নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০১:৩৬ পিএম, ২২ অক্টোবর, ২০১৮
আসন্ন একাদশ জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ চূড়ান্ত করা হয়েছে। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, নভেম্বরের গোড়াতেই নির্বাচনী তফসিল সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করে ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা করেছে নির্বাচন কমিশন।
নির্বাচনী রোডম্যাপের কার্যধারার ক্রমটি হলো:
১। আগামী ১ নভেম্বর বৃহস্পতিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। নিয়মানুযায়ী, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আলাপ করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। রাষ্ট্রপতির অনুমতি নিয়েই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন তিনি।
২। ধারণা করা হচ্ছে, রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সাক্ষাতের পর ২ অথবা ৩ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন। ওই ভাষণেই নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা ব্যক্ত করবেন তিনি।
৩। প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের পরপরই প্রধান নির্বাচন কমিশনার জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবেন।
৪। সব ধরনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে নির্বাচন ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণেই একগুচ্ছ স্বঃপ্রণোদিত সুপারিশের কথা বলবেন আর তখনই নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভার অবয়বটি বোঝা যাবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, দুয়েকটি রদবদল এনে বর্তমান মন্ত্রিসভার তুলনায় কিছুটা ছোট আকারের মন্ত্রীসভা গঠন করা হবে।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি/জেডএ
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।