নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:৫০ এএম, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে বৈঠক হলো না মির্জা ফখরুলের। গুতেরেসের আমন্ত্রনে তিনি গিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর সঙ্গে পাঁচ মিনিটের জন্যও দেখা করতে পারলেন না মির্জা ফখরুল।
তিনি বৈঠক করেছেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মিরোস্লাভ জেনকার সঙ্গে। জাতিসংঘে সহকারী জেনারেল কোন নীতিনির্ধারক পদ নয়। তারা দাপ্তরিক দায়িত্ব পালন করে থাকেন। এটা হলো এন্ট্রি লেভেল পোস্ট। বাংলাদেশের ফরেন সার্ভিসের মতে ডেপুটি সেক্রেটারি উপসচিব পদমর্যাদা সম পদ।
বৈঠকে সহকারী জেনারেলকে মির্জা ফখরুল কয়েকদফা অনুরোধ করেছিলেন, মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ করে দেয়ার জন্য। তিনি অনুরোধ করে বলেন, ‘অন্তত পাঁচ মিনিটের একটি বৈঠক আমার দরকার। এই পাঁচ মিনিটের মধ্যে আমার যে ডকুমেন্টগুলো আছে। সেগুলো তার কাছে হস্তান্তর করবো। আরেকটি ফটোসেশন।’
কিন্তু সহকারী জেনালের সেক্রেটারি জানান , ‘সেক্রেটারী জেনারেল ইজ ভেরি বিজি।’
গতকাল বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় জেনকার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের এ বৈঠক শুরু হয়। এক ঘণ্টা ১০ মিনিটের একান্ত বৈঠক হয়। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের প্রস্তুতি ছিল তিনি মহাসচিব এর সঙ্গে দেখা করবেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম সরকারের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। সহকারী জেনারেল তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এটা হলো ডেপুটি সেক্রেটারির পদ। মির্জা ফখরুল বেশকিছু দলিল-দস্তাবেজ নিয়ে সেখানে গিয়েছিলেন। সেগুলো সেক্রেটারি জেনারেলকে দিয়েই এই বৈঠক শেষ করতে হয়েছে।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।