নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:০০ পিএম, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০
রাজনীতি করতে হবে জনগণের জন্য উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি নেতারা বিদেশে বসে সরকার পতনের জন্য ষড়যন্ত্র করে আবার দেশে নির্বাচনে অংশগ্রহণের কথা বলে, এটা তাদের ষড়যন্ত্রের রাজনীতি।
তিনি বলেন, সরকার পরিবর্তন করতে চাইলে জনমানুষের কাছে আসুন, বিদেশি শক্তি বা কোনো সংস্থার কাছে নয়। আজ ক্রসবর্ডার রোড নেটওয়ার্ক উন্নয়ন প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
সংসদ ভবন এলাকায় নিজের সরকারি বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সভায় যুক্ত হন ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি এক সাম্প্রদায়িক অপশক্তি। একটি বিদেশি সংস্থার সাথে গোপনে বৈঠক করে সরকার পতনের ষড়যন্ত্র করছে, গণমাধ্যমে এমন সংবাদ এসেছে। এই দ্বিচারিতা আর ষড়যন্ত্রই বিএনপির রাজনৈতিক দর্শন।
তিনি আরও বলেন, বিএনপি নেতারা কখনো জেদ্দা, কখনো আবুধাবি আবার কখনো লন্ডনে বসে গোপন বৈঠক করুক না কেন, সব খবরই সরকারের কাছে আছে।
এ সময় ভার্চ্যুয়াল প্ল্যাটফর্মে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী, প্রকল্প পরিচালকসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
খালেদা জিয়া তারেক জিয়া বিএনপি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল
মন্তব্য করুন
রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা জাহাঙ্গীর কবির নানক
মন্তব্য করুন
তীব্র গরম মির্জা আব্বাস বিএনপি
মন্তব্য করুন
বিএনপি উপজেলা নির্বাচন বহিষ্কার
মন্তব্য করুন
ড. আব্দুর রাজ্জাক আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন শাজাহান খান
মন্তব্য করুন
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দুজনই দণ্ডপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে তাদের নেতৃত্ব থেকে বাদ দেয়ার ব্যাপারে পশ্চিমা দেশের কূটনীতিকরা বিএনপি পরামর্শ দিয়ে আসছেন এমন গুঞ্জন দীর্ঘদিনের। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে কখনও মুখ খুলেননি বিএনপির কেউই। তবে এবার বিষয়টি প্রকাশ্যে আনলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। তিনি জানিয়েছেন বিএনপি থেকে বেগম জিয়া এবং তারেক জিয়াকে বাদ দেয়ার বিষয়টি নিয়ে দল ভাবছে। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টকশোতে দলের এমন ভাবনার কথা জানান বিএনপির এই নেতা।
উপজেলা নির্বাচন থেকে কঠোর অবস্থান থেকে ইউটার্ন নিলো বিএনপি। বিএনপির একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বলছে যে, আপাতত যারা উপজেলা নির্বাচন করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে না। তবে সব কিছু নির্ভর করবে নির্বাচনের ফলাফলের ওপর। যারা পরাজিত হবে তাদের ওপর নেমে আসবে শাস্তির খড়গ। আর যারা বিজয়ী হবেন তাদের বিষয়টি উপেক্ষা করা হবে। বিএনপির একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বাংলা ইনসাইডারকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
উপজেলা নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে যাওয়ার কারণে ফেঁসে যাচ্ছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শাজাহান খান। তবে আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করেও নীতিমালার কারণে বেঁচে যাচ্ছেন আওয়ামী লীগের আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক। তবে আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছেন এবং যারা দলীয় সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।