নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:৫১ পিএম, ১৩ অক্টোবর, ২০১৮
ছেলে মাহী বি. চৌধুরীকে নিয়ে গণফোরাম সভাপতি ও জাতীয় ঐক্যের নেতা ড. কামাল হোসেনের বাড়িতে গিয়ছিলেন যুক্তফ্রন্ট চেয়ারম্যান ও বিকল্প ধারা বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরী। কিন্তু সেখান থেকে ফেরার পথেই সংবাদ সম্মেলনের ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। আবার ড. কামাল সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন প্রেসক্লাবে। আজ সন্ধ্যায়ই দুই নেতার আলাদা আলাদা বৈঠকে সবারই প্রশ্ন কী ঘটেছে ড. কামাল হোসেনের বাড়িতে।
নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলো বলছে, আজ বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে বি. চৌধুরী ও মাহী বি. চৌধুরী বেইলি রোডে ড. কামাল হোসেনের বাসায় যান। কিন্তু অনেকক্ষণ বাড়ির দরজায় দাঁড়িয়ে থাকলেও তাঁদের জন্য দরজা খুলে দেওয়া হয়নি। মাহী বি. চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা ড. কামাল হোসেনের আমন্ত্রণে তার বাড়িতে এসেছিলাম। কিন্তু বাসার দরজা খোলেননি কেউ। বি. চৌধুরীর মতো একজন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদকে ডেকে এনে তার সঙ্গে দেখা না করা রাজনৈতিক শিষ্টাচারের মধ্যে পড়ে না। এখন বোঝা যাচ্ছে যে ঐক্য কাদের কারণে হচ্ছে না, কেন হচ্ছে না।’ অপর দিকে জানা গেছে, দুপুর থেকেই মতিঝিলে নিজের চেম্বারে ছিলেন ড. কামাল হোসেন। দুপুর থেকেই ড. কামাল হোসেন তাঁর মতিঝিলের চেম্বারে দফায় দফায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জেএসডি সভাপতি আসম আবদুর রব, গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীসহ আরও অনেকের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছেন। এরপরই তিনি সংবাদ সম্মেলনের ঘোষণা দিয়েছেন।
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।