নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৫৮ এএম, ০২ ডিসেম্বর, ২০১৮
জাতীয় নির্বাচনের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই আজ। সর্বমোট ৩০৬৫ টি মনোনয়নপত্র থেকে যাচাই-বাছাই শেষে আজ সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কার্যালয় থেকে বৈধ প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে। নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২৮১টি, বিএনপি ৬৯৬টি, জাতীয় পার্টির ২৩৩টি এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দলের ১৩৫৭টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে। দলীয় মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে মোট ২৫৬৭টি। এর বাইরে স্বতন্ত্র ৪৯৮টি। নিবন্ধিত ৩৯টি দলের নামেই মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে বলে ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
যেসব কারণে মনোনয়ন পত্র বাতিল হতে পারে:
১. যদি মনোনয়নের আবেদন সঠিকভাবে পূরণ না করা হয়, তবে ঐ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল গণ্য হবে।
২. যদি প্রার্থী কোনো মামলায় নৈতিক স্খলনজনিত অপরাধে দণ্ডিত হন কিংবা ২ বছরের চেয়ে বেশি সাজা ভোগ করেন তবে সাজা ভোগের পরবর্তী ৫ বছর পর্যন্ত তিনি নির্বাচনে অংশগ্রহণের অযোগ্য হবেন। কাজেই দণ্ডিত ব্যক্তির মনোনয়নপত্র বাতিল হবে।
৩. যদি ঐ প্রার্থী ঋণ-খেলাপি কিংবা বিল খেলাপি হন, তবে মনোনয়ন বাতিল হবে তার।
৪. যদি প্রার্থী কোনো তথ্য গোপন করেন কিংবা অসত্য তথ্য প্রদান করেন তবে তার মনোনয়ন বাতিল হবে।
৫. স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ক্ষেত্রে যদি নির্দিষ্ট সংখ্যক ভোটারের স্বাক্ষর না থাকে তবে মনোনয়ন পত্র বাতিল হবে তার।
এভাবেই দিনব্যাপী যাচাই-বাছাই এর পর কতজন প্রার্থী নির্বাচনের জন্য যোগ্য তার দেখা মিলবে। যেহেতু হাইকোর্ট রায় দিয়েছে, দণ্ডিত কোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে তার দণ্ড ও সাজা যদি স্থগিত না হয় তবে নির্বাচনের অযোগ্য হবেন তিনি। কাজেই, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না তিনি। সেজন্য সকল আকর্ষণই থাকবে বেগম জিয়ার তিনটি আসনের দিকেই।
বাংলা ইনসাইডার/বিকে/জেডএ
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।