নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:১৬ পিএম, ২১ নভেম্বর, ২০১৯
আগামীকাল একদিনের জটিকা সফরে আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কলকাতা যাচ্ছেন। কলকাতায় দিবা রাত্রি টেস্টের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এই টেষ্ট ঘিরে এক আবেগঘন পরিবেশ তৈরী হয়েছে পশ্চিমবাংলায়। কিন্তু পশ্চিম বাংলা জুড়ে এই আবেগকে ছাপিয়ে শেখ হাসিনার আগমনই মুখ্য হয়ে উঠেছে।
পশ্চিম বাংলায় শেখ হাসিনা শুধু একজন নেতা নন, তাদের প্রিয়জন ও কাছের মানুষ। পশ্চিম বাংলার মানুষ মনে করে শেখ হাসিনা বাঙালি গর্ব ও অহংকার। পশ্চিম বাংলার গণমাধ্যমেজুড়ে শেখ হাসিনার বন্দনা চলছে এখন। শেখ হাসিনা যে বাঙালির অবিসংবেদিত নেতা সেটা বলতে এতটুকু কার্পণ্য করছে না পশ্চিম বাংলার জনগন।
মমতা ব্যানার্জিও পিঁছিয়ে নেই। তিনি সৌরভ গাঙ্গুলির সঙ্গে দেখা করে বলেছেন, দিদি আসছে। দিদি আমার অভিবাবক। সৌরভ গাঙ্গুলি বলছেন যে, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে সময় দিয়েছেন তা শুধু ক্রিকেটকেই সম্মানিত করেননি পশ্চিম বাংলাবাসীকে সম্মানিত করেছেন। পশ্চিম বাংলার মানুষের সঙ্গে বাংলাদেশের একটা নাড়ির সম্পর্ক আছে। বাংলাদেশ যখন ক্রিকেট খেলে তখন পশ্চিম বাংলার মানুষও একাট্টা হয়ে যায় বাংলাদেশের সমর্থনে।
শেখ হাসিনাকে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড বা পশ্চিম বাংলার ক্রিকেট বোর্ড কি সম্মান দেবে বা সফরে তিনি কি অর্জন করবেন সেটা বড় বিষয় নয়, কিন্তু পশ্চিম বাংলার মানুষ মনে করছে তাদের এক গর্ব তাদের এক অহংকার পশ্চিম বাংলায় আসছে। এনিয়ে পশ্চিম বাংলায় এখন এক উৎসবমুখর পরিবেশ।
মন্তব্য করুন
জামায়াত বিএনপি উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
বিএনপি তারেক জিয়া উপজেলা নির্বাচন রাজনীতির খবর
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন আওয়ামী লীগ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন বিএনপি তারেক জিয়া বহিষ্কার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জামায়াতে ইসলামও কী বিএনপিকে ধোঁকা দিল? বিএনপির সঙ্গে সুর মিলিয়ে স্বাধীনতাবিরোধী ফ্যাসিস্ট এই রাজনৈতিক দলটি ঘোষণা করেছে যে, তারা উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। নিবন্ধনহীন রাজনৈতিক দলটি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার ঘোষণা না দিলেও প্রথম পর্বে যে সমস্ত উপজেলা নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র দাখিল শেষ হয়েছে সেখানে জামায়াতের ২৩ জন সদস্যের নামের তালিকা পাওয়া যাচ্ছে।
বিএনপিতে তোলপাড় চলছে। বাইরে থেকে কেউ বুঝতে পারছেন না বিএনপিতে কী ঘটছে। কিন্তু দলের ভিতর যারা রয়েছেন তারা বলছেন, দলের ভিতরে এক প্রকার দম বন্ধ এবং শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা বিরাজ করছে। একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে বিএনপিতে প্রশ্ন উঠেছে, সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া চ্যালেঞ্জ হচ্ছে। দলের ভিতর বিভক্তি, অনৈক্য হতাশা এখন প্রকাশ্য।
আওয়ামী লীগে উত্তরাধিকারের রাজনীতি নতুন নয়। আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতা এবং মন্ত্রীরা উত্তরাধিকার সূত্রেই রাজনীতিতে এসেছেন। বর্তমান মন্ত্রিসভায় একাধিক সদস্য রয়েছেন যারা রাজনীতিতে এসেছেন পারিবারিক ঐতিহ্য থেকে, পিতার হাত ধরে, অথবা তাদের নিকট আত্মীয়দের উৎসাহ উদ্দীপনায়। বর্তমান মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য আছেন, যাদের বাবারা আওয়ামী লীগের রাজনীতি করতেন সেই সূত্রে তারা রাজনীতিবিদ।
আওয়ামী লীগ দলগতভাবে উপজেলা নির্বাচনের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট এবং কঠোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন উপজেলায় মন্ত্রী, এমপি বা দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের ভাই ব্রাদার বা স্বজনদেরকে প্রার্থী করা যাবে না। যারা ইতিমধ্যে প্রার্থী হয়েছেন তাদেরকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।