নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:০০ পিএম, ২৭ মে, ২০২০
গত বৎসরের ডিসেম্বরে চীনের উহান থেকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পরে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস। খুব দ্রুত গতিতে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বাড়ছে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে। অবশ্য কিছু কিছু দেশে করোনার সংক্রমণ অনেকটাই কমে এসেছে বলে ভাবা হচ্ছে। কিন্তু এমন দেশগুলোর সম্পর্কে ভিন্নরকম কথা বলছে বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থা। খুব শিগগিরই ভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয়বার প্রকোপ শুরু হতে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছে বিশ্বস্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করা সংগঠন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
সংস্থাটির মতে, করোনা সংক্রমণের প্রথম ঢেউয়ের মধ্যবর্তী অবস্থায় আছি আমরা। আমরা এমন এক অবস্থায় আছি, যখন এটি যে কোনো সময় ফিরে আসতে পারে। এ বছরের শেষের দিকেই আবারো করোনার প্রকোপ দ্বিতীয়বার শুরু হতে পারে বলে আশংকা করছে প্রতিষ্ঠানটি। মাসেক খানেক আগে কিছু বিশেসজ্ঞ বিশ্বে করোনা সংক্রমণের চারটি ঢেউ আসতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিলেন। তাদের এই মতামতকে অনেকেই বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় গ্রহণযোগ্য ভাবা হচ্ছে। সেই হিসেবে চলমান করোনা পরিস্থিতিকে প্রথম ঢেউ ভাবা হচ্ছে। এখানে যে সব দেশে করোনার প্রকোপ কমে গেছে। সেসব দেশেও দ্বিতীয়বার প্রকোপ শুরু হতে পারে যে কোনো সময়। আর যে কোনো সময় এই সংক্রমণের হার বেড়ে যেতে পারে। প্রকোপ কমে যাচ্ছে দেখে ভাবলে চলবে না যে, এটি এখন কমেই যাবে। অবশ্য দ্বিতীয় ঢেউয়ের জন্য এখনো বেশ কয়েকমাস প্রস্তুত থাকতে হবে।
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।