নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৫৮ এএম, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৮
সিলেটকে বলা হয় পূণ্যভূমির শহর। এ শহরটি দেশের আধ্যাত্মিক রাজধানী হিসেবে খ্যাত। সিলেট-১ আসনটিকে বাংলাদেশের সংসদীয় আসনের ভি.আই.পি আসন বলা হয়। এই আসনে শাহ জালাল ও শাহপরান-এর মাজার অবস্থিত। স্বাধীনতার পর থেকে এই আসনে যে দল জয়ী হয়েছে সে দল-ই সরকার গঠন করেছে। তাই ঐতিহাসিক ভাবেই সিলেট-১ আসন অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং মর্যাদা পূর্ণ আসন। তাই সারাদেশের মানুষের সিলেটের আসনগুলো নিয়ে থাকে বাড়তি আগ্রহ। অতীত নির্বাচনের ফলাফল এবং বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত পর্যালোচনা করে বাংলা ইনসাইডার এবারের নির্বাচনের কে কোন আসন থেকে বিজয়ী হতে পারে প্রেডিকশন করছে। সিলেটের আসনগুলোতে বাংলা ইনসাইডারের প্রেডিকশন নিম্নরূপ:
সিলেট-১
সিলেট-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন বর্তমান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিতের ছোট ভাই আবদুল মোমেন। বিএনপি থেকে নির্বাচন করছেন খন্দকার মুক্তাদির চৌধুরী। প্রার্থী হিসেবে আব্দুল মোমেন এলাকায় খুব বেশি জনপ্রিয় নয়। তবে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত সিলেটের অভিভাবক হিসেবে পরিচিত। অনেকেই বলেন তিনি মেয়র নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী আরিফুল হককে সমর্থন করেছিলেন। বিএনপি প্রার্থী আরিফকে তিনি এই শর্তে সমর্থন করেছিলেন যে, তিনি মেয়র নির্বাচিত হলে জাতীয় নির্বাচনে অর্থমন্ত্রী ছোট ভাইকে সমর্থন দিবেন। উল্লেখিত বিষয়সমূহ বিবেচনায় এই আসন থেকে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হবে বলে বাংলা ইনসাইডার প্রেডিকশন করছে।
সিলেট-২
সিলেট-২ আসনটি সিলেট জেলার বিশ্বনাথ উপজেলা, ওসমানী নগর উপজেলা ও বালাগঞ্জ উপজেলার ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এই আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী ইয়াহইয়া চৌধুরী। অপরদিকে বিএনপি প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে লড়ছেন নিখোঁজ বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদীর লুনা। নিখোঁজ ইলিয়াস আলীর স্ত্রীর প্রতি এলাকার মানুষের এক ধরণের সহানুভূতি আছে। সেই কারণে এই আসনে তাহসিনা রুশদী লুনা বিজয়ী হবে বলে বাংলা ইনসাইডারের প্রেডিকশন।
সিলেট-৩
সিলেট-৩ আসনটি দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ ও বালাগঞ্জের একাংশ নিয়ে গঠিত। এই আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মাহমুদ-উস সামাদ চৌধুরী। অন্যদিকে তার মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে মাঠে থাকছেন বিএনপি প্রার্থী সফি আহমেদ চৌধুরী। এই আসনের দু`বারের সাংসদ মাহমুদ-উস সামাদ চৌধুরী। তিনি সিলেট ৩ আসনকে আধুনিক ও নিরাপদ হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। তার নিজের প্রতিষ্ঠানে তিনি এলাকার বহু লোকের কর্মসংস্থান করেছেন। এসব কারণে এলাকায় তার জনপ্রিয়তা আরও বেড়েছে। সিলেট-৩ আসনে মাহমুদ-উস সামাদ চৌধুরী জয়ী হবেন বলে বাংলা ইনসাইডারে প্রেডিকশন।
সিলেট-৪
সিলেট-৪ আসনটি সিলেট জেলার কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট ও জৈন্তাপুর উপজেলা নিয়ে গঠিত। এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইমরান আহমদ। বিএনপি থেকে এই আসনে মনোনীত প্রার্থী দিলদার হোসেন সেলিম। এই আসনের পাঁচ বারের সাংসদ ইমরান আহমদ। অপরদিকে ২০০১ সালে এই আসন থেকে জয়ী হন বিএনপির দিলদার হোসেন সেলিম। এই এলাকায় বহুমুখী বিচার বিশ্লেষণ করে দেখা যায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী ইমরান আহমদের জনপ্রিয়তা বেশি। বাংলা ইনসাইডারের প্রেডিকশন হচ্ছে তিনিই এই আসন থেকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হবেন।
সিলেট ৫
সিলেট-৫ আসনটি ভারত সীমান্তবর্তী সিলেট জেলার কানাইঘাট এবং জকিগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত। এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাফিজ আহমদ মজুমদার। অপরদিকে এই আসনে ধানের শীষ নিয়ে লড়বেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের উবায়দুল্লাহ ফারুক। এছাড়াও এই আসনে বর্তমান এমপি জাতীয় পার্টির সেলিম উদ্দিন নির্বাচনে মাঠে আছেন। এই আসনে অতীত এবং বর্তমানের নানা বিষয় বিচার বিশ্লেষণ করে ত্রিমুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা অনেকে করছেন। তবে বাংলা ইনসাইডারের অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে এই আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর জনপ্রিয়তা ভালো। সুতরাং বাংলা ইনসাইডারের প্রেডিকশন এই আসন থেকে হাফিজ আহমেদ মজুমদার জয়ী হবেন।
সিলেট ৬
সিলেট-৬ আসনটি সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার ও গোলাপগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত। এই আসনে মহাজোট প্রার্থী শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। অন্যদিকে তার পতিপক্ষ হিসেবে থাকছেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী সিলেট জেলা বিএনপি নেতা ফয়ছল আহমদ চৌধুরী। এছাড়াও এই আসনে বিকল্পধারা বাংলাদেশের শমসের মবিন চৌধুরীর (কুলা) মার্কা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এই আসনে এই তিন প্রার্থীর মধ্যে জনপ্রিয়তা, সততা এবং সুনামের দিক দিয়ে নুরুল ইসলাম নাহিদ এগিয়ে রয়েছেন। তিনিই এই আসন থেকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হবেন বলে বাংলা ইনসাইডারের প্রেডিকশন করা হচ্ছে।
বাংলা ইনসাইডার/আরকে
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, গণতন্ত্র, শান্তি, উন্নয়ন নির্বাচনবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বান মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের ও প্রগতিশীল শক্তির কাছে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিরোধী অপশক্তি আমাদের ভিত্তিমূলে আঘাত করতে যাচ্ছে। তাদের আমাদের প্রতিহত করতে হবে, সেজন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের মাধ্যমে সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের জন্য জনগণকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ভোট দিয়ে আপনার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করুন। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জনগণ সব শক্তির উৎস।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশবিরোধী অপশক্তি জাতির পিতার পরিবারকে হত্যা করে জনগণকে সামরিক স্বৈরশাসনের জাঁতাকলে দীর্ঘকাল পিষ্ঠ করেছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে হত্যার রাজনীতি বন্ধ করেছেন।
আওয়ামী লীগ ওবায়দুল কাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটে আগামী ৮ মে। গতকাল সোমবার (২২ এপ্রিল) ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। এদিন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
জানা গেছে, নোয়াখালীর হাতিয়া ও ফেনীর পরশুরাম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। এ ছাড়া বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হচ্ছেন। সোমবার ( ২২ এপ্রিল ) মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ বেশ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
হাতিয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। তাঁরা হলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর ছেলে আশিক আলী, স্ত্রী আয়েশা ফেরদাউস ও জাতীয় পার্টির নেতা মুশফিকুর রহমান। গতকাল আশিক আলী ছাড়া বাকি দুজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। হাতিয়া উপজেলা পরিষদের বাকি দুটি পদে একজন করে প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন।
জানতে চাইলে মুশফিকুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর রাজনীতির হাতেখড়ি সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর হাতে। তিনি ওই পরিবারের একজন সদস্যের মতো। মাঝখানে কিছু ভুল–বোঝাবুঝির কারণে দূরত্ব থাকলেও তা ঘুচে গেছে। আশিক আলীর সমর্থনে তিনি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন।
স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী বলেন, স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জোড় করাতে তাঁর ছেলে প্রার্থী হয়েছেন। দলের অন্য কেউ আগ্রহ দেখাননি। ছেলের প্রতিদ্বন্দ্বীরা নিজ থেকেই প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।
ফেনীর পরশুরাম উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন প্রার্থীর মধ্যে দুজন গতকাল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। এতে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন কেবল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ফিরোজ আহমেদ মজুমদার। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন উপজেলা পরিষদের তিনবারের চেয়ারম্যান ও পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন মজুমদার ও উপজেলার বক্সমাহমুদ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হাসেম চৌধুরী।
ভাইস চেয়ারম্যান পদের চারজনের মধ্যে তিনজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। বর্তমানে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক নুর মোহাম্মদ শফিকুল হোসেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন ইকরামুল করিম মজুমদার, নজরুল ইসলাম ও আবদুল রসুল মজুমদার।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেত্রী শামসুন নাহার পাপিয়া। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন নিলুফা ইয়াসমিন।
এদিকে বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল চারজন প্রার্থীর মধ্যে তিনজন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন বলে রিটার্নিং এস এম কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন জানিয়েছেন।
তবে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বলেছেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের অনুরোধ ও প্রচ্ছন্ন চাপে তাঁরা প্রার্থিতা প্রত্যাহারে সম্মত হয়েছেন। রোয়াংছড়ি উপজেলা থেকে আওয়ামী লীগের তিনজন ও জনসংহতি সমিতির সাবেক এক নেতা চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। চারজনের মনোনয়নই রিটার্নিং কর্মকর্তা বৈধ ঘোষণা করেছিলেন। প্রার্থীরা নিজেদের মতো করে প্রস্তুতিও নিয়েছেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পর প্রার্থীরা জানিয়েছেন, গতকাল প্রত্যাহারের শেষ দিনে হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের নেতারা তৎপর হয়ে ওঠেন। প্রার্থিতা তুলে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করে এবং প্রচ্ছন্নভাবে চাপ দিতে থাকেন।
মন্তব্য করুন
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জুনাইদ আহমেদ পলক নাটোর তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
জুনাইদ আহমেদ পলক টানা তিনবারের প্রতিমন্ত্রী। কিন্তু রাজনীতিতে তার পদ পদবী তেমন নেই। রাজনীতিতে এখনও তিনি তরুণ এবং পিছনের সারির নেতা হিসেবে পরিচিত। স্থানীয় পর্যায়ের নেতৃত্ব এবং প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে তিনি বিভিন্ন সময়ে সুনাম কুড়িয়েছেন। কখনও বিতর্কিত হয়েছেন। তবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে তার পরীক্ষা হলো এবার এবং সেই পরীক্ষায় তিনি শুধু কৃতকার্যই হননি, এ প্লাস পেয়েছেন বলেও অনেকে মনে করছেন।