নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:৩১ এএম, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেওয়ার পথে দ্বিতীয় দিনে ভোটের প্রচারণা শুরু করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বৃহস্পতিবার একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনী প্রচারণার দ্বিতীয় দিন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গার মোড়, ফরিদপুরের মোড়, রাজবাড়ী রাস্তার মোড়ে, মানিকগঞ্জ পৌরসভা এলাকায়, ধামরাই রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসাপাতাল প্রাঙ্গণে ও সাভার জলেশ্বর ৫নং ওয়ার্ড এলাকায় নির্বাচনী জনসভায় যোগ দেবেন শেখ হাসিনা।
আজ সকালে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়ার আগে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এর আগে সকালে তিনি টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করে দোয়া ও মোনাজাত করেন।
গতকাল বুধবার দুপুরে প্রধানমন্ত্রী টুঙ্গিপাড়ায় আসেন। এরপর বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের মাধ্যমে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন। বিকেলে কোটালীপাড়ায় নিজ নির্বাচনী এলাকায় জনসভায় বক্তব্য রাখেন। নির্বাচনী প্রচারণায় শেখ হাসিনার সঙ্গে রয়েছেন তার ছোট বোন শেখ রেহানা।
বাংলা ইনসাইডার/আরকে/এমআর
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।