নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:০৭ এএম, ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৮
৮৫ যশোর-১ (শার্শা) আসনে ঐক্যজোটের প্রার্থী ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে সারাদিন প্রচারণা চালিয়েছেন মফিকুল হাসান তৃপ্তি। দেশের সকল প্রার্থীরা গত ১১ তারিখ সকাল থেকে প্রচারণা চালালেও শার্শার ধানের শীষের প্রার্থী দলের সব নেতাকে এক মঞ্চে এনে সোমবার সকাল থেকে আনুষ্ঠানিক গণসংযোগ ও প্রচারণা শুরু করেন।
এ সময় উপজেলার নিজামপুর, লক্ষণপুর ও গোড়পাড়ার বিভিন্ন বাজারে গণসংযোগ করেন।
শার্শা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসান জহির বলেন, গত সাতদিন ধরে সরকারি দলের লোকজন আমাদের কর্মী সমর্থকদের মারধর ও হুমকি ধামকি দিয়ে আসছে। আমরা উপজেলা বিএনপির সব নেতাদের নিয়ে একজোট হয়ে সোমবার থেকে নির্বাচনী প্রচারে অংশগ্রহণ করেছি।
গণসংযোগে ঐক্যজোটের প্রার্থী মফিকুল হাসান তৃপ্তির সঙ্গে ছিলেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসিন জহির, যুবদলের কেন্দ্রীয় সদস্য নুরুজ্জামান লিটনসহ কয়েকশ নেতাকর্মী। পরে নেতারা উপজেলা ছাত্রদলের সিনিয়র সহ সভাপতি আল মামুন বাবলুর বাবার জানাজায় অংশগ্রহণ করেন। ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী মফিকুল হাসান তৃপ্তির গণসংযোগে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পুলিশের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো।
বাংলা ইনসাইডার/এমআর
মন্তব্য করুন
জামায়াত বিএনপি উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
বিএনপি তারেক জিয়া উপজেলা নির্বাচন রাজনীতির খবর
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন আওয়ামী লীগ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন বিএনপি তারেক জিয়া বহিষ্কার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জামায়াতে ইসলামও কী বিএনপিকে ধোঁকা দিল? বিএনপির সঙ্গে সুর মিলিয়ে স্বাধীনতাবিরোধী ফ্যাসিস্ট এই রাজনৈতিক দলটি ঘোষণা করেছে যে, তারা উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। নিবন্ধনহীন রাজনৈতিক দলটি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার ঘোষণা না দিলেও প্রথম পর্বে যে সমস্ত উপজেলা নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র দাখিল শেষ হয়েছে সেখানে জামায়াতের ২৩ জন সদস্যের নামের তালিকা পাওয়া যাচ্ছে।
বিএনপিতে তোলপাড় চলছে। বাইরে থেকে কেউ বুঝতে পারছেন না বিএনপিতে কী ঘটছে। কিন্তু দলের ভিতর যারা রয়েছেন তারা বলছেন, দলের ভিতরে এক প্রকার দম বন্ধ এবং শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা বিরাজ করছে। একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে বিএনপিতে প্রশ্ন উঠেছে, সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া চ্যালেঞ্জ হচ্ছে। দলের ভিতর বিভক্তি, অনৈক্য হতাশা এখন প্রকাশ্য।
আওয়ামী লীগে উত্তরাধিকারের রাজনীতি নতুন নয়। আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতা এবং মন্ত্রীরা উত্তরাধিকার সূত্রেই রাজনীতিতে এসেছেন। বর্তমান মন্ত্রিসভায় একাধিক সদস্য রয়েছেন যারা রাজনীতিতে এসেছেন পারিবারিক ঐতিহ্য থেকে, পিতার হাত ধরে, অথবা তাদের নিকট আত্মীয়দের উৎসাহ উদ্দীপনায়। বর্তমান মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য আছেন, যাদের বাবারা আওয়ামী লীগের রাজনীতি করতেন সেই সূত্রে তারা রাজনীতিবিদ।
আওয়ামী লীগ দলগতভাবে উপজেলা নির্বাচনের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট এবং কঠোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন উপজেলায় মন্ত্রী, এমপি বা দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের ভাই ব্রাদার বা স্বজনদেরকে প্রার্থী করা যাবে না। যারা ইতিমধ্যে প্রার্থী হয়েছেন তাদেরকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।