নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:৩৫ এএম, ২১ নভেম্বর, ২০১৮
শেষ পর্যন্ত ঢাকা- ১ আসনের মনোনয়ন যুদ্ধে জিতল জাতীয় পার্টি। গতকাল মঙ্গলবার রাতে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানিয়ে দিয়েছেন, ঢাকা-১ আসনের মনোনয়ন দেওয়া হবে দৈনিক যুগান্তরের প্রকাশক অ্যাডভোকেট সালমা ইসলামকে। প্রধানমন্ত্রীর এ সিদ্ধান্তের পর ঢাকা- ১ আসনে মহাজোটের হয়ে জাতীয় পার্টির প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হয়ে গেল।
সালমা ইসলাম জাতীয় পার্টি থেকে নির্বাচন করে গতবার এমপি হয়েছিলেন। এবারও জাতীয় পার্টির মনোনয়ন কিনেছেন তিনি। তবে এবার ঢাকা- ১ আসন থেকে আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট প্রার্থী শিল্পপতি সালমান এফ রহমানও মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পত্রও কিনেছিলেন এবং মনোনয়ন পাওয়ার উদ্দেশ্যে গত ৫ বছর ধরে এলাকায় কাজ করেছেন। কিন্তু আওয়ামী লীগ সভাপতি ব্যক্তিগত ভাবে একাদশ নির্বাচনে সালমান এফ. রহমানকে ওই আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার জন্য অনুরোধ করেন।
ঢাকা- ১ আসনের প্রার্থী চূড়ান্ত করার মধ্য দিয়ে ঢাকার যে কয়েকটি স্পর্শকাতর আসন নিয়ে মহাজোটে মনোনয়ন সংকট ছিল তা দূর হয়ে গেল।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।