নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:০০ পিএম, ২২ মার্চ, ২০১৯
দীর্ঘ ২৮ বছর দশ মাস পর ডাকসু অভিষিক্ত হচ্ছে আগামীকাল। এই ডাকসু নিয়ে নানা প্রশ্ন এবং বিতর্কের পর অবশেষে ছাত্রদের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একটা বড় ব্যাপার এটি। ডাকসু নির্বাচনকে ঘিরে অনেক বিতর্ক হয়েছে। অনেক প্রশ্ন উথাপিত হয়েছে। এখন পর্যন্ত ছাত্রলীগ ছাড়া অন্য সংগঠনগুলো ডাকসু নির্বাচন বাতিল করে পুনর্নির্বাচনের দাবি অব্যাহত রেখেছে। তার মধ্যেও নতুন ডাকসু শপথ গ্রহণ করছে। এই ডাকসুর একটা অন্যতম বিশেষত্ব হলো কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম থেকে অংশগ্রহণ করা নুরুল হক নূর ভিপি পদে বিজয়ী হয়েছেন। সমাজসেবা সম্পাদক পদেও কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে একজন প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। এই নির্বাচনে ছাত্রলীগ ছাড়া অন্যান্য শিক্ষার্থীরা প্রত্যাখান করেছে এবং এখানে ছাত্র রাজনীতির একটা নতুন বিন্যাস ঘটেছে। এখন প্রশ্ন হলো নূরের নেতৃত্বে যে ডাকসু, তারা কী করবে? তারা কি ছাত্রলীগের চাওয়া পাওয়া পূরণের জন্যই ডাকসুতে কাজ করবেন নাকি এই ডাকসু সত্যিকার অর্থে শিক্ষার্থীদের দাবি দাওয়া আদায়ের একটা প্ল্যাটফর্ম হবে? অনেকগুলো অমীমাংসিত প্রশ্ন সামনে রেখেই নূর অভিষিক্ত হচ্ছেন ডাকসুর ভিপি পদে।
ডাকসু নির্বাচনে বিজয়ের পর ক্ষণে ক্ষণে রং বদলিয়েছেন নূর। কখনো তিনি বলেছেন, এই নির্বাচনের দুটি পদ ছাড়া বাকিদের পুনর্নির্বাচন দিতে হবে। কখনো তিনি বলেছেন পুরো ডাকসু নির্বাচন বাতিল করতে হবে। আবার ছাত্রলীগের সঙ্গে যখন তারা দেখা করেছেন, তখন তিনি বলেছেন, ডাকসুকে তিনি শিক্ষার্থীদের দাবি দাওয়া আদায়ের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করবেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতে তিনি বলেছেন, তার মাঝে মায়ের ছবি খুঁজে পান। আবার বিএনপি সমর্থিত ছাত্রদলের সঙ্গে বৈঠকে তিনি বলেছেন, ডাকসুকে তিনি সরকারের বিরুদ্ধে যে ইস্যুগুলো আছে সেই ইস্যুগুলোর প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করবেন। ডাকসু যখন অভিষিক্ত হচ্ছে, তখন সারাদেশে আবরারের মৃত্যুর পর নিরাপদ সড়কের আন্দোলন চলছে। কোটা সংস্কার আন্দোলন স্তিমিত হলেও এই আন্দোলন নতুন করে সংগঠিত করার চেষ্টা চলছে। এই প্রেক্ষিতে প্রশ্ন উঠেছে নূর কার পক্ষে খেলবেন? যদিও নূরের অতীত হলো তিনি ছাত্রলীগ করতেন। ছাত্রলীগের হল শাখার একজন নেতা ছিলেন। কোটা সংস্কার আন্দোলনের পর তাঁকে নিয়ে অনেক বিতর্ক দেখা দিলেও কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্য দিয়েই যে তিনি পরিচিতি পান এবং জনপ্রিয়তার তুঙ্গে ওঠেন সেটা নিয়ে এখন আর কোনো বিতর্ক নেই। কিন্তু এই জনপ্রিয়তাকে তিনি কতটুকু কাজে লাগাতে পারবেন? তিনি কি পারবেন সরত্যিকারের শিক্ষার্থীদের নেতা হতে? নাকি তিনি আওয়ামী লীগের ছাত্রসংঠন ছাত্রলীগের পুতুল হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন? এই বিষয়গুলো দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে সামনের দিনগুলোতে।
নূর কার পক্ষে খেলবেন তাঁর উপর নির্ভর করছে এই ডাকসু। যদিও ডাকসুর গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সর্বময় ক্ষমতা ডাকসুর সভাপতির ওপর। ডাকসুর সভাপতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। কিন্তু ছাত্রদের নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে ডাকসুর ভিপির ক্ষমতাও অপরিসীম। ডাকসুর ভিপির বক্তব্য এবং ডাকসুর ভিপির অবস্থান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত হিসেবেই বিবেচিত হয়। এই বাস্তবতায় নূরের ভূমিকা কি হবে তা নিয়ে অনেক প্রশ্ন। যদিও ছাত্রলীগের একাধিক নেতা বলছেন যে, নূর ছাত্রলীগের সঙ্গে সহমত থেকেই কাজ করবেন এবং ডাকসুতে যে বিষয়গুলো হবে সেগুলোতে সরকারের উন্নয়ন এবং সরকারের কর্মসূচিগুলোর আলোকেই ডাকসুর কর্মকান্ড প্রণয়ন করা হবে। আবার নূর যেটা বলছেন তা হলো তিনি শিক্ষার্থীদের দাবিদাওয়া, অভাব-অভিযোগ সেটি নিয়ে তিনি এগুবেন। এই দুই চাওয়া পাওয়ার দুই রেখা এক বিন্দুতে মিলিত হবে কীভাবে সেটাই দেখার বিষয়।
ডাকসু কি সত্যিই নূরের নেতৃত্বে একটি নতুন মেরুকরণ ঘটাবে? নাকি নূর জনপ্রিয়তার যে চাপ সেই চাপ সামলাতে ব্যর্থ হয়ে নিজেই একজন বিতর্কিত ব্যক্তিতে পরিণত হবেন? সেটা বুঝা যাবে ডাকসু কীভাবে কাজ করে তাঁর ওপর। আগামীকাল নতুন ডাকসু অভিষিক্ত হওয়ার পর শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নয় দেশের রাজনীতির দৃষ্টি থাকবে এই ডাকসুর দিকে। এই নতুন ডাকসু কির করে? কীভাবে এগোয় তার ওপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শুধু নয় অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোরও ছাত্র সংসদ নির্বাচন এবং শিক্ষার আন্দোলন অনেকাংশে নির্ভর করছে।
বাংলা ইনসাইডার
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বিএনপি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, গণতন্ত্র, শান্তি, উন্নয়ন নির্বাচনবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বান মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের ও প্রগতিশীল শক্তির কাছে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিরোধী অপশক্তি আমাদের ভিত্তিমূলে আঘাত করতে যাচ্ছে। তাদের আমাদের প্রতিহত করতে হবে, সেজন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের মাধ্যমে সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের জন্য জনগণকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ভোট দিয়ে আপনার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করুন। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জনগণ সব শক্তির উৎস।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশবিরোধী অপশক্তি জাতির পিতার পরিবারকে হত্যা করে জনগণকে সামরিক স্বৈরশাসনের জাঁতাকলে দীর্ঘকাল পিষ্ঠ করেছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে হত্যার রাজনীতি বন্ধ করেছেন।
আওয়ামী লীগ ওবায়দুল কাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটে আগামী ৮ মে। গতকাল সোমবার (২২ এপ্রিল) ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। এদিন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
জানা গেছে, নোয়াখালীর হাতিয়া ও ফেনীর পরশুরাম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। এ ছাড়া বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হচ্ছেন। সোমবার ( ২২ এপ্রিল ) মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ বেশ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
হাতিয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। তাঁরা হলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর ছেলে আশিক আলী, স্ত্রী আয়েশা ফেরদাউস ও জাতীয় পার্টির নেতা মুশফিকুর রহমান। গতকাল আশিক আলী ছাড়া বাকি দুজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। হাতিয়া উপজেলা পরিষদের বাকি দুটি পদে একজন করে প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন।
জানতে চাইলে মুশফিকুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর রাজনীতির হাতেখড়ি সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর হাতে। তিনি ওই পরিবারের একজন সদস্যের মতো। মাঝখানে কিছু ভুল–বোঝাবুঝির কারণে দূরত্ব থাকলেও তা ঘুচে গেছে। আশিক আলীর সমর্থনে তিনি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন।
স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী বলেন, স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জোড় করাতে তাঁর ছেলে প্রার্থী হয়েছেন। দলের অন্য কেউ আগ্রহ দেখাননি। ছেলের প্রতিদ্বন্দ্বীরা নিজ থেকেই প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।
ফেনীর পরশুরাম উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন প্রার্থীর মধ্যে দুজন গতকাল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। এতে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন কেবল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ফিরোজ আহমেদ মজুমদার। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন উপজেলা পরিষদের তিনবারের চেয়ারম্যান ও পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন মজুমদার ও উপজেলার বক্সমাহমুদ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হাসেম চৌধুরী।
ভাইস চেয়ারম্যান পদের চারজনের মধ্যে তিনজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। বর্তমানে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক নুর মোহাম্মদ শফিকুল হোসেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন ইকরামুল করিম মজুমদার, নজরুল ইসলাম ও আবদুল রসুল মজুমদার।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেত্রী শামসুন নাহার পাপিয়া। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন নিলুফা ইয়াসমিন।
এদিকে বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল চারজন প্রার্থীর মধ্যে তিনজন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন বলে রিটার্নিং এস এম কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন জানিয়েছেন।
তবে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বলেছেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের অনুরোধ ও প্রচ্ছন্ন চাপে তাঁরা প্রার্থিতা প্রত্যাহারে সম্মত হয়েছেন। রোয়াংছড়ি উপজেলা থেকে আওয়ামী লীগের তিনজন ও জনসংহতি সমিতির সাবেক এক নেতা চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। চারজনের মনোনয়নই রিটার্নিং কর্মকর্তা বৈধ ঘোষণা করেছিলেন। প্রার্থীরা নিজেদের মতো করে প্রস্তুতিও নিয়েছেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পর প্রার্থীরা জানিয়েছেন, গতকাল প্রত্যাহারের শেষ দিনে হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের নেতারা তৎপর হয়ে ওঠেন। প্রার্থিতা তুলে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করে এবং প্রচ্ছন্নভাবে চাপ দিতে থাকেন।
মন্তব্য করুন
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনকে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সিনিয়র সহসভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তবে ব্যক্তিগত বিরোধ ও তার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে তাকে বাদ দেওয়া হয়েছে বলে মত বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের অনেকের। সুপ্রিম কোর্ট অঙ্গনে তুমুল জনপ্রিয় এই নেতাকে বাদ দেওয়ায় ফোরামের নেতাদের ওপর ক্ষুব্ধ বিএনপির সিনিয়র নেতারাও। এ নিয়ে বিএনপিতে এখন বিভক্ত স্পষ্ট।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।