নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:০১ এএম, ১৮ জানুয়ারী, ২০২১
ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন রাজনৈতিক দল গণফোরাম। সমালোচনা ও কোন্দলের মধ্য দিয়েই চলছে দলটি। বিশেষ করে দলটির প্রধান ড. কামাল হোসেন আইন অঙ্গনে একজন সফল ব্যক্তি হলেও রাজনীতিতে সুবিধা করতে পারেননি তিনি। অভিযোগ আছে গণফোরাম শুধুমাত্র ড. কামাল কেন্দ্রীক। এখানে ড. কামালই সর্বেসর্বা। এ পরিস্থিতিতে গত শনিবার (১৬ জানুয়ারি) দলের একটি সংবাদ সম্মেলন করার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত সেটা স্থগিত করা হয়েছে।
দলটির একাধিক সূত্র বলছে, ড. কামাল হোসেনকে প্রধান রেখে ড. রেজা কিবরিয়ার অনুসারী পাঁচ জন ও মোস্তফা মোহসীন মন্টুর অনুসারী পাঁচ জন নিয়ে মোট ১১ জনের নির্বাহী কমিটি ঘোষণার কথা ছিল গণফোরামের। কিন্তু ড. রেজা কিবরিয়াসহ কয়েকজন নেতার কাকে কোন পদে রাখা হবে, তা নিয়ে চলছে দ্বন্দ্ব। আর এসব কারণে গণফোরাম তাদের সাংগঠনিক কার্যক্রমে সক্রিয় নেই বরং দলীয় কোন্দল মেটাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে দলটিকে।
গণফোরামের মধ্যে নেতৃত্বের এই দ্বন্দ্ব বেশ পুরোনো। এর আগে ড. রেজা কিবরিয়া ও দলের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মোহসীন মন্টুর অনুসারীরা প্রকাশ্যেই আলাদা হয়ে যান। দুই পক্ষের মধ্যে বহিষ্কার-পাল্টা বহিষ্কারের ঘটনা ঘটে। দুই অংশ আলাদা আলাদা সম্মেলন আয়োজনেরও ঘোষণা দেয়। শেষ পর্যন্ত ড. কামাল হোসেনের হস্তক্ষেপে দুই পক্ষ এক হয়ে একটি সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি ঘোষণায় সম্মত হয়।
বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ড. কামাল হোসেন রাজনীতিতে নতুন করে আলোচনায় আসেন। বিএনপি যখন তার নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠন করে তখন অনেকেই নানা স্বপ্নে বিভোর হয়ে গণফোরামে যোগ দেন। যাদের অধিকাংশই সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা। নির্বাচনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট চরম ব্যর্থ হলেও গণফোরামের দুজন সংসদ সদস্য পদ লাভ করেন। ফ্রন্টের ও দলের সিদ্ধান্তের বাইরে ওই দুই সংসদ সদস্য শপথও গ্রহণ করেন। এর মধ্য দিয়ে শুরু হয় গণফোরামে নতুন সংকট।
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।