নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:০৭ পিএম, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮
জাতীয় পার্টি স্বতন্ত্রভাবে ১৩২টি আসনে প্রার্থী দেওয়ায় মহাজোট অন্তত ২২টি আসনে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে প্রাপ্ত তথ্যে উঠে এসেছে। ২০০৮ সালের নির্বাচনে এই ২২টি আসনের মধ্যে ১০টিতে জাতীয় পার্টি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।
প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায়, ২০০৮ সালের নির্বাচনে ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন হাফিজউদ্দিন আহমেদ। এবার এই আসনটি দেওয়া হয়েছে ওয়ার্কার্স পার্টির ইয়াসীন আলীকে। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবেন।
নীলফামারী-১ আসনটি ২০০৮ সালে জাতীয় পার্টিকে দেওয়া হয়েছিল। জাফর ইকবাল সিদ্দিকী সেখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। এবার এই আসনটি দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগের আফতাব উদ্দিন সরকারকে। এই আসন থেকে জাতীয় পার্টির জাফর ইকবাল সিদ্দিকী পৃথকভাবে লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবেন।
২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-৩ আসনটিও জাতীয় পার্টিকে দেওয়া হয়েছিল। এবার এই আসনটি দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগের এম. এ. মতিনকে। এখানে জাতীয় পার্টি আক্কাস আলী সরকারকে পৃথক প্রার্থী হিসেবে দাঁড় করিয়েছে।
গাইবান্ধা-৩ আসনটি ২০০৮ সালে জাতীয়পার্টির ডা. টি এম ফজলে রাব্বিকে দেওয়া হয়েছিল। এবারে এই আসনটি আওয়ামী লীগের ইউনিস আলী সরকারকে দেওয়া হয়েছে। আর জাতীয় পার্টি এই আসনে ব্যারিস্টার দিলারা জামানকে মনোনয়ন দিয়েছে। তিনি লাঙ্গল প্রতীকে নির্বাচন করবেন।
নাটোর-১ আসনটি ২০০৮ সালে জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ আবু তালহাকে দেওয়া হয়েছিল। এবার এই আসনটি দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগের শহিদুল ইসলামকে। এখানেও জাতীয় পার্টি নিজস্ব প্রার্থী দিয়েছে যিনি আওয়ামী লীগের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
সাতক্ষীরা-৪ আসনটি ২০০৮ এর নির্বাচনে জাতীয় পার্টির এইচ এম গোলাম রেজাকে দেওয়া হয়েছিল। এবার এই আসনটি জাপা’র বদলে আওয়ামী লীগের জগলুল হায়দারকে দেওয়া হয়েছে। এখানেও জাতীয় পার্টি নিজস্ব প্রার্থী দিয়েছে।
২০০৮ সালে ঢাকা-১৭ আসনে মহাজোট থেকে জাতীয় পার্টির প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল। এবার এই আসনটি থেকে মহাজোটের প্রার্থী হয়েছেন চিত্রনায়ক ফারুক। হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ এই আসন থেকে লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
সুনামগঞ্জ-৪ আসনটি ২০০৮ সালের নির্বাচনে বেগম মমতাজ ইকবালকে দেওয়া হয়েছিল। এবার এই আসনে মহাজোট থেকে একজন আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
মৌলভীবাজার-২ আসনটি নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাটীয় পার্টিকে দেওয়া হয়েছিল। এবার মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে এই আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বিকল্পধারার এম এম শাহীন। এখানেও জাতীয় পার্টি একজন প্রার্থীকে লাঙ্গল প্রতীক দিয়েছে বলে জানা গেছে।
উল্লেখিত আসনগুলো ছাড়া আরো কয়েকটি আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা শেষ পর্যন্ত নির্বাচনের মাঠে থাকলে আওয়ামী লীগ কঠিন সমস্যায় পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই আসনগুলো হলো- রংপুর-৪, রংপুর-৫, গাইবান্ধা-৪, গাইবান্ধা-৫, বগুড়া-৪ ও বগুড়া-৫। রংপুর-৪ আসনে ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হলেও জাতীয় পার্টির প্রার্থী সেখানে দ্বিতীয় হয়েছিল। রংপুর-৫ আসনেও ২০০৮ এর নির্বাচনে আওয়ামী প্রার্থী জয়লাভ করেন। তবে জাতীয় পার্টির প্রার্থী সেখানে দ্বিতীয় হন।
২০০৮ সালের নির্বাচনে গাইবান্ধা-৪ আসনে আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টির প্রার্থী মুখোমুখি হয়েছিলেন। ওই নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী ৪৯ হাজার ভোট পেয়েছিলেন। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গাইবান্ধা-৫ আসনেও আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের মধ্যে লড়াই হয়েছিল। সেখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাতীয় পার্টির রওশন এরশাদকে মাত্র ৪ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেছিলেন। এছাড়াও জয়পুরহাটের দুটি আসনে জাতীয় পার্টি প্রার্থী দেওয়ায় আওয়ামী লীগ কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে পড়বে বলে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যাচ্ছে। একইভাবে বগুড়া-৪ ও বগুড়া-৫ আসনেও নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর জন্য জাতীয় পার্টির প্রার্থী হুমকি হয়ে দাঁড়াবেন বলে মনে করা হচ্ছে। তবে ১৩২টি আসনের মধ্যে বাকী আসনগুলোতে জাতীয় পার্টি তেমন প্রভাব ফেলবে না বলে তথ্য উপাত্তে উঠে এসেছে।
অতীতের নির্বাচনগুলো পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, বৃহত্তর রংপুর, খুলনা এবং সিলেটের বিভিন্ন আসনে জাতীয় পার্টির ১০ থেকে ২০ হাজার পর্যন্ত ভোটব্যাংক রয়েছে। দেশের অন্যান্য আসনগুলোতে দলটির তেমন প্রভাব নেই। তবে ন্যূনতম ২২টি আসনে লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থীদের জন্য মহাজোটের প্রার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন সেটা সহজেই অনুমান করা যায়।
বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি/এমআর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, গণতন্ত্র, শান্তি, উন্নয়ন নির্বাচনবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বান মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের ও প্রগতিশীল শক্তির কাছে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিরোধী অপশক্তি আমাদের ভিত্তিমূলে আঘাত করতে যাচ্ছে। তাদের আমাদের প্রতিহত করতে হবে, সেজন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের মাধ্যমে সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের জন্য জনগণকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ভোট দিয়ে আপনার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করুন। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জনগণ সব শক্তির উৎস।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশবিরোধী অপশক্তি জাতির পিতার পরিবারকে হত্যা করে জনগণকে সামরিক স্বৈরশাসনের জাঁতাকলে দীর্ঘকাল পিষ্ঠ করেছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে হত্যার রাজনীতি বন্ধ করেছেন।
আওয়ামী লীগ ওবায়দুল কাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটে আগামী ৮ মে। গতকাল সোমবার (২২ এপ্রিল) ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। এদিন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
জানা গেছে, নোয়াখালীর হাতিয়া ও ফেনীর পরশুরাম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। এ ছাড়া বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হচ্ছেন। সোমবার ( ২২ এপ্রিল ) মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ বেশ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
হাতিয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। তাঁরা হলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর ছেলে আশিক আলী, স্ত্রী আয়েশা ফেরদাউস ও জাতীয় পার্টির নেতা মুশফিকুর রহমান। গতকাল আশিক আলী ছাড়া বাকি দুজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। হাতিয়া উপজেলা পরিষদের বাকি দুটি পদে একজন করে প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন।
জানতে চাইলে মুশফিকুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর রাজনীতির হাতেখড়ি সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর হাতে। তিনি ওই পরিবারের একজন সদস্যের মতো। মাঝখানে কিছু ভুল–বোঝাবুঝির কারণে দূরত্ব থাকলেও তা ঘুচে গেছে। আশিক আলীর সমর্থনে তিনি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন।
স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী বলেন, স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জোড় করাতে তাঁর ছেলে প্রার্থী হয়েছেন। দলের অন্য কেউ আগ্রহ দেখাননি। ছেলের প্রতিদ্বন্দ্বীরা নিজ থেকেই প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।
ফেনীর পরশুরাম উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন প্রার্থীর মধ্যে দুজন গতকাল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। এতে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন কেবল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ফিরোজ আহমেদ মজুমদার। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন উপজেলা পরিষদের তিনবারের চেয়ারম্যান ও পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন মজুমদার ও উপজেলার বক্সমাহমুদ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হাসেম চৌধুরী।
ভাইস চেয়ারম্যান পদের চারজনের মধ্যে তিনজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। বর্তমানে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক নুর মোহাম্মদ শফিকুল হোসেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন ইকরামুল করিম মজুমদার, নজরুল ইসলাম ও আবদুল রসুল মজুমদার।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেত্রী শামসুন নাহার পাপিয়া। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন নিলুফা ইয়াসমিন।
এদিকে বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল চারজন প্রার্থীর মধ্যে তিনজন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন বলে রিটার্নিং এস এম কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন জানিয়েছেন।
তবে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বলেছেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের অনুরোধ ও প্রচ্ছন্ন চাপে তাঁরা প্রার্থিতা প্রত্যাহারে সম্মত হয়েছেন। রোয়াংছড়ি উপজেলা থেকে আওয়ামী লীগের তিনজন ও জনসংহতি সমিতির সাবেক এক নেতা চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। চারজনের মনোনয়নই রিটার্নিং কর্মকর্তা বৈধ ঘোষণা করেছিলেন। প্রার্থীরা নিজেদের মতো করে প্রস্তুতিও নিয়েছেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পর প্রার্থীরা জানিয়েছেন, গতকাল প্রত্যাহারের শেষ দিনে হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের নেতারা তৎপর হয়ে ওঠেন। প্রার্থিতা তুলে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করে এবং প্রচ্ছন্নভাবে চাপ দিতে থাকেন।
মন্তব্য করুন
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।