নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:০৭ পিএম, ১৮ অক্টোবর, ২০১৮
একাত্তর টেলিভিশনের এক টকশোতে সম্প্রতি নারী সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টির উদ্দেশ্যে অশালীন মন্তব্য করেছেন ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন। এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরী।
বাংলা ইনসাইডারের সঙ্গে আলাপকালে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘ম্যাজিক টুথ পাউডারের একটি বিজ্ঞাপন আছে। সেখানে যারা গালিগালাজ করে তাদের বলা হয়, আপনার মুখে গন্ধ। ম্যাজিক টুথ পাউডার দিয়ে দাঁত মাজুন। আমার মনে হয়, স্কয়ার গ্রুপের (ম্যাজিক টুথ পাউডার স্কয়ার গ্রুপের একটি পণ্য) উচিত এই বিজ্ঞাপনের মডেল চেঞ্জ করা এবং ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে এই বিজ্ঞাপনের মডেল হিসেবে নেওয়া। ওই বিজ্ঞাপনে মইনুল হোসেনকে কেউ বলবে যে তাঁর মুখে অনেক গন্ধ এবং তাঁর ম্যাজিক দিয়ে দাঁত ব্রাশ করা উচিত। এছাড়া এরকম অশ্লীল এবং নিম্নমানের কথাবার্তার কী প্রতিক্রিয়া আমি জানাবো।’
মাসুদা ভাট্টিকে লাইভ টকশোতে ‘চরিত্রহীন’ মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম উদ্যোক্তা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন। এবার তাঁর সমালোচনায় যোগ দিলেন মতিয়া চৌধুরীও।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি/জেডএ
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।