নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ০৯ নভেম্বর, ২০১৮
জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এবং ২০ দলীয় জোটকে একসঙ্গে নিয়ে নির্বাচন করতে চায় বিএনপি। বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে নানা রকম মামলা, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও প্রার্থীতায় অযোগ্যতার প্রেক্ষিতে প্রতিটি কেন্দ্রে ২ জন করে বিকল্প প্রার্থী রেখে নির্বাচনের মনোনয়ন চূড়ান্ত করা হবে বলে জানা গেছে।
তবে বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, প্রতিটি কেন্দ্রে ৩ জন করে প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত করেছেন লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিএনপির দুই শরিক দল - জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দলীয় জোট। বিএনপি মনে করছে, এ নির্বাচন যেহেতু তাদের অস্তিত্বের লড়াই, সেহেতু তাঁরা সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেই এ নির্বাচনে অংশ নিতে চায়।
সেজন্য বিএনপি শরিকদের জন্য ১০০টি আসন ছেড়ে দিতে পারে বলে একাধিক সূত্র আভাস দিয়েছে। সেক্ষেত্রে, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে ৫০ আসন ও ২০ দলীয় ঐক্যজোটকে ৫০ আসন দেওয়া হতে পারে বলে আভাস পাওয়া গেছে।
বিএনপির একটি সূত্র বলেছে, লন্ডনে তারেক রহমান বিএনপির ৩০০ আসনের মনোনয়নই চূড়ান্ত করেছেন। তিনি সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার ও নিয়েছেন। এদের মধ্যে কেউ কেউ তাঁর সঙ্গে সশরীরে লন্ডনে গিয়ে সাক্ষাত করেছেন। আবার কেউ কেউ তাঁর সঙ্গে টেলিফোনেও সাক্ষাৎ করেছেন। তারেক এই মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে এ বিষয়টি বিএনপির একাধিক নেতা নিশ্চিত করেছেন।
বিএনপির শীর্ষ নেতারা বলেছেন, অনেক আগেই বিএনপি গোপনে তাদের মনোনয়নের কাজটি চূড়ান্ত করেছে। বিএনপিও আওয়ামী লীগের মতোই মাঠ পর্যায়ে একাধিক জরিপ করেছে। সেসব জরিপের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৮ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহনকারী প্রায় ২০০ প্রার্থী এবারের নির্বাচনে মনোনয়ন পাচ্ছে না। বিএনপি মনোনয়নের ক্ষেত্রে অন্য রকম চমক আনতে পারে বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে।
তারেক রহমানের স্ত্রী ড. জোবায়দা রহমান সিলেট-১ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে জানা গেছে। প্রয়াত কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শর্মিলা রহমান মাগুরা এবং ঢাকার একটি আসন থেকে নির্বাচন করতে পারেন বলে জানা গেছে। এছাড়াও বেগম জিয়ার পরিবারের সদস্যদের মধ্যে খালেদা জিয়ার ভাই শামীম ইস্কান্দার ও বোন এবারের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করবেন বলে জানা গেছে।
বিএনপির সূত্রগুলো বলছে, যেহেতু খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়া কেউই এবারের নির্বাচনে অংশগ্রহন করতে পারছে না, কাজেই জিয়া পরিবারের পক্ষ থেকে বেশি সংখ্যক প্রার্থীদের মনোনয়ন দিয়ে জিয়া পরিবারের কর্তৃত্ব বিএনপিতে রাখার চেষ্টা করা হবে।
তবে বিএনপির অন্য একটি সূত্র বলছে, বিএনপির মনোনয়ন তালিকায় বেগম খালেদা জিয়াকে ৫টি আসনে দেখানো হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বগুড়ার ২টি আসন, ফেনীর ১টি আসন, ঢাকার ১টি আসন ও খুলনা অঞ্চলের ১টি আসন। বিএনপি বলছে, নির্বাচন নিয়ে আন্দোলন করার ক্ষেত্রে খালেদা জিয়ার মনোনয়নের গ্রহনযোগ্যতা নিয়ে তাঁরা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে চায়।
বিএনপির নেতা খন্দকার মাহাবুব হোসেন বলেছেন, ‘বিএনপি যদি শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে যায় তাহলে অবশ্যই বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়েই নির্বাচনে যাবে।’ তিনি বলেন, ‘আইনী লড়াইয়ে বেগম খালেদা জিয়াকে নির্বাচন থেকে অযোগ্য করার সুযোগ নেই। কারণ তিনি হাইকোর্টের রায়ে দন্ডিত হয়েছেন, আমরা আপিল বিভাগে যাবো। দন্ডিত হওয়ার পরও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার এমন অনেক উদাহরণ রয়েছে আপিল বিভাগের।’
এ প্রসঙ্গে তিনি মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া ও ড. মহিউদ্দিন খান আলমগীরের উদাহরণ দেন। তিনি বলেন, দু’জনই উচ্চ আদালতে দন্ডিত হওয়ার পর ২০০৮ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহন করেছিলো।
তাঁরা বেগম খালেদা জিয়ার মনোনয়ন পত্র নেবেন এবং ৫টি আসনেই মনোনয়ন ফর্ম জমা দেবেন। যদি খালেদা জিয়ার মনোনয়পত্র গ্রহনে বাঁধা দেওয়া হয়, সেটিকে তাঁরা আন্দোলনের ইস্যু হিসেবে সামনে নিয়ে আসবেন। এ প্রেক্ষাপটে বিএনপি যে নির্বাচনের প্রস্তুতি আগে থেকেই করে রেখেছিলো তা ক্রমশ: দৃশ্যমান হয়ে উঠছে।
নির্বাচনে ড. কামাল হোসেন প্রতিযোগিতা করবেন কিনা সেটি এখনো নিশ্চিত নয়। একাধিক সাক্ষাৎকারে ড. কামাল হোসেন বলেছেন, তিনি নির্বাচনে অংশগ্রহনে আগ্রহী নন। তবে বিএনপির একটি সূত্র বলছে, ড. কামাল হোসেন শারীরীকভাবে যথেষ্ট অসুস্থ। জনগণের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা খুব একটা বেশি নয়।
খালেদা জিয়া যদি নির্বাচনে যান, সেক্ষেত্রে তাঁর ছেড়ে দেওয়া একটি শূন্য আসন থেকে ড. কামালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করার সম্ভাবনা আছে। তবে ড. কামাল হোসেনের নির্বাচনে অংশগ্রহন না করলেও, তাঁর নেতৃত্বে গণফোরাম, নাগরিক ঐক্য ও ঐক্যফ্রন্টের অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনে অংশগ্রহন করবে।
বিএনপি চাইছে, ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দলীয় জোটের সব প্রার্থীদের ধানের শীষ প্রতীক দিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহন করাতে। এ নির্বাচনকে একটি আন্দোলনের অংশ হিসেবে গ্রহণ করা। তবে বিএনপির নেতা নজরুল ইসলাম খান নিশ্চিত করেছে, তাঁরা শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে যাবে কি না তা নির্ভর করবে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের সদিচ্ছার ওপর। নির্বাচন কমিশন যদি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত না করে তাহলে নির্বাচনে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না।
বাংলা ইনসাইডার/জেডআই
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, গণতন্ত্র, শান্তি, উন্নয়ন নির্বাচনবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বান মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের ও প্রগতিশীল শক্তির কাছে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিরোধী অপশক্তি আমাদের ভিত্তিমূলে আঘাত করতে যাচ্ছে। তাদের আমাদের প্রতিহত করতে হবে, সেজন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের মাধ্যমে সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের জন্য জনগণকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ভোট দিয়ে আপনার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করুন। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জনগণ সব শক্তির উৎস।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশবিরোধী অপশক্তি জাতির পিতার পরিবারকে হত্যা করে জনগণকে সামরিক স্বৈরশাসনের জাঁতাকলে দীর্ঘকাল পিষ্ঠ করেছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে হত্যার রাজনীতি বন্ধ করেছেন।
আওয়ামী লীগ ওবায়দুল কাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটে আগামী ৮ মে। গতকাল সোমবার (২২ এপ্রিল) ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। এদিন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
জানা গেছে, নোয়াখালীর হাতিয়া ও ফেনীর পরশুরাম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। এ ছাড়া বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হচ্ছেন। সোমবার ( ২২ এপ্রিল ) মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ বেশ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
হাতিয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। তাঁরা হলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর ছেলে আশিক আলী, স্ত্রী আয়েশা ফেরদাউস ও জাতীয় পার্টির নেতা মুশফিকুর রহমান। গতকাল আশিক আলী ছাড়া বাকি দুজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। হাতিয়া উপজেলা পরিষদের বাকি দুটি পদে একজন করে প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন।
জানতে চাইলে মুশফিকুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর রাজনীতির হাতেখড়ি সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর হাতে। তিনি ওই পরিবারের একজন সদস্যের মতো। মাঝখানে কিছু ভুল–বোঝাবুঝির কারণে দূরত্ব থাকলেও তা ঘুচে গেছে। আশিক আলীর সমর্থনে তিনি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন।
স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী বলেন, স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জোড় করাতে তাঁর ছেলে প্রার্থী হয়েছেন। দলের অন্য কেউ আগ্রহ দেখাননি। ছেলের প্রতিদ্বন্দ্বীরা নিজ থেকেই প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।
ফেনীর পরশুরাম উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন প্রার্থীর মধ্যে দুজন গতকাল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। এতে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন কেবল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ফিরোজ আহমেদ মজুমদার। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন উপজেলা পরিষদের তিনবারের চেয়ারম্যান ও পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন মজুমদার ও উপজেলার বক্সমাহমুদ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হাসেম চৌধুরী।
ভাইস চেয়ারম্যান পদের চারজনের মধ্যে তিনজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। বর্তমানে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক নুর মোহাম্মদ শফিকুল হোসেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন ইকরামুল করিম মজুমদার, নজরুল ইসলাম ও আবদুল রসুল মজুমদার।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেত্রী শামসুন নাহার পাপিয়া। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন নিলুফা ইয়াসমিন।
এদিকে বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল চারজন প্রার্থীর মধ্যে তিনজন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন বলে রিটার্নিং এস এম কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন জানিয়েছেন।
তবে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বলেছেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের অনুরোধ ও প্রচ্ছন্ন চাপে তাঁরা প্রার্থিতা প্রত্যাহারে সম্মত হয়েছেন। রোয়াংছড়ি উপজেলা থেকে আওয়ামী লীগের তিনজন ও জনসংহতি সমিতির সাবেক এক নেতা চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। চারজনের মনোনয়নই রিটার্নিং কর্মকর্তা বৈধ ঘোষণা করেছিলেন। প্রার্থীরা নিজেদের মতো করে প্রস্তুতিও নিয়েছেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পর প্রার্থীরা জানিয়েছেন, গতকাল প্রত্যাহারের শেষ দিনে হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের নেতারা তৎপর হয়ে ওঠেন। প্রার্থিতা তুলে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করে এবং প্রচ্ছন্নভাবে চাপ দিতে থাকেন।
মন্তব্য করুন
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।