নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৩১ পিএম, ০১ মার্চ, ২০২১
দেশ সম্পূর্ণ ভুল পথে চলছে উল্লেখ করে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ‘বিদেশি চক্রান্ত, সরকারের ভুল নীতি, মানবাধিকার লুণ্ঠন, সুশাসনের অভাবে দেশে আগামী বছরের মধ্যে ১৯৭৪ সালের মতো দুর্ভিক্ষ দেখা দেবে। প্রায় সাড়ে ৭ মিলিয়ন টন খাদ্যাভাব দেখা দিতে পারে।’
আজ সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। রণাঙ্গনে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা প্রদানে এ অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে ৫০ জন মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মাননা জানানো হয়। যৌথভাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ভাসানী অনুসারী পরিষদ, গণসংহতি আন্দোলন, ছাত্র-যুব-শ্রমিক অধিকার পরিষদ ও রাষ্ট্রচিন্তা।
অনুষ্ঠানে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর, রাষ্ট্রচিন্তার হাসনাত কাইয়ুম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘জাতিসংঘের একটি সনদ পেতে যাচ্ছি। মুক্তিযুদ্ধের যে তিন প্রতিশ্রুতি তার বিপরীতে পুঁজিবাদের দিকে এগোচ্ছি। যে সংগ্রাম ও আত্মদানের মধ্যে দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল, তা আজও পূর্ণতা লাভ করেনি।’
‘মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা দেওয়ার পাশাপাশি সবাই মিলে অসম্পূর্ণ মুক্তিযুদ্ধকে সম্পূর্ণ করতে হবে। এক ব্যক্তি বাংলাদেশে একা স্বাধীনতা আনেননি। সবাই মিলিতভাবে স্বাধীনতা এনেছেন’,- বলেন তিনি।
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।