নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০১:২৪ পিএম, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে যুক্তফ্রন্টসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের উদ্যোগে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বাইরে একটি তৃতীয় শক্তি গঠনের প্রক্রিয়া চলছে। এই প্রক্রিয়াটিকে জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়া বলে অভিহিত করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগ থেকে জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ায় কাদের যাওয়ার সম্ভাবনা আছে সে বিষয়ে গতকাল শুক্রবার বাংলা ইনসাইডারে ‘আ. লীগ থেকে কারা যাচ্ছে তৃতীয় শক্তিতে?’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেখানে বলা হয়, ‘৯৬ এর সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ এর সঙ্গেও গণফোরাম নেতা মোস্তফা মহসীন মন্টুর যোগাযোগের খবর পাওয়া গেছে। তিনি পাবনার একটি আসনে ২০০৮ এ মনোনয়ন চেয়ে পাননি। ২০১৪ সালে তিনি আওয়ামী লীগ প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হন।’
এই তথ্যের ভিত্তিতে ধারণা করা হচ্ছিল, অধ্যাপক আবু সাইয়িদ আওয়ামী লীগ ছেড়ে তৃতীয় শক্তিতে যোগ দিতে পারেন। তবে আজ শনিবার অধ্যাপক আবু সাইয়িদ বাংলা ইনসাইডারকে ফোন করে বলেন, তিনি যুক্তফ্রন্ট বা তৃতীয় শক্তি কোনো ধারায় যাবেন না। অধ্যাপক আবু সাইয়িদ বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতিতে বিশ্বাসী এবং তিনি মনে করেন শেখ হাসিনাই বঙ্গবন্ধুর আদর্শের ধারক।
অধ্যাপক আবু সাইয়িদ আরও বলেন, তিনি শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল। বাকি জীবন তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতিই করতে চান।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি/জেডএ
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।