নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:৫৭ পিএম, ০৬ মার্চ, ২০২১
জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আরও বৃহত্তর ঐক্য গড়ার কথা জানিয়েছেন গণফেরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন।
শনিবার বিকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবে গণফোরাম আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ড. কামাল বলেন, আপনারা সবাই জানেন আজ সমাজের কি অবস্থা। সব সমস্যা সংকট আকারে ধারণ করেছে। এ সংকট থেকে উত্তরণের জন্য আমাদের ঐক্যের প্রয়োজন। এই সংকট থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ হলো জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে এবং আমাদের লেগে থাকতে হবে, যাতে করে সরকার বাধ্য হয় এগুলো থেকে সরে দাঁড়াতে। যদি আমরা ঐক্যবদ্ধ না হই, তাহলে সুশাসন পাওয়া অসম্ভব। দেশে সুশাসন না থাকলে আমাদের সামনে যে কঠিন সমস্যাগুলো আছে তা থেকে উত্তরণ করা সম্ভব না।
তিনি বলেন, এ সরকার দেশে যে অবস্থা তৈরি করছে যেখানে জনগণের চাওয়া, জনগণের কথা এসব সামনে না এনে এর উল্টোটা সামনে নিয়ে আসা হচ্ছে। যাতে করে মানুষ আরো বিভ্রান্ত হয়। এতে করে জনগণের আশা-আকাঙ্খা পূরণ না হয়ে তার উল্টোটা হচ্ছে।
দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে জনগণকে নিয়ে মাঠে নামার আহবান জানান ড. কামাল।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন গণফোরামের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আওম শফিকুল্লাহ, অ্যাড. জানে আলম, অ্যাড. সুরাইয়া খান, মোস্তাক আহমেদ প্রমুখ।
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।