নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:৫০ পিএম, ২৪ অক্টোবর, ২০২০
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের তার ছবি সংবলিত ফেস্টুন নামিয়ে ফেলার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। ইতিমধ্যে বিজয় সরণি ও সংসদ ভবন এলাকা থেকে ফেস্টুন নামিয়ে ফেলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ‘জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে সড়ক ও জনপথ বিভাগ ঢাকা শহরে যে ফেস্টুন, ব্যানারগুলো সাজিয়েছিলো সেগুলোতে ওবয়াদুল কাদেরের একক ফেস্টুন ছিলো। এই ফেস্টুন নিয়ে বাংলা ইনসাইডার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিলো। প্রতিবেদনটি ছিলো: কাদেরের আত্মপ্রচার কেন?
প্রতিবেদনটি ওবায়দুল কাদেরের নজরে আসে। তার অগোচরে সড়ক ও জনপথ বিভাগের অতিউৎসাহি কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এই ফেস্টুন লাগিয়েছেন বলে জানা গেছে।
এই প্রচারণায় ওবায়দুল কাদের ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন এবং ওই ছবি নামিয়ে ফেলার নির্দশ দেন। ওবায়দুল কাদের বলেন যে, আমার প্রচারণার দরকার নেই কারণ এই মন্ত্রণালয়ের সব কৃতিত্বের সাফল্য প্রধানমন্ত্রীর। তার নির্দেশনা পেয়ে ছবিগুলো নামিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে সড়ক ও জনপথ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তারা বাংলা ইনসাইডারকে নিশ্চিত করেছেন।
মন্তব্য করুন
জামায়াত বিএনপি উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
বিএনপি তারেক জিয়া উপজেলা নির্বাচন রাজনীতির খবর
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন আওয়ামী লীগ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন বিএনপি তারেক জিয়া বহিষ্কার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জামায়াতে ইসলামও কী বিএনপিকে ধোঁকা দিল? বিএনপির সঙ্গে সুর মিলিয়ে স্বাধীনতাবিরোধী ফ্যাসিস্ট এই রাজনৈতিক দলটি ঘোষণা করেছে যে, তারা উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। নিবন্ধনহীন রাজনৈতিক দলটি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার ঘোষণা না দিলেও প্রথম পর্বে যে সমস্ত উপজেলা নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র দাখিল শেষ হয়েছে সেখানে জামায়াতের ২৩ জন সদস্যের নামের তালিকা পাওয়া যাচ্ছে।
বিএনপিতে তোলপাড় চলছে। বাইরে থেকে কেউ বুঝতে পারছেন না বিএনপিতে কী ঘটছে। কিন্তু দলের ভিতর যারা রয়েছেন তারা বলছেন, দলের ভিতরে এক প্রকার দম বন্ধ এবং শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা বিরাজ করছে। একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে বিএনপিতে প্রশ্ন উঠেছে, সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া চ্যালেঞ্জ হচ্ছে। দলের ভিতর বিভক্তি, অনৈক্য হতাশা এখন প্রকাশ্য।
আওয়ামী লীগে উত্তরাধিকারের রাজনীতি নতুন নয়। আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতা এবং মন্ত্রীরা উত্তরাধিকার সূত্রেই রাজনীতিতে এসেছেন। বর্তমান মন্ত্রিসভায় একাধিক সদস্য রয়েছেন যারা রাজনীতিতে এসেছেন পারিবারিক ঐতিহ্য থেকে, পিতার হাত ধরে, অথবা তাদের নিকট আত্মীয়দের উৎসাহ উদ্দীপনায়। বর্তমান মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য আছেন, যাদের বাবারা আওয়ামী লীগের রাজনীতি করতেন সেই সূত্রে তারা রাজনীতিবিদ।
আওয়ামী লীগ দলগতভাবে উপজেলা নির্বাচনের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট এবং কঠোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন উপজেলায় মন্ত্রী, এমপি বা দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের ভাই ব্রাদার বা স্বজনদেরকে প্রার্থী করা যাবে না। যারা ইতিমধ্যে প্রার্থী হয়েছেন তাদেরকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।