট, ২০১৮
ঢাকা-৪ নির্বাচনী এলাকার কদমতলী থানা আওয়ামী লীগের পুর্নাঙ্গ কমিটি অনুমোদিত হয়েছে। সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক কর্তৃক প্রস্তাবিত ৭১ সদস্য বিশিষ্ট পুর্নাঙ্গ কমিটির ২৬ জন বহাল রেখে বাকি ৪৫ জন নতুন মুখ দিয়ে কমিটি অনুমোদন করেছে। বেশীরভাগ অপরিচিত। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন, আওয়ামী লীগের সদস্যপদ প্রদানের পূর্বে অবশ্যই পারিবারিক খোঁজ নিতে হবে। বিএনপি-জামাত পরিবারের সদস্যদের আওয়ামী লীগের সদস্যপদ দেওয়া যাবে না। নবগঠিত কদমতলী থানা কমিটির একজন স্থানীয় কুখ্যাত রাজাকারপুত্র। ১৯৯৪ সালে ঢাকায় দুটি বাড়িতে পাকিস্তানি পতাকা উড়ানো হয়েছিল। একটি জাহাঙ্গীর মোহাম্মদ আদেলের বাড়ী। অপরটি শ্যামপুরের তৎকালীন চেয়ারম্যান কুখ্যাত রাজাকার আফসার করিমের বাড়ী। এই কুখ্যাত রাজাকারের পুত্র তাজুল ইসলামকে থানা কমিটির সহ-সভাপতি পদ দেওয়া হয়েছে। কদমতলী থানার খ্যাতনামা বিএনপি পরিবারের সদস্যকে থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি করা হয়েছে। উল্লেখ্য ঐ ব্যক্তি বিএনপি-জামাতের নিয়মিত অর্থ যোগানদাতা এবং বাবলা সাহেবের রাজনীতির সহযোগী। ২ জন যুগ্মসাধারন সম্পাদকই খাঁটি বিএনপি পরিবারের সদস্য। কখনই কদমতলী এলাকায় আওয়ামী রাজনীতির সাথে ছিলেন না। কোষাধক্ষও বিএনপি নেতা ছিলেন। বেশ কয়েকজন রয়েছে জামাত-বিএনপির সমর্থক ও জামাতের অর্থ যোগানদাতা। এরা সকলেই বড় ব্যবসায়ী। স্থানীয় এমপি বাবলা সাহেবের সাথে সম্পর্ক রেখে শিল্পএলাকা্য় ব্যবসা করে। এই লোকগুলি আওয়ামী লীগ হয়ে অপকর্ম করে আওয়ামী লীগের বদনাম করবে।
এলাকার উন্নয়ন ও সংগঠনের নেতাকর্মীদের বাচিয়ে রাখার স্বার্থে, স্থানীয় আওয়ামী লীগ আগামী নির্বাচনে, মহাজোটের প্রার্থী পুনরাবৃত্তি চায় না, ঢাকা-৪ এ নৌকা প্রতিকে আওয়ামী লীগের স্থানীয় প্রার্থী চায়। স্থানীয়ভাবে প্রচারিত হচ্ছে যে, ঢাকা মহানগর দক্ষিন আওয়ামী লীগ কেন/কোনস্বার্থে স্থানীয় রাজাকার পরিবার, বিএনপি ও স্বাধীনতা বিরোধীদের কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করে ষড়যন্ত্র করার সুযোগ করে দিয়েছে অথবা লুটপাট করার করে আওয়ামী লীগের ইমেজ নষ্ট করার জন্য অথবা আওয়ামী লীগের মধ্যে মহাজোটের প্রার্থীর সমর্থক সৃষ্টি করার জন্য। সামনে নির্বাচন, এমনি পরিস্থিতিতে, এই জামাতীরা দলের ভিতরে থেকে আত্মঘাতিমুলক কাজ করে সরকারের ক্ষতি করবে। স্থানীয় রাজনীতির জন্য বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সংগঠন ও দেশের স্বার্থে, নিরপেক্ষ তদন্ত সাপেক্ষে আশু ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছে কদমতলী থানা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
এমভি আবদুল্লাহ কবির গ্রুপ সোমালিয়া উপকূল
মন্তব্য করুন
ভারত বিরোধী বিএনপি রুহুল কবির রিজভী
মন্তব্য করুন
বিএনপি নেতারা জিয়াউর রহমানকে নিয়ে যেসব কথা বলে তা শুনলে জিয়াউর
রহমানও কবরে শুয়ে লজ্জা পেয়ে যেতেন বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
শুক্রবার (২৯ মার্চ) রাজধানীর প্রেসক্লাবে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
এ সময় তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান জীবদ্দশায় কখনো শুনেননি তিনি স্বাধীনতার ঘোষক।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, স্কুল ঘণ্টা যেমন দপ্তরি বাজায়, তেমনি জিয়াউর
রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন বঙ্গবন্ধুর পক্ষে। আজকে বিএনপি নেতা আব্দুল মঈন
খান অনেক কথা বলেন। মঈন খানের বাবা আব্দুল মোমেন খান ৭৪ সালে খাদ্য সচিব ছিলেন। তিনি
ষড়যন্ত্র করে মার্কিন খাদ্যবাহী জাহাজ ফেরত পাঠিয়েছিলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান আব্দুল মোমেন খানকে মন্ত্রী
বানিয়েছিল। মঈন খান নিজেও সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছিল, দরকার পড়লে দেশ বিক্রি করে দেব।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান
মাহমুদ বলেন, দেশ সমৃদ্ধির দিকে যখনই এগিয়ে যাচ্ছিল তখনই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়।
বিএনপি জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বানানোর জন্য যেভাবে দাবি করে জিয়াও সেভাবে
কখনো দাবি করেনি। জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের ছত্রছায়া পাকিস্তানিদের পক্ষে কাজ করেছে।
জিয়াউর রহমান আওয়ামী লীগের অধীনেই মুক্তিযুদ্ধের সময় বেতন ভুক্ত কর্মচারী ছিলেন।
তিনি বলেন, বিএনপি নেতাদের কথা হাস্যরসের সৃষ্টি করে। বিএনপির নেতা মঈন খানের বক্তব্যের সমালোচনা করে বলেন, যার বাবার জন্য এদেশে দুর্ভিক্ষ হয়েছে তার মুখে এসব কথা মানায় না। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর থেকে ইতিহাস বিকৃতি করে বিএনপি নেতারা বিশদকার বিষোদগার করছে কিন্তু এখন সঠিক ইতিহাস জনগনের সামনে আসার পর তাদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। বিএনপির ইতিহাস বিকৃতির পাশাপাশি দেশের জনগণকেও বিভ্রান্তি করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
বিএনপি ড. হাছান মাহমুদ আওয়ামী লীগ
মন্তব্য করুন
বিএনপি ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করে, অপপ্রচার করে, মিথ্যাচার করছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। শুক্রবার (২৯ মার্চ) আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপ-কমিটির উদ্যোগে ইফতার ও ঈদসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ নেত্রী নির্দেশ দিয়েছেন ইফতার পার্টি না করে, সাধারণ মানুষের মাঝে ইফতার বিতরণ করতে। আর বিএনপি বড় বড় হোটেলে ইফতার পার্টির আয়োজন করে। আর সেই ইফতার পার্টিতে তারা আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করে, অপপ্রচার করে, মিথ্যাচার করে।
তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা বলে দিল্লির শাসন মেনে নেওয়ার জন্য আওয়ামী লীগ পাকিস্তানে সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে। আসলে বিএনপির হৃদয়ে এবং চেতনায় পাকিস্তান। আওয়ামী লীগের চেতনা এবং হৃদয়ে বাংলাদেশ, কোনো বিদেশিদের দাসত্ব নয়।
তিনি বলেন, বিএনপির চারদিকে অন্ধকার, শেখ হাসিনার জনকল্যাণমুখী বিচক্ষণ রাজনীতি বিএনপিকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিয়েছে। বিএনপি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করেছিল। ব্যর্থ হয়ে এখনো অসংলগ্ন কথা বলছে। আশি ভাগ বিএনপি নেতাকর্মীকে দমন-পীড়ন করা হচ্ছে বলে তারা মিথ্যাচার করছে।
এসময় মির্জা ফখরুলকে মিথ্যাচার করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, তাদের মিথ্যাচারের রাজনীতি কেউ গ্রহণ করছে না বলেই তারা সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে। বিশ্ব সংকটের প্রভাবের পরও শেখ হাসিনার বিচক্ষণ নেতৃত্বের কারণে অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশের মানুষ এখনো ভালো আছে।
ওবায়দুল কাদের রাজনীতি সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন