নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:৩৪ পিএম, ২৪ জানুয়ারী, ২০২১
আওয়ামী লীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য ও মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীর দখলে থাকা ৬৬ শতাংশ জমির স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসন।
রোববার (২৪ জানুয়ারি) সকালে শহরের প্রাণকেন্দ্র আকুরটাকুর পাড়া এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে প্রায় ৫০ কোটি টাকা মূল্যের জমিটি উদ্ধার করা হয়। জেলা প্রশাসক কার্যলয়ের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট রোজলিন শহীদ চৌধুরী ও সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. খাইরুল ইসলামের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
ম্যাজিস্ট্রেট রোজলিন শহীদ চৌধুরী জানান, টাঙ্গাইল শহরের আকুরটাকুর পাড়া মৌজায় ২৪২ খতিয়ানের ৭৮৮ দাগে ৬৬ শতাংশ জমি দীর্ঘদিন যাবত সাবেক মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী ভূয়া কাগজ তৈরি করে ভোগ করে আসছিলেন। বিষয়টি নিয়ে মামলা হলে উচ্চ আদালত লতিফ সিদ্দিকীর জাল দলিল বাতিল করে সরকারের পক্ষে রায় দেন।
পরে জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গণির নির্দেশে অভিযান পরিচালনা করে অবৈধভাবে দখলে থাকা ৬৬ শতাংশ জমির স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। উদ্ধারকৃত জমি জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে নেয়া হয়েছে।
টাঙ্গাইল সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. খাইরুল ইসলাম বলেন, সরকারি সম্পত্তি দখলদার যত প্রভাবশালীই হোক না কেন তাদের অবৈধ দখল থেকে পর্যায়ক্রমে সকল জমি ও স্থাপনা উচ্ছেদ করে প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণে নেয়ার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।