নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:০৩ পিএম, ২৬ জানুয়ারী, ২০২০
বিএনপির মনোনিত দুই মেয়রপ্রার্থীকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট তাদের প্রার্থী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে দক্ষিণে তাবিথ আউয়াল এবং উত্তরে ইশরাক হোসেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আহ্বায়ক ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাদেরকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দেন। সব ধরণের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছিলেন।
কিন্তু নির্বাচনী প্রচারণার শেষ পর্যায়ে এসে ড. কামাল হোসেন মাঠে নামেননি। বিএনপির পক্ষ থেকে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অন্তত দুয়েকটি প্রচারণায় অংশগ্রহণের জন্য অনুরোধ জানান। কিন্তু ড. কামাল হোসেন শারীরিক অসুস্থতাসহ নানা অজুহাতে প্রচারণায় অংশ নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
বিএনপির সূত্রে জানা গেছে যে, ড. কামাল হোসেনকে সঙ্গে নেওয়ার উদ্দেশ্য ছিল যে, আন্তর্জাতিক মহলে সমর্থন আদায় করা। বিশেষ করে ভোটে যেন অনিয়ম এবং কারচুপি না হয় সে ব্যাপারে যেন প্রভাবশালী দেশগুলো নজরদারি রাখে। সে ব্যাপারে ভূমিকা বিএনপি প্রত্যাশা করেছিল। কিন্তু ড. কামাল হোসেন শুধু সমর্থন দিয়েই খালাস। নির্বাচনের এই ডামাডোলে তিনি নিজেকে আড়াল করে রেখেছেন।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।