নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:৩৬ পিএম, ১০ নভেম্বর, ২০১৮
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিজ দলের প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করতে প্রবাসী নেতারা এখন দেশে অবস্থান করছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতারা নিজ নিজ এলাকায় স্ব-স্ব প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করতে অনেকেই দেশে চলে এসেছেন।
মালয়েশিয়া আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক এম রেজাউল করিম নিজ এলাকা মাগুরায় আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থী সাইফুজ্জামান শিখর এর পক্ষে কাজ করতে বর্তমানে মাগুরায় অবস্থান করছেন। এম রেজাউল করিম জানান, মালয়েশিয়া আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতা বর্তমানে দেশে। শুক্রবার দেশে এসেছেন সর্ব ইউরোপীয় আওয়ামী লীগ এর যুগ্ম-সম্পাদক শামীম হক। শামীম হক ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছেন ফরিদপুর সদর-৩ আসনের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের পক্ষে।
শামীম হক জানান, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ সর্ব ইউরোপীয় আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্ব নির্বাচনকালীন সময়ে দেশে অবস্থান করবেন। এছাড়াও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের আওয়ামী লীগ নেতারা দেশে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।