ইনসাইড পলিটিক্স

আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৮:৫৮ পিএম, ১৯ অক্টোবর, ২০২০


Thumbnail

বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

আজ সোমবার (১৯ অক্টোবর) সংগঠনটির পক্ষ থেকে ১২৪ জনের পূর্ণাঙ্গ কমিটির তালিকা প্রকাশ করা হয়। গত বছরের ১৬ নভেম্বর সভাপতি হিসেবে নির্মল রঞ্জন গুহ এবং সাধারণ সম্পাদক পদে আফজাল বাবুর নাম ঘোষণা করা হয়।

পূর্ণাঙ্গ কমিটির তালিকা

কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা

সৈয়দ নুরুল ইসলাম, গোলাম সারোয়ার মামুন, অ্যাডভোকেট তাপস পাল, নজরুল ইসলাম মহসিন, এনাম-ই-খুদা জুলু, মো. আবু তাহের, অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম, আশীষ কুমার মজুমদার, মো. নুরুজ্জামান, মো. টুলু বিশ্বাস।

সভাপতি: নির্মল রঞ্জন গুহ

সহ-সভাপতি

গাজী মেজবাউল হোসেন সাজু, আব্দুর রাজ্জাক, তানভির শাকিল জয়, নির্মল চ্যাটার্জী, কাজী শহীদুল্লাহ লিটন, মজিবর রহমান স্বপন, শামীম শাহরিয়ার, দেবাশীষ বিশ্বাস, সুব্রত পুরকায়স্থ, আব্দুল আলিম বেপারী, সালেহ মোহাম্মদ টুটুল, মো. নাসির, ফারুক আমজাদ খান, কাজী মোয়াজ্জেম হোসেন, অ্যাডভোকেট কাজী সাহানারা ইয়াসমিন, অ্যাডভোকেট মাহফুজা বেগম সাইদা, কৃষিবিদ আব্দুল সালাম, অ্যাডভোকেট মানিক ঘোষ, ডা. আসাদুজ্জামান খান রিন্টু।

সাধারণ সম্পাদক: এ কে এম আফজালুর রহমান

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক

মোবাশ্বের চৌধুরী, এ. কে. এম. আজিম, খায়রুল হাসান জুয়েল

সাংগঠনিক সম্পাদক

নাফিউল করিম নাফা, আব্দুল্লাহ আল সায়েম, আ ফ ম মাহবুবুল হাসান, আরিফুর রহমান টিটু, ফরিদুর রহমান ইরান, মো. শাহজালাল মুকুল, নুরুল ইসলাম রাজা, মেহেদি হাসান মোল্লা, আবিদ আল হাসান।

প্রচার সম্পাদক: রফিকুল ইসলাম বিটু

দপ্তর সম্পাদক: আজিজুল হক আজিজ

গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক: কে এম মনোয়ারুল ইসলাম বিপুল

অর্থ বিষয়ক সম্পাদক: রফিকুল ইসলাম আবুল

আইন বিষয়ক সম্পাদক: ড. ওয়াহিদুজ্জামান টিপু

শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক: ড. মো. বদরুজ্জামান ভূঁইয়া

আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক: মো. আক্তার হোসেন ভূঁইয়া মিরন

স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক: ডা. আলী আবরার

তথ্য-গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক: আবুল কালাম আজাদ হাওলাদার

সমাজ কল্যাণ সম্পাদক: এস এম সিহাবুজ্জামান

ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সম্পাদক: মো. শফিকুল ইসলাম (শফিক) - গাজীপুর

বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক: আহাম্মদ উল্লাহ জুয়েল

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক: ইঞ্জি. কোবাদ হোসেন

সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক: হাসান মতিউর রহমান

কৃষি বিষয়ক সম্পাদক: সারারা মোর্শেদ আকন্দ জাস্টিস

মহিলা বিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট সালমা হাই টুনি

ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক: সাইফুর রহমান ছিন্টু

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক:

ডিজিটাল আর্কাইত ও পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক: এম, এ, হান্নান

প্রশিক্ষণ ও কর্মশালা বিষয়ক সম্পাদক: সুমন জাহিদ

মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট শাহিনুল ইসলাম

শিশু ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক: মেহেদী হাসান লিটু

গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিষয়ক সম্পাদক: ওবায়দুল হক খান

যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক: ফয়সাল আহসান উল্লাহ

মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট জুয়েল আহমেদ

জনশক্তি ও কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইকবাল হোসেন

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক: মোস্তফা কামাল মনি

তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক: সাকিল আহম্মেদ জুয়েল

প্রতিবন্ধী উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক: আনোয়ার পারভেজ টিংকু

শিল্প বিষয়ক সম্পাদক: নজিবুর রহমান নিপু

বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক: আনোয়ারুল আজিম সাদেক

শ্রম বিষয়ক সম্পাদক: ইফতেখার হোসেন পলাশ

পাট ও বস্ত্র বিষয়ক সম্পাদক: আশিষ কুমার সিংহ

মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক: ইঞ্জি. মাহাবুবুর রহমান হেলাল

পানিসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক: রাহুল বড়ুয়া

প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক: সাখাওয়াত হোসেন কবির

উপ-প্রচার সম্পাদক: মোস্তাফিজুর রহমান বিপ্লব

উপ- দপ্তর সম্পাদক: অ্যাডভোকেট মনির হোসেন

উপ-দপ্তর সম্পাদক: রাহুল দাস

উপ- গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক: খন্দকার তৌহিদুল ইসলাম সোহাগ

উপ-আইন সম্পাদক: অ্যাডভোকেট জিসান মাহমুদ

উপ-আইন সম্পাদক: ব্যারিস্টার জুনায়েদ আহমেদ হাসিব

উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক: বরদা ভূষন লিটন

উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক:

উপ-স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক: ডা. জয় হাজরা

উপ-সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক: মোখলেছুর রহমান সুমন

উপ-ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সম্পাদক: মর্তুজা হায়দার শরীফ

উপ-বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক: রাজিব মজুমদার রাজু

উপ-কৃষি বিষয়ক সম্পাদক: আফসারুজ্জামান

উপ-মহিলা বিষয়ক সম্পাদক: উর্মি ঢালী

উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক: শ্যামল গোস্বামী

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক: এস.এম. মনিরুল ইসলাম মনি

উপ-প্রশিক্ষণ ও কর্মশালা বিষয়ক সম্পাদক: ওয়াহেদুল ইসলাম সজিব

উপ-মানবাধিকার ও কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক: আমিনুর রহমান সোহেল

উপ-শিশু ও পরিবার সম্পাদক: মেহেদি শিকদার

উপ-গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিষয়ক সম্পাদক: তানভির আকতার সিপার

উপ-যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক: মো. জসিম উদ্দিন মাদবর

উপ-মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক: ফারুক হোসেন মুন্না

উপ-স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক: আবদুল্লাহ হেল কাফি

উপ-প্রতিবন্ধী উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক: ডা. উম্মে সালমা মুনমুন

উপ-পাট ও বস্ত্র বিষয়ক সম্পাদক: তারেক মাহমুদ চৌধুরী পাপ্পু

উপ-মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক: আফরোজ হাবিব

উপ-পানিসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক: মো. জামিল আহমেদ

উপ-প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক: দেলোয়ার হোসেন

উপ-সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক: শাহ আলম সিকদার জয়

সদস্য

সুখেন্দ্র বৈদ্য, ডা. আব্দুস সালাম, মুর্তজা রাশেদ, গোলাম রাব্বানী, মোদাব্বের হোসেন শাহিন, মঞ্জু মোল্লা, জাকির হোসেন কিরণ, জহুরা পারভিন জয়া, অ্যাডভোকেট তপু গোপাল ঘোষ, হুমায়ন পাটোয়ারি, অ্যাডভোকেট দিপ্তিস হালদার, অ্যাডভোকেট মশিউর রহমান, কাজী শরীফুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট জাহেদুল আলম জাহিদ, অ্যাডভোকেট কামাল হোসেন, আব্দুল বাসেত গালিব, রফিকুল হায়দার চৌধুরী, আসিফ মোহাম্মদ জলি, মফিজুল ইসলাম ঢালী, নাসির উদ্দিন শিশির, জাহাঙ্গীর হোসেন বাবর, অ্যাডভোকেট আয়মুল হাসান সুমন, রাজিবুল হাসান, ইসতিয়াক আহমেদ লিন, ব্যারিস্টার এনায়েত বাতেন রাসেল, অ্যাডভোকেট দেলোয়ার হোসেন, মো. আজগর আলী, আবুল কালাম শিকদার, আদনান সুমন, নাবিলা নুহাত চৈতী, তৌহিদুর রহমান সেলিম, ইফতেখারুল ইসলাম সুজন, মো. শামসুদ্দীন আল মাসুদ বাবু, সৈয়দ এহতেশামুল হক সুমন, শাহাবুদ্দিন চঞ্চল, আবু জাফর, ডা. রাজিব সাহা, জেসমিন আক্তার, মাশরুল আলম মিলন, জাভেদ মাসুদ, মির্জা সাফায়েত জাহান পলাশ, মো. তাহেরুল ইসলাম তাহের, মোহাম্মদ ফয়সাল, মো. মনির হোসেন, আরিফুল রহমান আরিফ, মিজানুর রহমান বোখারি আজম, শাহিন আহমেদ চৌধুরী, মো. নজরুল ইসলাম মুন্সি এবং শহীদুল হক সুমন।

আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের জাতীয় সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে নতুন নেতৃত্ব ঘোষণা করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ১৯৯৭ সালের তৎকালীন সংসদ সদস্য মকবুল হোসেনকে আহ্বায়ক করে স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রথম কমিটি গঠিত হয়।

২০০২ সালে প্রথম কাউন্সিলে সভাপতি নির্বাচিত হন আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাধারণ সম্পাদক হন পঙ্কজ দেবনাথ। সর্বশেষ ২০১২ সালে মোল্লা মো. আবু কাওছারকে সভাপতি ও পঙ্কজ দেবনাথকে সাধারণ সম্পাদক করে স্বেচ্ছাসেবক লীগের কমিটি গঠিত হয়। এ কমিটি প্রায় ১৭ বছর ধরে সংগঠনটির নেতৃত্বে ছিল।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

আওয়ামী লীগের আগাম কাউন্সিলের গুঞ্জন

প্রকাশ: ০৬:০০ পিএম, ২৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

জাতীয় সংসদ নির্বাচন শেষ হয়েছে। নতুন মন্ত্রিসভা গঠন হয়েছে। কিন্তু আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দল কমেনি। কোন্দল ক্রমশ বেড়েই চলেছে। সামনে উপজেলা নির্বাচন, উপজেলা নির্বাচন নিয়ে সারা দেশে এখন আওয়ামী লীগ নানা ভাগ উপভাগে বিভক্ত। শুধুমাত্র সংঘাত হানাহানির উপলক্ষ খুঁজছে পরস্পরবিরোধী আওয়ামী লীগের শিবিরগুলো। এরকম বাস্তবতার দলের সঙ্কট নিরসনে এবং অভ্যন্তরীণ কোন্দল দূর করার জন্য আওয়ামী লীগ আগাম কাউন্সিল অধিবেশনে যেতে পারে বলে বিভিন্ন সূত্র ইঙ্গিত দিচ্ছে। 

আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র বলছে, একাধিক কারণে আওয়ামী লীগ এখন নতুন করে কাউন্সিলের বিষয়টি ভাবছে। চলতি বছরের শেষ দিকে অথবা আগামী বছরের শুরুতে কাউন্সিল করা যায় কিনা এ বিষয়টি নিয়ে দলের নীতি নির্ধারকদের মধ্যে আলোচনা হচ্ছে বলেই একাধিক সূত্র আভাস দিয়েছে। 

আওয়ামী লীগের সর্বশেষ ২২ তম কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০২২২ সালের ২৪ ডিসেম্বর। সেই কাউন্সিলটি ছিল একটি রুটিন কাউন্সিল। এই কাউন্সিলে দু-একজনকে পদোন্নতি দেওয়া এবং দু-একজনের কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে বাদ দেওয়া ছাড়া তেমন কোন পরিবর্তনই হয়নি। সবকিছু আগের মতোই রেখে দেওয়া হয়েছিল। 

অনেকে মনে করেন যে, এটি ছিল নির্বাচনের আগে কমিটিকে নতুন জীবন দেওয়ার একটি সিদ্ধান্ত। আওয়ামী লীগের কাউন্সিল সাধারণত তিন বছর পর পর অনুষ্ঠিত হয়। ২১ তম কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০ থেকে ২১ ডিসেম্বর, ২০১৯ সালে। তার আগে ২০ তম কাউন্সিলের অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৬ সালের ২৩ এবং ২৩ অক্টোবর। কিন্তু নানা বাস্তবতার বিবেচনায় এবার আওয়ামী লীগ কাউন্সিল এগিয়ে আনতে পারে বলে ধারণা করছেন অনেকে। 

কাউন্সিল এগিয়ে আনার পিছনে যে যুক্তিগুলো রয়েছে, তার মধ্যে প্রথমত, অবশ্যই দলের কোন্দল নিরসন এবং দলকে আবার নতুন করে ঢেলে সাজানো এবং দলকে শৃঙ্খলার মধ্যে ফিরিয়ে আনা। 

দ্বিতীয়ত, এবার নির্বাচনের মাধ্যমে অনেক কেন্দ্রীয় নেতা আওয়ামী লীগের মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। যার ফলে কেন্দ্রীয় নেতাদের এখন সাংগঠনিক তৎপরতা অনেক কমে গেছে। ২০০৯ সাল থেকে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দল এবং সরকারকে আলাদা করে নীতি নিয়ে এগোচ্ছেন। সেই নীতির অংশ হিসেবেই তিনি কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে যারা থাকেন, তাদেরকে মন্ত্রিসভার অন্তর্ভুক্ত করেন না। কিন্তু এবার অনেক কেন্দ্রীয় নেতা মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। এমনকি নারী সংসদ সদস্যদের মধ্যেও অনেক কেন্দ্রীয় নেতা আছেন যারা মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করেছেন। অন্যদিকে দলের জন্য কাজ করা বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নেতা মন্ত্রিসভাতেও নেই, দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বেও নেই। এই সমস্ত নেতৃত্বরা সব কিছু থেকে দূরে যেয়ে হতাশাগ্রস্ত হচ্ছেন। এই কারণে দলের ভিতর নেতৃত্বে পরিবর্তন দরকার বলে আওয়ামী লীগের নীতি নির্ধারকরা মনে করছেন।

তাছাড়া সবচেয়ে বড় বিষয় হলো আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে একটি গতি আনা দরকার এবং নতুন রক্ত প্রবাহ সঞ্চালন করা দরকার। যেটির কথা আওয়ামী লীগ সভাপতি বারবার বলছেন। এ সমস্ত কারণে আওয়ামী লীগ একটি নতুন কাউন্সিলের মাধ্যমে দলের ভিতর আবার গতি আনতে চায়, বিভক্তি দূর করতে চায় এবং দলে যারা সংগঠনের জন্য মনোযোগী, সংগঠনের কাজে যাদের আগ্রহ রয়েছে তাদেরকে সামনে আনতে চায়।

উল্লেখ্য, সামনে উপজেলা নির্বাচন এবং এর পর শোকের মাস। সব কিছু মিলিয়ে চলতি বছরের শেষ দিকে একটি কাউন্সিল করার ভাবনা আওয়ামী লীগের মধ্যে আছে। আর সেটি যদি সম্ভব না হয় তাহলে আগামী বছরের শুরুতে আওয়ামী লীগ কাউন্সিল করতে পারে বলে একাধিক সূত্র আভাস দিয়েছে।

আওয়ামী লীগ   আগাম কাউন্সিল   দলীয় কোন্দল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

যে কারণে খাবার নিয়ে দুশ্চিন্তা করছেন না এমভি আবদুল্লাহর নাবিকরা

প্রকাশ: ০৩:১৫ পিএম, ২৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

সোমালিয়ার উপকূলে জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজের নাবিকরা আপাতত খাবার নিয়ে খুব একটা দুশ্চিন্তা করছেন। তবে জাহাজে বিশুদ্ধ পানি কমে যাওয়া নিয়ে নাবিকেরা কিছুটা দুশ্চিন্তায় আছেন। 

জিম্মি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর নাবিকদের বরাতে জাহাজটির মালিকপক্ষ ও নাবিকদের সংগঠন বাংলাদেশ মার্চেন্ট মেরিন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছে।

জানা গেছে, খাবার নিয়ে খুব একটা দুশ্চিন্তা নেই। কারণ, জলদস্যুরা জাহাজে দুম্বা ও ছাগল আনছে। তবে বিশুদ্ধ পানি নিয়ে দুশ্চিন্তা আছে। কারণ, জলদস্যুরা জাহাজে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করতে পারছে না। ফলে জাহাজে যা বিশুদ্ধ পানি আছে, তা রেশনিং করে চলতে হচ্ছে। সংকটের কারণে এখন সপ্তাহে দুই দিন এক ঘণ্টা করে জাহাজের বিশুদ্ধ পানি ব্যবহার করছেন নাবিকেরা। অর্থাৎ সপ্তাহে মাত্র দুই ঘণ্টা বিশুদ্ধ পানি পাচ্ছেন তারা।

এমভি আবদুল্লাহকে জিম্মি করার সময় জাহাজটিতে ২০০ টন বিশুদ্ধ পানি ছিল। এই পানি দিয়ে এক মাস পর্যন্ত চালানো যাবে বলে তখন নাবিকেরা জানিয়েছিলেন। 

উল্লেখ্য, ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরে ২৩ জন বাংলাদেশি নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহকে জিম্মি করে সোমালিয়ার দস্যুরা। পরে তারা জাহাজটিকে সোমালিয়ার উপকূলের কাছে নিয়ে যায়। চট্টগ্রামের কবির গ্রুপের মালিকানাধীন জাহাজটি বর্তমানে সোমালিয়ার গদভজিরান জেলার জিফল উপকূল থেকে দেড় নটিক্যাল মাইল দূরে নোঙর করে আছে।

এর আগে প্রায় ১৩ বছর আগে ২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর এমভি জাহান মণি নামের একই গ্রুপের মালিকানাধীন একটি জাহাজ জিম্মি করেছিল সোমালিয়ার জলদস্যুরা। জাহাজটি ১০০ দিন পর সব নাবিকসহ উদ্ধার করা হয়েছিল। জিম্মি অবস্থায় জাহাজটির খাবার ফুরিয়ে গেলে জলদস্যুরা সপ্তাহে দুটি দুম্বা নিয়ে আসত।


এমভি আবদুল্লাহ   কবির গ্রুপ   সোমালিয়া উপকূল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

এখনই ভারত বিরোধী কর্মসূচিতে যাবে না বিএনপি

প্রকাশ: ০২:০০ পিএম, ২৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বিএনপি ভারতীয় পণ্য বর্জন বা প্রকাশ্য ভারত বিরোধী কর্মসূচিতে এখনই যাবে না। দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে চূড়ান্তভাবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে দলের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। গতকাল লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়া স্থায়ী কমিটির সদস্যদের এই বার্তা দিয়েছেন।

তিনি বলেছেন, এখনই ভারত বিরোধী কর্মসূচি প্রয়োজন নেই। তবে বিভিন্ন স্থানে যারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভারতের বিরোধিতা করবে ভারতীয় পণ্য বর্জন করবে, তাদের ব্যাপারে বিএনপি নির্লিপ্ত থাকবে। এমনকি ভারতের যে সমস্ত আগ্রাসন বা পক্ষপাতমূলক আচরণ সে ব্যাপারে বিএনপির অবস্থান সুস্পষ্ট থাকবে। বিএনপি বাংলাদেশের স্বার্থের জন্য যে কোন দেশের সমালোচনা করবে। তবে কোন দেশের পণ্য বর্জনের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো কর্মসূচি নেবে না বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য যে, ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের পর থেকেই বিএনপির মধ্যে একধরনের ভারত বিরোধিতার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। বিএনপির অনেক নেতাই প্রকাশ্যে বলেন যে, আওয়ামী লীগকে ভারত ক্ষমতায় রেখেছে এবং ভারত একটি অগণতান্ত্রিক সরকারকে বাংলাদেশে পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে। এ নিয়ে বিএনপির বেশ কিছু নেতা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রেখেছিলেন। তবে গত ২০ মার্চ বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী প্রকাশ্যে ভারতীয় পণ্য পুড়িয়ে ফেলে আলোচনায় আসেন। 

এর আগে বিদেশে পলাতক সাইবার সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত পিনাকী ভট্টাচার্য তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দিয়ে যাচ্ছিলেন। তার এই পণ্য বর্জনের ডাকে তেমন কোন সাড়া না পড়লেও পিনাকীর পদাঙ্ক অনুসরণ করে এবং পিনাকীর নেতৃত্ব মেনে রুহুল কবির রিজভীর এই ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক রাজনৈতিক অঙ্গনে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। বিএনপির মধ্যে এই নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

বিষয়টি নিয়ে বিএনপি নেতাদের অনেকেই বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়েন। যেদিন রিজভী ভারতীয় পণ্য পুড়ানোর নাটক করেন তার ঠিক চারদিন পর ২৪ মার্চ বিএনপি ওয়েস্টিন হোটেলে বিদেশি কূটনৈতিকদের সম্মানে ইফতার পার্টির আয়োজন করে। সেই ইফতার অনুষ্ঠানে ভারতীয় ডেপুটি হাই কমিশনারও উপস্থিত ছিলেন এবং এটি বিএনপির অনেক জন্য একটি বিব্রতকর পরিস্থিতি বলেই উল্লেখ করা হয়।

বিষয়টি দলের স্থায়ী কমিটির সভা পর্যন্ত গড়ায় এবং এখানে অনেকেই এই সিদ্ধান্ত বিএনপি নিয়েছে কি না সেই প্রশ্ন উত্থাপন করেন। অবশ্য দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তখন রিজভীর পক্ষেই অবস্থান নেন। তিনি জানান, যে রিজভী যেটা করেছেন সেটি তিনি ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তিনি ব্যক্তিগত অবস্থান থেকে এটি করেছে। এটি দলীয় অবস্থান নয়।

তবে এরপরে বিএনপির মধ্যে অনেক সিনিয়র নেতা প্রশ্ন করেন যে, একজন গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা ব্যক্তি দলীয় অবস্থানের বাইরে গিয়ে ব্যক্তিগত অবস্থান নিতে পারেন কি না? এই বিষয়ে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে ওই স্থায়ী কমিটির বৈঠকে জানানো হয়েছিল। পরবর্তীতে গতকাল রাতে লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জানিয়ে দেন যে, তারা আপাতত কোন প্রকাশ্য কর্মসূচিতে যাবে না। তবে ব্যক্তিগতভাবে যদি কেউ ভারত বিরোধিতা করে বা ভারতের অবস্থানের সমালোচনা করে সেগুলো নিয়ে বিএনপি নীরব থাকবে। দলগতভাবে ভারতীয় পণ্য বর্জনের কোনো ডাক বিএনপির পক্ষ থেকে দেওয়া হবে না বলেও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পক্ষ থেকে জানানো হয়।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য বলেছেন যে- সীমান্ত হত্যা, ভারতের ভুল নীতি বা বাংলাদেশের ব্যাপারে ভারতের আগ্রাসন ইত্যাদি ব্যাপারে বিএনপির অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি। বিএনপি এই সমস্ত বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী, সার্বভৌমত্ব বিরোধী প্রতিটি পদক্ষেপের বিরুদ্ধে অবস্থান অতীতে নিয়েছে, ভবিষ্যতেও নেবে। তবে ভারতের পণ্য বর্জন বা ইন্ডিয়া আউটের মতো কোনও কর্মসূচিতে বিএনপি আপাতত যাবে না।

তাহলে বিএনপি নেতারা কী ভারতীয় পণ্য পুড়িয়ে ফেলবে এমন প্রশ্নের উত্তরে স্থায়ী কমিটির ওই সদস্য বলেন, আমরা কোন দেশের পণ্য পুড়ানো বা কোন দেশের পণ্য বর্জনের কর্মসূচি ঘোষণা করিনি। এ ধরনের কর্মসূচিতে বিএনপি যাচ্ছে না।

ভারত বিরোধী   বিএনপি   রুহুল কবির রিজভী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

‘বিএনপি নেতাদের কথা শুনলে জিয়াউর রহমানও লজ্জা পেয়ে যেতেন’

প্রকাশ: ০১:৩৯ পিএম, ২৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বিএনপি নেতারা জিয়াউর রহমানকে নিয়ে যেসব কথা বলে তা শুনলে জিয়াউর রহমানও কবরে শুয়ে লজ্জা পেয়ে যেতেন বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) রাজধানীর প্রেসক্লাবে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন। এ সময় তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান জীবদ্দশায় কখনো শুনেননি তিনি স্বাধীনতার ঘোষক।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, স্কুল ঘণ্টা যেমন দপ্তরি বাজায়, তেমনি জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন বঙ্গবন্ধুর পক্ষে। আজকে বিএনপি নেতা আব্দুল মঈন খান অনেক কথা বলেন। মঈন খানের বাবা আব্দুল মোমেন খান ৭৪ সালে খাদ্য সচিব ছিলেন। তিনি ষড়যন্ত্র করে মার্কিন খাদ্যবাহী জাহাজ ফেরত পাঠিয়েছিলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান আব্দুল মোমেন খানকে মন্ত্রী বানিয়েছিল। মঈন খান নিজেও সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছিল, দরকার পড়লে দেশ বিক্রি করে দেব।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেন, দেশ সমৃদ্ধির দিকে যখনই এগিয়ে যাচ্ছিল তখনই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়। বিএনপি জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বানানোর জন্য যেভাবে দাবি করে জিয়াও সেভাবে কখনো দাবি করেনি। জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের ছত্রছায়া পাকিস্তানিদের পক্ষে কাজ করেছে। জিয়াউর রহমান আওয়ামী লীগের অধীনেই মুক্তিযুদ্ধের সময় বেতন ভুক্ত কর্মচারী ছিলেন।

তিনি বলেন, বিএনপি নেতাদের কথা হাস্যরসের সৃষ্টি করে। বিএনপির নেতা মঈন খানের বক্তব্যের সমালোচনা করে বলেন, যার বাবার জন্য এদেশে দুর্ভিক্ষ হয়েছে তার মুখে এসব কথা মানায় না। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর থেকে ইতিহাস বিকৃতি করে বিএনপি নেতারা বিশদকার বিষোদগার করছে কিন্তু এখন সঠিক ইতিহাস জনগনের সামনে আসার পর তাদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। বিএনপির ইতিহাস বিকৃতির পাশাপাশি দেশের জনগণকেও বিভ্রান্তি করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।


বিএনপি   ড. হাছান মাহমুদ   আওয়ামী লীগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

বিএনপি ইফতার পার্টিতেও মিথ্যাচার করছে: কাদের

প্রকাশ: ০১:০০ পিএম, ২৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বিএনপি ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করে, অপপ্রচার করে, মিথ্যাচার করছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। শুক্রবার (২৯ মার্চ) আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপ-কমিটির উদ্যোগে ইফতার ও ঈদসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ নেত্রী নির্দেশ দিয়েছেন ইফতার পার্টি না করে, সাধারণ মানুষের মাঝে ইফতার বিতরণ করতে। আর বিএনপি বড় বড় হোটেলে ইফতার পার্টির আয়োজন করে। আর সেই ইফতার পার্টিতে তারা আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করে, অপপ্রচার করে, মিথ্যাচার করে।

তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা বলে দিল্লির শাসন মেনে নেওয়ার জন্য আওয়ামী লীগ পাকিস্তানে সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে। আসলে বিএনপির হৃদয়ে এবং চেতনায় পাকিস্তান। আওয়ামী লীগের চেতনা এবং হৃদয়ে বাংলাদেশ, কোনো বিদেশিদের দাসত্ব নয়।

তিনি বলেন, বিএনপির চারদিকে অন্ধকার, শেখ হাসিনার জনকল্যাণমুখী বিচক্ষণ রাজনীতি বিএনপিকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিয়েছে। বিএনপি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করেছিল। ব্যর্থ হয়ে এখনো অসংলগ্ন কথা বলছে। আশি ভাগ বিএনপি নেতাকর্মীকে দমন-পীড়ন করা হচ্ছে বলে তারা মিথ্যাচার করছে।

এসময় মির্জা ফখরুলকে মিথ্যাচার করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, তাদের মিথ্যাচারের রাজনীতি কেউ গ্রহণ করছে না বলেই তারা সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে। বিশ্ব সংকটের প্রভাবের পরও শেখ হাসিনার বিচক্ষণ নেতৃত্বের কারণে অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশের মানুষ এখনো ভালো আছে।


ওবায়দুল কাদের   রাজনীতি   সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন