নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:০১ পিএম, ০৩ জানুয়ারী, ২০১৯
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে আওয়ামী লীগ। নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের ইতিমধ্যে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এখন দেশজুড়ে আলোচনার বিষয় হচ্ছে নতুন মন্ত্রিসভা। সবার দৃষ্টি এখন মন্ত্রিসভার দিকে। কেমন হবে এবারের মন্ত্রিসভা? কারা থাকছেন নতুন মন্ত্রিসভায়? এই আলোচনার মধ্যে আবার শীর্ষে আছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর বিষয়টি। কে হচ্ছেন নতুন অর্থমন্ত্রী তা নিয়ে দেশজুড়ে আলোচনা এবং কৌতুহলের শেষ নেই।
বর্তমান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সংসদ থেকে বিদায় নিচ্ছেন, এবারের নির্বাচনেও অংশ নেননি তিনি। তিনি নিজেই অবসরের যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তাই এবারে নতুন কোন অর্থমন্ত্রী আসবেন এটা প্রায় নিশ্চিত। তবে গতকাল তিনি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী চাইলে আরও এক বছর তিনি দায়িত্ব পালন করতে চান।
আওয়ামী লীগের বেশ কিছু সিনিয়র নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আবুল মাল আব্দুল মুহিতই যে অর্থমন্ত্রী থাকছেন তা নিশ্চিত নয়। নতুন অর্থমন্ত্রী হিসেবে যাদের নাম আলোচনার শীর্ষে আছেন, তারা হলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ফরাসউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা মশিউর রহমান, পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এবং অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান।
ফরাসউদ্দিন: নতুন অর্থমন্ত্রী হিসেবে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় রয়েছেন ফরাসউদ্দিন। তিনি এবার হবিগঞ্জ-৪ আসন থেকে আওয়ামী লীগ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চেয়েছিলেন, তবে তিনি মনোনয়ন পাননি। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর একান্ত সচিব ছিলেন এই অর্থনীতিবিদ। তিনি ১৯৯৮ সালের ২৪ নভেম্বর থেকে ২০০১ সালের ২২ নভেম্বর পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর আস্থাভাজন হিসেবে ফরাসউদ্দিনের সুনাম রয়েছে। তাই নতুন অর্থমন্ত্রী হিসেবে তাঁর সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছেন অনেকে। তবে ফরাসউদ্দিনকে মন্ত্রী করলে তাঁকে টেকনোক্র্যাট কোটায় মন্ত্রী করতে হবে।
আ হ ম মোস্তফা কামাল: নতুন অর্থমন্ত্রী হিসেবে দ্বিতীয় আলোচিত নাম হচ্ছে বর্তমানে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি গত পাঁচ বছর ধরে মন্ত্রিসভায় আছেন। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে অনেকটা সংশ্লিষ্ট। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এই মন্ত্রণালয়কে আলাদা করা হয়। মোস্তফা কামাল অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির দায়িত্বও পালন করছেন। তাই সরকার সংশ্লিষ্ট অনেকে মোস্তফা কামালের অর্থমন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা আছে বলেই মনে করছেন।
মশিউর রহমান: অর্থমন্ত্রী হওয়ার বিষয়ে আরও একটি নাম খুব বেশি আলোচনায় আছে। তিনি হলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা মশিউর রহমান। ২০১৪ সাল থেকে তিনি এই পদে আছেন। অর্থনীতিবিদ হিসেবে তিনি দেশে-বিদেশে সমাদৃত। তিনি অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তাই অর্থমন্ত্রী হিসেবে তাঁর সম্ভাবনা যথেষ্ট বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের অনেকে।
এম এ মান্নান: বর্তমান সরকারের অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান। গত পাঁচ বছর ধরে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেছেন মুহিতের ডেপুটি হিসেবে। ফলে এই মন্ত্রণালয়ের নানা খুটিনাটি বিষয় এবং কাজের ধরন এম এ মান্নানের জানা। তিনি ইকোনমিক মিনিস্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন জেনেভায় অবস্থিত বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনে। সুনামগঞ্জ-৩ আসন থেকে মান্নান পরপর নির্বাচিত সংসদ সদস্য। ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে অর্থ প্রতিমন্ত্রী হিসেবে তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তাই অনেকে মনে করছেন এম এ মান্নাকে হয়তো পূর্ণমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে।
আওয়ামী লীগের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নতুন অর্থমন্ত্রী হিসেবে কাকে দায়িত্ব দিবেন তা সম্পূর্ণ প্রধানমন্ত্রী চূড়ান্ত করবেন। অর্থমন্ত্রীও হয়তো আবার একবছরের জন্য দায়িত্ব পেতে পারেন। আবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হয়তো বরাবরের মত আবারো নতুন কোন চমক দেখাতে পারেন। আর কয়েকদিনের মধ্যেই জানা যাবে কে হচ্ছেন নতুন অর্থমন্ত্রী?
বাংলা ইনসাইডার/আরকে/এমআর
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বিএনপি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, গণতন্ত্র, শান্তি, উন্নয়ন নির্বাচনবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বান মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের ও প্রগতিশীল শক্তির কাছে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিরোধী অপশক্তি আমাদের ভিত্তিমূলে আঘাত করতে যাচ্ছে। তাদের আমাদের প্রতিহত করতে হবে, সেজন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের মাধ্যমে সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের জন্য জনগণকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ভোট দিয়ে আপনার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করুন। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জনগণ সব শক্তির উৎস।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশবিরোধী অপশক্তি জাতির পিতার পরিবারকে হত্যা করে জনগণকে সামরিক স্বৈরশাসনের জাঁতাকলে দীর্ঘকাল পিষ্ঠ করেছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে হত্যার রাজনীতি বন্ধ করেছেন।
আওয়ামী লীগ ওবায়দুল কাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটে আগামী ৮ মে। গতকাল সোমবার (২২ এপ্রিল) ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। এদিন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
জানা গেছে, নোয়াখালীর হাতিয়া ও ফেনীর পরশুরাম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। এ ছাড়া বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হচ্ছেন। সোমবার ( ২২ এপ্রিল ) মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ বেশ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
হাতিয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। তাঁরা হলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর ছেলে আশিক আলী, স্ত্রী আয়েশা ফেরদাউস ও জাতীয় পার্টির নেতা মুশফিকুর রহমান। গতকাল আশিক আলী ছাড়া বাকি দুজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। হাতিয়া উপজেলা পরিষদের বাকি দুটি পদে একজন করে প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন।
জানতে চাইলে মুশফিকুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর রাজনীতির হাতেখড়ি সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর হাতে। তিনি ওই পরিবারের একজন সদস্যের মতো। মাঝখানে কিছু ভুল–বোঝাবুঝির কারণে দূরত্ব থাকলেও তা ঘুচে গেছে। আশিক আলীর সমর্থনে তিনি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন।
স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী বলেন, স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জোড় করাতে তাঁর ছেলে প্রার্থী হয়েছেন। দলের অন্য কেউ আগ্রহ দেখাননি। ছেলের প্রতিদ্বন্দ্বীরা নিজ থেকেই প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।
ফেনীর পরশুরাম উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন প্রার্থীর মধ্যে দুজন গতকাল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। এতে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন কেবল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ফিরোজ আহমেদ মজুমদার। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন উপজেলা পরিষদের তিনবারের চেয়ারম্যান ও পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন মজুমদার ও উপজেলার বক্সমাহমুদ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হাসেম চৌধুরী।
ভাইস চেয়ারম্যান পদের চারজনের মধ্যে তিনজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। বর্তমানে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক নুর মোহাম্মদ শফিকুল হোসেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন ইকরামুল করিম মজুমদার, নজরুল ইসলাম ও আবদুল রসুল মজুমদার।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেত্রী শামসুন নাহার পাপিয়া। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন নিলুফা ইয়াসমিন।
এদিকে বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল চারজন প্রার্থীর মধ্যে তিনজন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন বলে রিটার্নিং এস এম কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন জানিয়েছেন।
তবে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বলেছেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের অনুরোধ ও প্রচ্ছন্ন চাপে তাঁরা প্রার্থিতা প্রত্যাহারে সম্মত হয়েছেন। রোয়াংছড়ি উপজেলা থেকে আওয়ামী লীগের তিনজন ও জনসংহতি সমিতির সাবেক এক নেতা চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। চারজনের মনোনয়নই রিটার্নিং কর্মকর্তা বৈধ ঘোষণা করেছিলেন। প্রার্থীরা নিজেদের মতো করে প্রস্তুতিও নিয়েছেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পর প্রার্থীরা জানিয়েছেন, গতকাল প্রত্যাহারের শেষ দিনে হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের নেতারা তৎপর হয়ে ওঠেন। প্রার্থিতা তুলে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করে এবং প্রচ্ছন্নভাবে চাপ দিতে থাকেন।
মন্তব্য করুন
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনকে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সিনিয়র সহসভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তবে ব্যক্তিগত বিরোধ ও তার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে তাকে বাদ দেওয়া হয়েছে বলে মত বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের অনেকের। সুপ্রিম কোর্ট অঙ্গনে তুমুল জনপ্রিয় এই নেতাকে বাদ দেওয়ায় ফোরামের নেতাদের ওপর ক্ষুব্ধ বিএনপির সিনিয়র নেতারাও। এ নিয়ে বিএনপিতে এখন বিভক্ত স্পষ্ট।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।