নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৫৯ পিএম, ২৫ মার্চ, ২০২০
‘যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?’
-বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং শেখ হাসিনার নীলকণ্ঠ মানসিকতার পর বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার এই দুটি লাইন যেকোন পাঠকের মনে পড়তেই পারে। শেখ হাসিনা একজন বিচক্ষণ রাষ্ট্রনায়ক সেটাতে যেমন সন্দেহ নেই, তেমনি তিনি যে মানবিকতার সর্বোচ্চ শেখরে উঠেছেন- সে ব্যাপারেও সন্দেহ থাকার কথা না। তাঁকে যারা হত্যা করতে চেয়েছিল, যারা তাঁর রাজনীতিকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল, যারা তাঁকে বারবার বিপদে ফেলতে চেয়েছিল, তাদেরকেই তিনি বারবার ক্ষমা করেছেন। এ যেন নীলকণ্ঠ পাখির মতো নিজের বিষ গ্রহণ করে অন্যকে ক্ষমা করা। এটা একমাত্র শেখ হাসিনার পক্ষেই সম্ভব। বেগম খালেদা জিয়াকে নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে ক্ষমা করে শেখ হাসিনা প্রমাণ করলেন যে, ক্ষমায় তিনি অতুলনীয়। তিনি যে তাঁর চরম শত্রুদের প্রতিও রাগ-অনুরাগ, বিদ্বেষের বশবর্তী হননা এই উদাহরণ তৈরি করলেন। অবশ্য এই উদাহরণ আজ কেন? এই উদাহরণ তাঁর রাজনৈতিক জীবনের সর্বক্ষেত্রে দেখতে পারি।
আমরা যদি পেছনে ফিরে দেখি, ’৭৫ এর ১৫ই আগস্ট জাতির পিতাকে স্বপরিবারে হত্যা করার সময় সেনাপ্রধান ছিলেন মেজর জেনারেল শফিউল্লাহ, বিমান বাহিনীর প্রধান ছিলেন এ কে খন্দকার। তারা প্রত্যেকেই কাপুরুষোচিত ভূমিকা পালন করেছিলেন। জাতির পিতার রক্তে উপর পা বাড়িয়ে বেতারে খুনী মোসতাককে সমর্থন করেছিলেন। অথচ শেখ হাসিনা তাদের ক্ষমা করেছিলেন। এই শফিউল্লাহ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি হয়েছেন একাধিকবার, এ কে খন্দকার আওয়ামী লীগের মনোনয়নে শুধু এমপি হননি, মন্ত্রীও হয়েছেন। এটা বোধ হয় একমাত্র শেখ হাসিনার পক্ষেই সম্ভব।
শুধু শফিউল্লাহ গং কেন? ড. কামাল হোসেনের কথা যদি আমরা বলি? ৭৫ এর ১৫ই আগস্ট ড. কামাল হোসেনের ভূমিকা রহস্যময়, তিনি এই হত্যার প্রতিবাদটুকু পর্যন্ত করেননি। এরপরেও ১৯৮১ দেশে ফিরে শেখ হাসিনা তাঁর চাচাকে কাছে পেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু রাজনীতির দাবায় ড. কামাল হোসেন বারবার শেখ হাসিনার কিস্তিমাত করতে চেয়েছিলেন, তবে সফল হননি। ৯১ সালের নির্বাচনের পর দলের ভেতর ক্যু করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়ে ড. কামাল হোসেন চলে যান, কিন্তু তারপরেও শেখ হাসিনা তাঁর চাচাকে খাওয়ানোর জন্য ব্যাকুল থাকেন। এটা একমাত্র শেখ হাসিনার কাছেই সম্ভব। শেখ হাসিনা দেশে ফেরার পর আওয়ামী লীগের নেতা আব্দুর রাজ্জাক বাকশালতন্ত্রে দীক্ষিত হয়ে শেখ হাসিনাকে ছেড়ে গিয়েছিলেন, করেছিলেন অনেক কুকীর্তি, মন্তব্য করেছিলেন শেখ হাসিনার সঙ্গে আর যাই হোক রাজনীতি করা যায় না। কিন্তু তারপরে আবারও শেখ হাসিনা ঘরের ছেলেকে ঘরে ফিরিয়ে এনেছিলেন, এই উদারতা বাংলাদেশের রাজনীতিতে তো বটেই, বিশ্ব রাজনীতিতে আর কজনের ভেতর আছে- তা খুঁজতে ইতিহাস ঘাটতে হবে। ওয়ান ইলেভেনের সময় আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, আব্দুর রাজ্জাক, মুকুল বোসরা শেখ হাসিনাকে মাইনাস করতে চেয়েছিল, শেখ হাসিনা মাইনাস হননি; বরং বিপুল শক্তিতে আওয়ামী লীগের সর্বময় কর্তৃত্বের অধিকারী হয়েছেন। কিন্তু তারপরেও শেখ হাসিনা তাদেরকে ক্ষমা করেছেন, তাদেরকে দলে রেখেছেন, কয়েক দফায় মন্ত্রীত্বের আসনও দিয়েছেন।
শেখ হাসিনা এমনই। হন্তারকদেরকে তিনি আপ্যায়ন করেন আর এই রাজনীতি বোধ হয় শেখ হাসিনাকে এমন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। শেখ হাসিনার আকাশসম উদারতার সবশেষ উদাহরণ হলেন বেগম খালেদা জিয়া। বেগম খালেদা জিয়াই শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিকভাবে নিঃশেষ করতে চেয়েছিলেন, বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর দিন, যেটা জাতীয় শোকাবহ দিন ১৫ই আগস্টে ভণ্ডামি করে মিথ্যা জন্ম উৎসব পালন করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর খুনীদেরকে জিয়াউর রহমান কূটনৈতিক চাকরি দিয়েছিলেন, বেগম জিয়া ক্ষমতায় এসে তাদের পদোন্নতি দিয়েছিলেন। তিনি খুনী রশিদকে সংসদে নিয়ে এসে জাতীয় সংসদকে কলঙ্কিত করেছিলেন। বেগম জিয়া হত্যার রাজনীতির পুনরুত্থান করে শেখ হাসিনাকে নিঃশেষ করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু দেখুন, ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস! শেখ হাসিনার কলমে খোঁচায় বেগম জিয়ার বন্দিত্ব ঘুচেছে। শেখ হাসিনার একটি স্বাক্ষরে বেগম খালেদা জিয়া দুই বছরের বেশি সময় পর মুক্ত বাতাস পেলেন। রাজনীতির এই উদারতার শিক্ষা দেশের রাজনীতিবিদরা কি নিবেন?
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, গণতন্ত্র, শান্তি, উন্নয়ন নির্বাচনবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বান মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের ও প্রগতিশীল শক্তির কাছে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিরোধী অপশক্তি আমাদের ভিত্তিমূলে আঘাত করতে যাচ্ছে। তাদের আমাদের প্রতিহত করতে হবে, সেজন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের মাধ্যমে সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের জন্য জনগণকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ভোট দিয়ে আপনার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করুন। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জনগণ সব শক্তির উৎস।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশবিরোধী অপশক্তি জাতির পিতার পরিবারকে হত্যা করে জনগণকে সামরিক স্বৈরশাসনের জাঁতাকলে দীর্ঘকাল পিষ্ঠ করেছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে হত্যার রাজনীতি বন্ধ করেছেন।
আওয়ামী লীগ ওবায়দুল কাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটে আগামী ৮ মে। গতকাল সোমবার (২২ এপ্রিল) ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। এদিন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
জানা গেছে, নোয়াখালীর হাতিয়া ও ফেনীর পরশুরাম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। এ ছাড়া বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হচ্ছেন। সোমবার ( ২২ এপ্রিল ) মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ বেশ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
হাতিয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। তাঁরা হলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর ছেলে আশিক আলী, স্ত্রী আয়েশা ফেরদাউস ও জাতীয় পার্টির নেতা মুশফিকুর রহমান। গতকাল আশিক আলী ছাড়া বাকি দুজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। হাতিয়া উপজেলা পরিষদের বাকি দুটি পদে একজন করে প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন।
জানতে চাইলে মুশফিকুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর রাজনীতির হাতেখড়ি সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর হাতে। তিনি ওই পরিবারের একজন সদস্যের মতো। মাঝখানে কিছু ভুল–বোঝাবুঝির কারণে দূরত্ব থাকলেও তা ঘুচে গেছে। আশিক আলীর সমর্থনে তিনি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন।
স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী বলেন, স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জোড় করাতে তাঁর ছেলে প্রার্থী হয়েছেন। দলের অন্য কেউ আগ্রহ দেখাননি। ছেলের প্রতিদ্বন্দ্বীরা নিজ থেকেই প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।
ফেনীর পরশুরাম উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন প্রার্থীর মধ্যে দুজন গতকাল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। এতে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন কেবল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ফিরোজ আহমেদ মজুমদার। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন উপজেলা পরিষদের তিনবারের চেয়ারম্যান ও পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন মজুমদার ও উপজেলার বক্সমাহমুদ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হাসেম চৌধুরী।
ভাইস চেয়ারম্যান পদের চারজনের মধ্যে তিনজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। বর্তমানে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক নুর মোহাম্মদ শফিকুল হোসেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন ইকরামুল করিম মজুমদার, নজরুল ইসলাম ও আবদুল রসুল মজুমদার।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেত্রী শামসুন নাহার পাপিয়া। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন নিলুফা ইয়াসমিন।
এদিকে বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল চারজন প্রার্থীর মধ্যে তিনজন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন বলে রিটার্নিং এস এম কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন জানিয়েছেন।
তবে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বলেছেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের অনুরোধ ও প্রচ্ছন্ন চাপে তাঁরা প্রার্থিতা প্রত্যাহারে সম্মত হয়েছেন। রোয়াংছড়ি উপজেলা থেকে আওয়ামী লীগের তিনজন ও জনসংহতি সমিতির সাবেক এক নেতা চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। চারজনের মনোনয়নই রিটার্নিং কর্মকর্তা বৈধ ঘোষণা করেছিলেন। প্রার্থীরা নিজেদের মতো করে প্রস্তুতিও নিয়েছেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পর প্রার্থীরা জানিয়েছেন, গতকাল প্রত্যাহারের শেষ দিনে হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের নেতারা তৎপর হয়ে ওঠেন। প্রার্থিতা তুলে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করে এবং প্রচ্ছন্নভাবে চাপ দিতে থাকেন।
মন্তব্য করুন
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জুনাইদ আহমেদ পলক নাটোর তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
জুনাইদ আহমেদ পলক টানা তিনবারের প্রতিমন্ত্রী। কিন্তু রাজনীতিতে তার পদ পদবী তেমন নেই। রাজনীতিতে এখনও তিনি তরুণ এবং পিছনের সারির নেতা হিসেবে পরিচিত। স্থানীয় পর্যায়ের নেতৃত্ব এবং প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে তিনি বিভিন্ন সময়ে সুনাম কুড়িয়েছেন। কখনও বিতর্কিত হয়েছেন। তবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে তার পরীক্ষা হলো এবার এবং সেই পরীক্ষায় তিনি শুধু কৃতকার্যই হননি, এ প্লাস পেয়েছেন বলেও অনেকে মনে করছেন।