নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
ড. কামাল হোসেন তার দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অধ্যায়ের যবনিকাপাত ঘটাতে যাচ্ছেন। রাজনীতি থেকে তিনি অবসর গ্রহন করবেন বলে তার ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে। এ সংক্রান্ত একটি ঘোষণা খুব শীঘ্রই আসবে বলে জানা গেছে। অবশ্য সাম্প্রতিক সময়ে বিভক্ত, জর্জরিত গণফোরাম রাজনৈতিক দল হিসেবে অস্তিত্বহীন হয়ে পড়ে। এই প্রেক্ষাপটে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন গণফোরাম বিভক্ত হয়। আজ মোস্তফা মোহসীন মন্টুর নেতৃত্বে জাতীয় প্রেসক্লাবে বর্ধিত সভা করে। সেই বর্ধিত সভায় ড. কামাল হোসেন কে বাদ দিয়েই ১০১ সদস্যের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন করা হয়। যে প্রস্তুতি কমিটি গণফোরামের নতুন নেতৃত্ব নির্বাচনের লক্ষ্যে একটি কাউন্সিল অধিবেশন করবেন।
এর মধ্যদিয়ে গণফোরামের আনুষ্ঠানিক বিভক্তি পক্রিয়া সম্পন্ন হলো। এই বিভক্তি আগে থেকেই নিশ্চিত ছিল। কারণ মোস্তফা মোহসীন মন্টুকে যখন গত কাউন্সিলে দলের কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল এবং পরবর্তীতে মোস্তফা মোহসীন মন্টু, সুব্রত চৌধুরীকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে তখনই গণফোরামের ভাঙ্গন নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল। অন্যদিকে তার মূল দলে রেজা কিবরিয়াকে সাধারণ সম্পাদক করেছেন। রেজা কিবরিয়া সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে পদত্যাগ করার ফলে গণফোরাম কার্যত মৃতপ্রায় হয়ে পড়ে।
ড. কামাল হোসেনের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো বলছে, গণফোরামের কারণে নয়, বার্ধক্যজনিত কারণসহ নানা বাস্তবতায় তিনি এখন আর রাজনীতিতে আগ্রহী নন। উল্লেখ্য যে, গত কয়েকদিন আগেই ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন মোস্তফা মোহসীন মন্টু সহ গণফোরামের বিদ্রোহী অংশ। সেখানেও ড. কামাল হোসেন রাজনীতি থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন। রাজনীতি থেকে আনুষ্ঠানিক অবসর না নিলেও ২০১৮ নির্বাচনের পর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে তিনি প্রায় নিষ্ক্রিয়। করোনার প্রকোপ শুরু হলে হলে ড. কামাল হোসেনকে আর কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে দেখা যায়নি। বয়সের ভারে ন্যুব্জ হয়ে থাকার কারণে ড. কামাল হোসেনের পরিবার পরিজনও চাচ্ছে না তাকে এখন প্রতক্ষ্য রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করতে। বরং ড. কামাল হোসেন একজন আইনজীবী এবং বঙ্গবন্ধুর সৈনিক হিসেবে থাকবেন, এটি মনে করছেন তার পরিবারের সদস্যরা। সাম্প্রতিক সময়ে তার জামাতা ডেভিড বার্গম্যান কে নিয়ে নানা বিতর্ক, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের রাজনৈতিক ব্যর্থতা ইত্যাদি কারণে ড. কামাল হোসেনের মধ্যে রাজনীতির প্রতি একধরনের অনীহা তৈরি হয়েছিল। সেই অনীহা থেকেই তিনি রাজনীতি থেকে সরে যাচ্ছেন বলে তার ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে। তবে এই ঘোষণা তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে কবে দিবেন তা এখনো নিশ্চিত জানা যায়নি।
উল্লেখ্য, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অন্যতম ঘনিষ্ঠ ছিলেন ড. কামাল হোসেন। বঙ্গবন্ধুর ডাকে তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলেন। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী যখন বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে যখন পাকিস্তানে নিয়ে যায় তখন ড. কামাল হোসেনকেও সেখানে বন্দি করে রাখা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু ৭২-এ মুক্তি পেয়ে ১০ জানুয়ারিতে দেশে আসে। ড. কামাল হোসেন তার সঙ্গে দেশে এসেছিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশের মন্ত্রিসভায় ড. কামাল হোসেনকে বঙ্গবন্ধু প্রথম আইনমন্ত্রী, পরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী করেছিলেন। কিন্তু ৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর তার ভূমিকা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। সে সময়ে এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ করার পরিবর্তে তিনি এক ধরণের নিষ্ক্রিয়তা অবলম্বন করেছিলেন। এই জন্য রাজনীতিবিদ হিসেবে তিনি সমালোচিতও বটে।
১৯৯১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিপর্যয়ের পর তিনি আওয়ামী লীগ থেকে সরে যান এবং গণফোরাম গঠন করেন। একজন রাজনৈতিক নেতা হিসেবে তিনি যতটা আলোচিত, তার চেয়ে একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিমান আইনজীবী হিসেবেই তিনি বেশি আলোচিত এবং সমাদৃত। আইন পেশায় তার অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। ৭২-এর সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা ড. কামাল হোসেন রাজনীতি থেকে শুধু অবসর নিবেন না, পেশাগত দায়িত্ব থেকেও ধীরে ধীরে ছুটি নিবেন বলে তার পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে।
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বিএনপি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, গণতন্ত্র, শান্তি, উন্নয়ন নির্বাচনবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বান মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের ও প্রগতিশীল শক্তির কাছে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিরোধী অপশক্তি আমাদের ভিত্তিমূলে আঘাত করতে যাচ্ছে। তাদের আমাদের প্রতিহত করতে হবে, সেজন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের মাধ্যমে সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের জন্য জনগণকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ভোট দিয়ে আপনার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করুন। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জনগণ সব শক্তির উৎস।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশবিরোধী অপশক্তি জাতির পিতার পরিবারকে হত্যা করে জনগণকে সামরিক স্বৈরশাসনের জাঁতাকলে দীর্ঘকাল পিষ্ঠ করেছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে হত্যার রাজনীতি বন্ধ করেছেন।
আওয়ামী লীগ ওবায়দুল কাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটে আগামী ৮ মে। গতকাল সোমবার (২২ এপ্রিল) ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। এদিন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
জানা গেছে, নোয়াখালীর হাতিয়া ও ফেনীর পরশুরাম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। এ ছাড়া বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হচ্ছেন। সোমবার ( ২২ এপ্রিল ) মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ বেশ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
হাতিয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। তাঁরা হলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর ছেলে আশিক আলী, স্ত্রী আয়েশা ফেরদাউস ও জাতীয় পার্টির নেতা মুশফিকুর রহমান। গতকাল আশিক আলী ছাড়া বাকি দুজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। হাতিয়া উপজেলা পরিষদের বাকি দুটি পদে একজন করে প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন।
জানতে চাইলে মুশফিকুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর রাজনীতির হাতেখড়ি সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর হাতে। তিনি ওই পরিবারের একজন সদস্যের মতো। মাঝখানে কিছু ভুল–বোঝাবুঝির কারণে দূরত্ব থাকলেও তা ঘুচে গেছে। আশিক আলীর সমর্থনে তিনি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন।
স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী বলেন, স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জোড় করাতে তাঁর ছেলে প্রার্থী হয়েছেন। দলের অন্য কেউ আগ্রহ দেখাননি। ছেলের প্রতিদ্বন্দ্বীরা নিজ থেকেই প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।
ফেনীর পরশুরাম উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন প্রার্থীর মধ্যে দুজন গতকাল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। এতে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন কেবল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ফিরোজ আহমেদ মজুমদার। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন উপজেলা পরিষদের তিনবারের চেয়ারম্যান ও পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন মজুমদার ও উপজেলার বক্সমাহমুদ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হাসেম চৌধুরী।
ভাইস চেয়ারম্যান পদের চারজনের মধ্যে তিনজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। বর্তমানে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক নুর মোহাম্মদ শফিকুল হোসেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন ইকরামুল করিম মজুমদার, নজরুল ইসলাম ও আবদুল রসুল মজুমদার।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেত্রী শামসুন নাহার পাপিয়া। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন নিলুফা ইয়াসমিন।
এদিকে বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল চারজন প্রার্থীর মধ্যে তিনজন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন বলে রিটার্নিং এস এম কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন জানিয়েছেন।
তবে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বলেছেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের অনুরোধ ও প্রচ্ছন্ন চাপে তাঁরা প্রার্থিতা প্রত্যাহারে সম্মত হয়েছেন। রোয়াংছড়ি উপজেলা থেকে আওয়ামী লীগের তিনজন ও জনসংহতি সমিতির সাবেক এক নেতা চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। চারজনের মনোনয়নই রিটার্নিং কর্মকর্তা বৈধ ঘোষণা করেছিলেন। প্রার্থীরা নিজেদের মতো করে প্রস্তুতিও নিয়েছেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পর প্রার্থীরা জানিয়েছেন, গতকাল প্রত্যাহারের শেষ দিনে হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের নেতারা তৎপর হয়ে ওঠেন। প্রার্থিতা তুলে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করে এবং প্রচ্ছন্নভাবে চাপ দিতে থাকেন।
মন্তব্য করুন
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনকে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সিনিয়র সহসভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তবে ব্যক্তিগত বিরোধ ও তার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে তাকে বাদ দেওয়া হয়েছে বলে মত বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের অনেকের। সুপ্রিম কোর্ট অঙ্গনে তুমুল জনপ্রিয় এই নেতাকে বাদ দেওয়ায় ফোরামের নেতাদের ওপর ক্ষুব্ধ বিএনপির সিনিয়র নেতারাও। এ নিয়ে বিএনপিতে এখন বিভক্ত স্পষ্ট।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।