ইনসাইড ট্রেড

রাজনীতিতে শেখ হাসিনার ১০ ভুল

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০:০০ এএম, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আজ বিশ্বনেতার আসন পেয়েছেন। দেশের রাজনীতিতে শেখ হাসিনা অবশ্যই সফল। দেশ পরিচালনায় দেশে বিদেশে তাঁর অসংখ্য অর্জন রয়েছে নিঃসন্দেহে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এসব অর্জনের পাশাপাশি ভুল কিছু সিদ্ধান্ত তাঁকে এবং তাঁর সরকারকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। শেখ হাসিনার তেমনই কিছু ভুল সিদ্ধান্তের কথা তুলে ধরা হলো:

১. ১৯৮১ তে শেখ হাসিনার দেশে ফেরেন। আর জিয়াউর রহমান নিহত হবার পর ১৯৮৬ সালের ৭ মে আবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। আর আওয়ামী লীগ সরকারের বড় ভুল হলো সেখানেই। কারণ ওই নির্বাচনে ড. কামাল হোসেনকে প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়। তখন ড. কামাল প্রার্থী হওয়ার উপযোগী ছিলেন না কোনোভাবেই। তিনি আওয়ামী লীগের সার্বক্ষণিক নেতাও ছিলেন না। তাঁর যোগ্যতা, অবস্থান নিয়েও প্রশ্ন ছিল বিস্তর। 

২. স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন ও গণতন্ত্রের অভিযাত্রার শুরুটা হয় শেখ হাসিনার হাত ধরে। অথচ স্বৈরাচার এরশাদ সরকারের দেওয়া ১৯৮৬ সালের নির্বাচনেই অংশ নিয়েছিল আওয়ামী লীগ। ওই সিদ্ধান্ত ছিল এক ঐতিহাসিক ভুল। অবশ্য সেই নির্বাচনের পুরোপুরি সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনার একার ছিল না। ড. কামাল হোসেনের প্ররোচনাতেই শেখ হাসিনা নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।

৩. আওয়ামী লীগ দেশের ইতিহাসে বৃহত্তম রাজনৈতিক দল। অবৈধ ক্ষমতা দখলের বিরুদ্ধে তারা রাজনীতি করেছে সবসময়। তাই স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে যৌথ নেতৃত্বের স্বীকৃতি দেওয়া ছিল ভুল সিদ্ধান্ত। এরশাদের পতন ঘটাতে বিএনপিকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন করে আওয়ামী লীগই চাপের মুখে পড়ে। কারণ বিএনপি অবৈধ ক্ষমতা দখলের রাজনীতি করতো। সেই বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়ার মাধ্যমেই যেন তাদের স্বতন্ত্র রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হলো। শেখ হাসিনার সরকার বিএনপিকে পুনর্বাসিত না করলে স্বাধীনতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে এত বড় শক্তির উত্থান ঘটতে পারতো না। এর মাশুল আওয়ামী লীগ অনেক দিয়েছে, এখনো দিতে হচ্ছে।

৪. শেখ হাসিনার অন্যতম ভুল ছিল ১৯৯১ এর নির্বাচন সংশ্লিষ্ট বিষয়। সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কৌশলগত অবস্থানের অনেক ত্রুটি ছিল। এর মাশুলও দিতে হয়েছে তাদের। শেখ হাসিনার সরকার প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে মনোযোগী ছিল না। আদর্শ নেতা হিসেবে অনেককেই তিনি অনেক বিশ্বাস করতেন, তারা পরবর্তীতে তাঁর বিশ্বাস ভঙ্গ করে বসে। এছাড়া সেসময় নির্বাচনের জন্য বামদের মনোনয়ন দেওয়ার ফলে সবমিলিয়ে নির্বাচনের ফলাফলে অপ্রত্যাশিত ভরাডুবি হয়।

৫. আরেকটি ভুল সিদ্ধান্ত ছিল ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে জয়লাভের পরে বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে নিয়োজিত করা। কারণ মনে করা হয় আওয়ামী লীগের নীতি আদর্শের সঙ্গে শাহাবুদ্দিনকে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিলেন না। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ বিরোধীদের প্রিয়পাত্র হন শাহাবুদ্দিন। এটিই প্রমাণ করে কোন মতধারার ছিলেন তিনি।

৬. ১৯৯৬ সালে নির্বাচিত হয়ে ক্ষমতায় আসার পর কিছু এমপি-নেতাদের অপকর্ম-দুষ্কর্ম, দুর্নীতি শেখ হাসিনা শক্ত হাতে দমন করতে পারেননি। এর ফলে দেশজুড়ে জনরোষ সৃষ্টি হয়। পদ্মাসেতু প্রকল্প, পার্বত্য শান্তিচুক্তি প্রকল্প, বিধবা ভাতা ও বয়স্ক ভাতার মতো উদ্যোগগুলো হাতে নেওয়ার পরেও মুষ্টিমেয় নেতাকর্মীর জন্য আওয়ামী লীগ কলঙ্কিত হয়েছে। কিন্তু সেই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে শেখ হাসিনার সরকার তাৎক্ষণিক কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি।

৭. যাদেরকে শেখ হাসিনা বিশ্বাস করতেন, কাজে ভরসা করতেন তাদের কাছ থেকেই বিশ্বাসভঙ্গের বেশি নজির দেখেছেন তিনি। ২০০১ এর নির্বাচন তার বড় একটি উদাহরণ। নির্বাচনের আগে তাঁর সরকার ক্ষমতায় থাকতে নির্বাচনের জন্য অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ পরিবেশ তৈরি করলে। শান্তিপূর্ণভাবে নিজেদের ক্ষমতা হস্তান্তর করলেন। কিন্তু যাদের মাধ্যমে এগুলো করলেন, সেই প্রশাসন আর নীতিনির্ধারকরাই নির্বাচনকে ভিন্নখাতে নিয়ে গেলেন। আওয়ামী লীগকে কোণঠাসা করে তাদেরই নেতাদের ধরপাকড়, সচিব বদল করা, বিভিন্নভাবে ভীতির সঞ্চার করা হলো। ফলে বিশ্বাস আর পরিস্থিতি একদমই বদলে গেলো।

৮. ২০০৬ সালের অক্টোবরে আওয়ামী লীগ বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় ঘোষণা দেয় যে তৎকালীন সদ্য সাবেক প্রধান বিচারপতি কে এম হাসান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হলে তারা নির্বাচনেই অংশ নেবেন না। আর তারপরেই ইয়াজউদ্দিন আহমেদ স্বঘোষিত প্রধান হলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের। কিন্তু ইয়াজউদ্দিনকে মেনে নেওয়া এবং তাকে সময় দেওয়া, তাঁর অধীনে নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্তটা একদমই ভুল ছিল বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

৯. আওয়ামী লীগ বরাবরই অসাম্প্রদায়িক চেতনা, মুক্তবুদ্ধির চর্চাকে প্রাধান্য দিয়ে আসছে। সেখানে ২০০৩ এ খেলাফত মজলিসের মতো দলের সঙ্গে চুক্তিতে যাওয়ার বিষয়টি অনেকেরই দৃষ্টিকটু মনে হয়। এমনকি দলের দুঃসময়ে যারা সবসময় সঙ্গে থেকেছে, তারাও এই চুক্তিকে খুব একটা ইতিবাচক হিসেবে নিতে পারেনি। অর্থাৎ দলের নীতিকে এই চুক্তি অনেকটাই স্খলন করে দেয়।

১০. দলের সাম্প্রতিক ভুলের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো এস কে সিনহার মতো দুর্নীতিবাজকে বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া। তাঁর বিদেশে পাড়ি জমানো, পদত্যাগ, বই প্রকাশসহ বিভিন্ন দুর্নীতির কাহিনী নিয়ে রাজনীতির মঞ্চ এখন মোটামুটি সরব। আর তেমন একজন লোককে গুরুত্বপূর্ণ পদে বহাল করা তা নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন তো উঠেছেই। মূল কথা হলো, দুর্নীতিবাজরা কখনো আস্থাভাজন বা বিশ্বাসভাজন হয়না, সে দলের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।   


বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ/জেডএ 



মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

সোনার দোকান উদ্বোধন করলেন পিবিআই প্রধান

প্রকাশ: ০৮:৪৫ পিএম, ২২ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

দুবাই এর স্বর্ণ ব্যবসায়ী মোঃ আনোয়ার হোসেন এর ঢাকার নয়াপল্টনের রূপায়ন টাওয়ারে নব-প্রতিষ্ঠিত ‘হ্যালো পিওর গোল্ড’ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন পিবিআই প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি বনজ কুমার মজুমদার। 

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বিকেলে ঢাকার নয়াপল্টনের রূপায়ন টাওয়ারে নবপ্রতিষ্ঠিত এই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উদ্বোধন করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পিবিআই প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি বনজ কুমার মজুমদার। 

এ সময় পিবিআই প্রধান বলেন, ভেজালের ভীড়ে খাঁটী জিনিস পাওয়া খুবই কঠিন। স্বর্ণ ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে কথাটি আরো বেশি প্রযোজ্য। তিনি আরো বলেন, সততাই ব্যবসায়ের মূলধন। প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার  আনোয়ার সাহেব সততা নিয়ে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করবেন মর্মে পিবিআই প্রধান প্রত্যাশা করেন। 

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পিবিআই এর পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) কাজী আখতার উল আলম, পুলিশ সুপার (লিগ্যাল এন্ড মিডিয়া) মো. আবু ইউসুফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মো. নাসিম মিয়াসহ অনেকে।


পিবিআই প্রধান   বনজ কুমার মজুমদার   হ্যালো পিওর গোল্ড  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

ঢাকায় পেঁয়াজের বড় দরপতন

প্রকাশ: ০৮:২৭ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাজধানীর কাঁচাবাজার ঘুরে এমন তথ্য মিলেছে। ঢাকার নর্দ্দা, নতুনবাজার, কারওয়ানবাজার, মগবাজারে দেখা যায়-এদিন প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়। গত সপ্তাহে যা ছিল ১০০ থেকে ১১০ টাকা। সেই হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি পেঁয়াজের দাম কমেছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা।

নতুনবাজারের ব্যবসায়ী বিশারত আলি বলেন, বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ ভালো আছে। পাবনা ও ফরিদপুর থেকে পণ্যটি প্রচুর আসছে। তাই দর হ্রাস পেয়েছে। আগের সপ্তাহে সাধারণ মানের পেঁয়াজের দাম ছিল ৮০ থেকে ৯০ টাকা। এই সপ্তাহে সেটা বেচছি ৫০ থেকে ৬০ টাকায়। মাত্র ২/৩ টাকা লাভে তা বিক্রি করছি আমরা।

নর্দ্দা কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ী রহিম মিয়া বলেন, গত কয়েকদিন ধরেই পেঁয়াজের দাম কমছে। এখন ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি করছি ৬০ টাকায়। সপ্তাহখানেক আগেও যা ছিল ১০০ টাকা। তবে মূল্য কেন কমছে বা বাড়ছে-সেই সম্পর্কে আমি কিছু জানি না। সাধারণত,  আমরা যেমন দামে কিনি, তেমন দামেই বিক্রি করি।

বাংলাদেশে পাঠাতে কৃষকদের কাছ থেকে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। সোমবার (১৮ মার্চ) দেশটির রপ্তানি সংস্থা ন্যাশনাল কো অপারেটিভ এক্সপোর্ট লিমিটেড (এনসিইএল) এমন তথ্য জানায়। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতি কেজি এই পেঁয়াজের দাম পড়বে ২৯ রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৩৮ টাকা ৪০ পয়সা। এই সংবাদেই রান্নাঘরের মুখ্য পণ্যটির দরপতন ঘটছে।

রাজধানী   পেঁয়াজের দাম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

মাছ-মাংসসহ ২৯টি পণ্যের দাম বেঁধে দিল সরকার

প্রকাশ: ০৬:২৬ পিএম, ১৫ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণের পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে ২৯টি পণ্যের মূল্য বেঁধে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর।

শুক্রবার (১৫ মার্চ) কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মাসুদ করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কৃষি বিপণন আইন ২০১৮-এর ৪(ঝ) ধারার ক্ষমতাবলে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করেছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্ধারিত দামে কৃষিপণ্য কেনাবেচার জন্য অনুরোধ করা হলো।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নতুন নির্ধারিত তালিকা অনুযায়ী মুগ ডালের পাইকারি বাজার মূল্য হবে ১৫৮ দশমিক ৫৭ টাকা ও খুচরা ১৬৫ দশমিক ৪১ টাকা।

এছাড়া মাসকলাইয়ের পাইকারি বাজার মূল্য ১৪৫ দশমিক ৩০ টাকা ও খুচরা ১৬৬ দশমিক ৪১, ছোলার (আমদানিকৃত) পাইকারি বাজার মূল্য ৯৩ দশমিক ৫০ টাকা ও খুচরা ৯৮ দশমিক ৩০, মসুরডাল (উন্নত) পাইকারি বাজার মূল্য ১২৫ দশমিক ৩৫ টাকা ও খুচরা ১৩০ দশমিক ৫০, মসুরডাল (মোটা) পাইকারি বাজার মূল্য ১০০ দশমিক ২০ টাকা ও খুচরা ১০৫ দশমিক ৫০, খেসারিডাল পাইকারি বাজার মূল্য ৮৩ দশমিক ৮৩ টাকা ও খুচরা ৯২ দশমিক ৬১।

পাংগাস (চাষের মাছ) পাইকারি বাজার মূল্য ১৫৩ দশমিক ৩৫ টাকা ও খুচরা ১৮০ দশমিক ৮৭, কাতল (চাষের মাছ) পাইকারি বাজার মূল্য ৩০৩ দশমিক শূন্য ৯ টাকা ও খুচরা ৩৫৩ দশমিক ৫৯।

গরুর মাংস কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৬৩১ দশমিক ৬৯ টাকা ও খুচরা ৬৬৪ দশমিক ৩৯, ছাগলের মাংস পাইকারি বাজার মূল্য ৯৫২ দশমিক ৫৮ টাকা ও খুচরা ১০০৩ দশমিক ৫৬, বয়লার মুরগী পাইকারি বাজার মূল্য ১৬২ দশমিক ৬৯ টাকা ও খুচরা ১৭৫ দশমিক ৩০, সোনালী মুরগী পাইকারি বাজার মূল্য ২৫৬ দশমিক ১০ টাকা ও খুচরা ২৬২।

ডিম (পিস) পাইকারি বাজার মূল্য ৯ দশমিক ৬১ টাকা ও খুচরা ১০ দশমিক ৪৯।

দেশী পেঁয়াজ কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৫৩ দশমিক ২০ টাকা ও খুচরা ৬৫ দশমিক ৪০, দেশী রসুন কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৯৪ দশমিক ৬১ টাকা ও খুচরা ১২০ দশমিক ৮১, আদা আমদানিকৃত পাইকারি বাজার মূল্য ১২০ দশমিক ২৫ টাকা ও খুচরা ১৮০ দশমিক ২০, শুকনো মরিচ কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৫৩ দশমিক ২৬ টাকা ও খুচরা ৩২৭ দশমিক ৩৪, কাঁচামরিচ কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৪৫ দশমিক ৪০ টাকা ও খুচরা ৬০ দশমিক ২০।

বাঁধাকপি কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৩ দশমিক ৪৫ টাকা ও খুচরা ২৮ দশমিক ৩০, ফুলকপি কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৪ দশমিক ৫০ টাকা ও খুচরা ২৯ দশমিক ৬০, বেগুন কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৩৮ দশমিক ২৫ টাকা ও খুচরা ৪৯ দশমিক ৭৫, সিম কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৪০ দশমিক ৮২ টাকা ও খুচরা ৪৮, আলু কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৩ দশমিক ৩০ টাকা ও খুচরা ২৮ দশমিক ৫৫, টমোটো কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৩০ দশমিক ২০ টাকা ও খুচরা ৪০ দশমিক ২০, মিষ্টি কুমড়া কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ১৬ দশমিক ৪৫ টাকা ও খুচরা ২৩ দশমিক ৩৮, খেঁজুর জাহিদী পাইকারি বাজার মূল্য ১৫৫ দশমিক ৫৩ টাকা ও খুচরা ১৮৫ দশমিক ০৭, মোটা চিড়া পাইকারি বাজার মূল্য ৫২ দশমিক ৭৫ টাকা ও খুচরা ৬০, সাগর কলা হালি পাইকারি বাজার মূল্য ২২ দশমিক ৬০ টাকা ও খুচরা ২৯ দশমিক ৭৮ ও বেসন পাইকারি বাজার মূল্য ৯৯ দশমিক ০২ টাকা ও খুচরা ১২১ দশমিক ৩০ টাকা।

মূল্য তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

কৃষি বিপণন অধিদপ্তর   দাম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

রমজানের প্রথম দিনেই লেবুর হালি ৮০ টাকা!

প্রকাশ: ০৫:১৮ পিএম, ১২ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

পবিত্র রমজানে ইফতারের জন্য প্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। এক সপ্তাহ আগে প্রতিপিস লেবুর বাজারে বিক্রি হয়েছে পাঁচ টাকায়। ২০ টাকা হালিতে পাওয়া গেছে লেবু। তবে রমজান শুরুর প্রথম দিনেই এক লাফেই লেবুর হালি ৮০ টাকা হয়ে গেছে। এছাড়া শসা বাজারভেদে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। 

সবজির দামও রাতারাতি বেড়েছে। একদিনের ব্যবধানে প্রতিকেজি বেগুনের দাম বেড়েছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা।

এদিকে শসা ও খিরা বিক্রি হচ্ছে দ্বিগুণ দামে। সবধরনের সবজির দামও বেড়ে গেছে। রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে। 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রমজান মাস শুরু না হতেই বাজারে অস্বাভাবিক উত্তাপ ছড়িয়েছে সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম। লেবু, শসা, পেঁয়াজ, আলু, বেগুনসহ সেহরি ও ইফতার সংশ্লিষ্ট সব পণ্যের দাম যেন আকাশছোঁয়া। রমজান শুরুর এক সপ্তাহ আগে থেকেই শসা এবং লেবুর দাম বাড়তে শুরু করে অস্বাভাবিকভাবে। এক হালি লেবুর দাম সাইজ ভেদে ৬০-৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। 

রাজধানীর কুড়িল কুড়াতলী বাজারে লেবু কিনতে গিয়ে হতাশ কবিরুল ইসলাম নামের এক ক্রেতা। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, রাস্তায় ঝাঁকা নিয়ে বসা লেবু বিক্রেতার কাছে দাম জানতে চাইলে বড় সাইজের লেবু ৮০ টাকা হালি চেয়েছেন, আর একটু ছোট সাইজটা ৬০ টাকা। মাত্র কয়েকদিন আগেও একই লেবু কিনেছি ৪০ টাকায়। 

এদিকে রাজধানীর ভাটার নতুনবাজার, বাড্ডা ও রামপুরার বেশকিছু বাজার ঘুরে দেখা গেছে ছোট সাইজের লেবু  ৬০-৭০ টাকা হালি, মাঝাড়ি সাইজ ৭০-৮০ টাকা এবং বড় সাইজ লেবু বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা হালিতে। দামাদামি করে সাধ্যের মধ্যে লেবু কিনছেন কেউ কেউ। 

রমজান   লেবুর দাম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

রমজানের আগে চিনির দাম বাড়লো কেজিতে ২০ টাকা

প্রকাশ: ০৬:৩৩ পিএম, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।

বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।   

এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।

এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।

এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।


বিএসএফআইসি   মাহে রমজান   চিনি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন