নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০১:৪০ পিএম, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯
আগামী ১১ মার্চ অনুষ্ঠেয় ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার জন্য বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলকে নির্দেশ দিয়েছেন তারেক জিয়া। ছাত্রদলের সিনিয়র নেতাদের তিনি টেলিফোনে এ নির্দেশ দিয়েছেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
গত সপ্তাহে ছাত্রদলের পক্ষ থেকে ঢাবি উপাচার্যের কাছে ডাকসু নির্বাচন অন্তত তিন মাস পেছানো, হলে সহাবস্থান, ৩০ বছর বয়সসীমা উঠিয়ে নেয়াসহ সাত দফা দাবিতে স্মারকলিপি দেয়া হয়। এসকল দাবিদাওয়া অর্জন করা ছাড়া নির্বাচনে অংশ না নেয়ার পক্ষে মত দেন লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়া।
তবে বিএনপির একটি সূত্র বলছে, ছাত্রদলের নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্তের মূল কারণ হচ্ছে প্রার্থিতার সংকট। ছাত্রদলের নেতৃত্বে যারা আছেন তারা খসড়া ভোটার তালিকা অনুযায়ী ভোটার না। তাদের অনেকেই নিয়মিত ছাত্র নয় এবং অনেকের বয়সই ৩০ বছরের উপরে। ফলে ভিপি ও জিএস পদে কাকে মনোনয়ন দেবে তা নিয়ে সংকটে পড়েছে ছাত্রদল।
বিএনপির নীতিনির্ধারকরা মনে করছেন, এই অবস্থায় ডাকসু নির্বাচনে প্রার্থিতা দিলে ছাত্রদলের মধ্যে বিভক্তি তৈরি হতে পারে। দলীয় কোন্দলে দল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কাও করছেন তারা। সেজন্য ডাকসু নির্বাচনে না যাওয়ার পক্ষেই তারা মতামত দিয়েছেন।
বাংলা ইনসাইডার/এমআর
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।