নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:৩৭ এএম, ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
নির্বাচন কমিশনে আজ আপিল শুনানির শেষদিনে হেভিওয়েট কয়েকজন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ হবে। তবে এর মধ্যে সবার দৃষ্টি থাকবে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া মনোনয়ন বাতিলের আপিল শুনানির দিকেই। ফেনী-১, বগুড়া-৬ ও ৭ আসনের বিএনপির প্রার্থী বেগম খালেদার জিয়ার মনোনয়ন শুনানি অনুষ্ঠিত হচ্ছে আজ।
দণ্ডপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে মনোনয়ন বাতিল হওয়া কারও প্রার্থিতা গত দুই দিনের শুনানিতে ফিরিয়ে দেওয়া হয়নি। অনুমান করা যাচ্ছে, খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রেও একই রায় দেবে নির্বাচন কমিশন। তবে শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন কী বলে সেটিই এখন দেখার বিষয়।
বিএনপি নেতারাও খালেদা জিয়ার প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার আশা ছেড়ে দিয়েছেন। এরপরও তাঁরা বলছেন, বেগম জিয়ার প্রার্থিতা ফিরে পেতে তাঁরা আইনি লড়াই চালিয়ে যাবেন।
খালেদা জিয়া ছাড়াও আরও কয়েকজন হেভিওয়েট প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ হবে আজ। এর মধ্যে আছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা। এছাড়াও ঢাকা-৮ আসনের প্রার্থী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিষয়টিরও মীমাংসা হবে আজ।
বাংলা ইনসাইডার/বিকে/জেডএ
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।