নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০১:২৮ পিএম, ২৬ অক্টোবর, ২০২০
হাজী সেলিমের পুত্র ইরফান সেলিমকে ধরতে সাঁড়াশি অভিযান শুরু করেছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। তার বিরুদ্ধে মামলা হওয়ার পরপরই তাকে গ্রেফতারের জন্য অভিযান শুরু হয়েছে। এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
গতকাল রোববার সন্ধায় কলাবাগান ক্রসিং এলাকায় হাজী সেলিমের সংসদ সদস্য স্টিকারযুক্ত গাড়ির সঙ্গে নৌবাহিনী কর্মকর্তার মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগে। নৌবাহিনীর কর্মকর্তা তার স্ত্রীসহ ওই মটরসাইকেলে যাচ্ছিলেন। এরপর হাজী সেলিমের ছেলে ও তার নিরাপত্তাকর্মী গাড়ি থেকে নেমে ওই কর্মকর্তাকে মারধর করেন। এসময় একজন কাউন্সিলর উপস্থিত ছিলেন।
ওই ঘটনার পর বিষয়টি থানা পর্যন্ত গড়ায় এরপর উচ্চ মহলের নির্দেশে নৌবাহিনী কর্মকর্তাকে মারধর এবং হত্যার হুমকিতে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় ওই গাড়ি চালককে আটক করা হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি ইরফান সেলিম তিনি হাজী সেলিমের পুত্র।
ওই ঘটনার পর থেকেই ইরফান সেলিমকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ইরফান সেলিম যেন কোথাও পালাতে না পারেন সেজন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সতর্ক অবস্থায় রয়েছে এবং সাঁড়াশি অভিযান চলছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা বলছেন ইরফান সেলিমকে গ্রেফতার করার ব্যাপারে তারা আশাবদী। এছাড়া ইরফান সেলিম যেন দেশের বাইরে পালাতে না পারেন সেজন্য সবজায়গায় সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।