নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:৩০ পিএম, ২২ অক্টোবর, ২০১৮
বিএনপি নেতৃত্বাধীন রাজনৈতিক জোট ২০ দল নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, তাদের মধ্যেকার নিবন্ধিত দলগুলো জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে যোগ দেবেন। কিন্তু ২০ দলের মধ্যে বিএনপি ছাড়া অন্যসব নিবন্ধিত দলই নাম সর্বস্ব। ২০ দলে বিএনপির বাইরে অপর প্রভাবশালী দল জামায়াতে ইসলামী হলেও তাদের নিবন্ধন বাতিল হয়ে গেছে। তাই প্রশ্ন উঠতেই পারে নিবন্ধিত ২০ দলের শরিকরা ২০ দলে গেলে অনিবন্ধিত ২০ দল শরিক জামাতের কী হবে?
বিএনপির একাধিক সূত্রগুলো বলছে, অনিবন্ধিত ২০ দল শরিক জামাতের একটি বড় অংশ বিএনপির সঙ্গে মিশে গিয়ে ঐক্যফ্রন্টে দলটির পক্ষে কাজ করবে। মনোনয়ন প্রার্থী জামাতের ৫ থেকে ৭ জনকে ধানের শীষ প্রতীকে মনোনয়ন দেবে বিএনপি। হাইকোর্টে রায়ে জামাতের নিবন্ধন বাতিল ও প্রতীক দাঁড়িপাল্লা না থাকায় জামাতের নেতাদের এখন ধানের শীষই ভরসা।
অবশ্য ২০ দলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এটি বিলুপ্ত হবে না। একই সঙ্গে তাঁদের কার্যক্রমও চলবে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সবই ঐক্যফ্রন্টে চলে গেছে কার্যতই ২০ দলের বিলুপ্তি ঘটবে। নামেই রয়ে যাবে ২০ দলীয় জোট।
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।