নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৫৯ পিএম, ২৩ জুলাই, ২০২১
বিএনপিতে তারেক জিয়া এক সময় প্রচণ্ড জনপ্রিয় ছিলেন। বিএনপির সকলের মনে করত পরবর্তীতে জিয়ার উত্তরসূরি হিসেবে তারেক জিয়াই বিএনপির প্রধান নেতা হবেন। ২০০১ সালের নির্বাচনের পর তারেকপন্থীদের একটি জোয়ার এসেছিল। সরকার এবং দলে তারেকের প্যারালাল নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা হয়েছিল। হাওয়া ভবনের মাধ্যমে তারেক জিয়া একদিকে যেমন দলের পূর্ণাঙ্গ কর্তৃত্ব গ্রহণ করেছিলেন এবং অন্যদিকে সরকারের নীতিনির্ধারণেও ভাগ বসিয়েছিলেন। সেই তারেক জিয়া এখন বিএনপিতে সবচেয়ে অপ্রিয় নেতা। বিএনপি নেতারা স্বীকার করছেন যে, তারেক জিয়া এখন বিএনপির জন্য বোঝা হয়ে গেছেন। তারেক জিয়া যতদিন বিএনপি নেতা থাকবেন, ততদিন বিএনপির পক্ষে কিছু করা সম্ভব না। আর তিনি যে দলের স্বার্থে নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়াবেন, এমন মানসিকতা তার নেই। কেউ সাহস করে যে তাকে বলবেন যে তিনি এখন দলের নেতৃত্ব থেকে সরে যাক, সেটি বলার মতো সৎ সাহসও কারো নেই। যার ফলে, তারেক জিয়া বিএনপিতে এক অপ্রিয় নেতা হিসেবে জবরদখল করে টিকে আছেন, এমন মন্তব্য বিএনপিতে কান পাতলেই শোনা যায়।
তারেক জিয়া ২০০৭ সাল থেকে লন্ডনে অবস্থান করছেন। লন্ডনে যাওয়ার আগে তিনি তৎকালীন সামরিক সরকারের কাছে মুচলেকা দিয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু লন্ডনে যাওয়ার পর আস্তে আস্তে তিনি বিএনপির নেতৃত্ব আবার দখল করেন। সেই সময় বেগম খালেদা জিয়াও সরকারবিরোধী আন্দোলনের বিভিন্ন বিষয়ে তারেকের পরামর্শ গ্রহণ করেন। তবে বিএনপির বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছে, ২০১৪ সাল পর্যন্ত খালেদা জিয়ার কর্তৃত্বেই ছিল বিএনপি। এই সময়ে বেগম খালেদা জিয়ার একটি ভুল সিদ্ধান্ত বিএনপিতে খালেদা জিয়ার অবস্থানকে নড়বড়ে করে দেয়। ২০১৪ সালে নির্বাচনে যাবার ব্যাপারে তৎকালীন বিএনপির অনেক সিনিয়র নেতারা বেগম খালেদা জিয়াকে পরামর্শ দিয়েছিলেন। ২০১৪ নির্বাচনের আগে পাঁচটি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সবগুলোতে বিএনপি জয়লাভ করেছিল। বিএনপির পক্ষে একটি জোয়ার তৈরি হয়েছিল বলে বিএনপি নেতারা মনে করেন।
ওই সময়ে যেহেতু তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ বাতিল করে দিয়েছিল সে জন্য বিএনপির কেউ কেউ পরামর্শ দিয়েছিল যে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করুক। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ সরকার সেই সময় একটি সর্বদলীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছিল যে সর্বদলীয় সরকারে বিএনপিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় দেয়ারও প্রস্তাব করা হয়েছিল। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়ার একক সিদ্ধান্তে ওই নির্বাচনে বিএনপি যায়নি এবং ওই নির্বাচনে বিএনপি না যাওয়াটা ছিল একটি আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত বলে বিএনপি নেতারা মনে করেন। তারেক জিয়া এই সুযোগটি গ্রহণ করেন। এরপর ১৪ সাল থেকে আস্তে আস্তে বিএনপির কর্তৃত্ব গ্রহণ করা শুরু করেন তারেক। ২০১৫ সালে সরকারের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে আবার বেগম খালেদা জিয়া আন্দোলনের ডাক দেন এবং লাগাতার অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। কিন্তু সেই অবরোধ কর্মসূচিও ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। এক পর্যায়ে মানুষ অবরোধ ভেঙ্গে স্বাভাবিক জীবন-যাপন শুরু করে। এটি খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা বলে মনে করেন বিএনপির নেতারা।
একজন নেতা যখন ভুল করেন তখন তাকে সরে যেতে হয়। বিএনপিতে খালেদা জিয়ার সরে যাওয়াটা হয়েছিল স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায়। বেগম খালেদা জিয়ার পরপর দু`টি ভুল রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের চরম মূল্য বিএনপিকে দিতে হয়েছে বলেই বিএনপি নেতারা মনে করেন। আর এরপর থেকেই তারেক জিয়া নির্ভর হয়ে পড়ে বিএনপি। বিশেষ করে বিভিন্ন বিষয়ে খালেদা জিয়ার চেয়ে তারেক জিয়ার সঙ্গে কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ বোধ করতে শুরু করেন বিএনপির নেতারা। দ্রুতই বিএনপির কর্তৃত্ব দখল করে ফেলেন তারেক জিয়া এবং এরপর থেকে শুরু হয় বিএনপির অন্ধকার অধ্যায়। তারেক জিয়া বিএনপির নেতৃত্ব গ্রহণ করেই বিএনপিকে সংগঠিত করার চেয়ে টাকা উপার্জনের দিকেই বেশি মনোযোগ দেন এবং সেই অংশ হিসেবেই তারেক জিয়া ২০১৮ সালের নির্বাচনকে তার টাকা উপার্জনের মেশিন হিসেবে ব্যবহার করেন। এ সময় তিনি একের পর এক ভুল মনোনয়ন, টাকার বিনিময়ে মনোনয়ন দিয়ে দলে সমালোচিত হন। ১৮ থেকে ২১ সাল পর্যন্ত এই তিন বছর সময় তারেক জিয়ার রাজনৈতিক জীবন পর্যালোচনা করে বিএনপির একজন নেতা বলেছেন যে, তারেক জিয়ার একমাত্র লক্ষ্য হলো দলকে পুঁজি করে অর্থ উপার্জন করা। আর এ কারণেই তারেক এখন বিএনপিতে সবচেয়ে অপ্রিয় নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। আর বিএনপি নেতারা মনে করছেন শুধু দেশে নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও তারেক জিয়ার গ্রহণযোগ্যতা এখন শূন্যের কোঠায়। এই অপ্রিয় নেতা দিয়ে বিএনপি কতদূর যেতে পারবে সেই নিয়ে এখন বিএনপির মধ্যে প্রশ্ন।
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, গণতন্ত্র, শান্তি, উন্নয়ন নির্বাচনবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বান মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের ও প্রগতিশীল শক্তির কাছে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিরোধী অপশক্তি আমাদের ভিত্তিমূলে আঘাত করতে যাচ্ছে। তাদের আমাদের প্রতিহত করতে হবে, সেজন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের মাধ্যমে সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের জন্য জনগণকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ভোট দিয়ে আপনার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করুন। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জনগণ সব শক্তির উৎস।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশবিরোধী অপশক্তি জাতির পিতার পরিবারকে হত্যা করে জনগণকে সামরিক স্বৈরশাসনের জাঁতাকলে দীর্ঘকাল পিষ্ঠ করেছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে হত্যার রাজনীতি বন্ধ করেছেন।
আওয়ামী লীগ ওবায়দুল কাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটে আগামী ৮ মে। গতকাল সোমবার (২২ এপ্রিল) ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। এদিন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
জানা গেছে, নোয়াখালীর হাতিয়া ও ফেনীর পরশুরাম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। এ ছাড়া বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হচ্ছেন। সোমবার ( ২২ এপ্রিল ) মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা সরে দাঁড়ানোয় তিন উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ বেশ কয়েকজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
হাতিয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। তাঁরা হলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর ছেলে আশিক আলী, স্ত্রী আয়েশা ফেরদাউস ও জাতীয় পার্টির নেতা মুশফিকুর রহমান। গতকাল আশিক আলী ছাড়া বাকি দুজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। হাতিয়া উপজেলা পরিষদের বাকি দুটি পদে একজন করে প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন।
জানতে চাইলে মুশফিকুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর রাজনীতির হাতেখড়ি সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলীর হাতে। তিনি ওই পরিবারের একজন সদস্যের মতো। মাঝখানে কিছু ভুল–বোঝাবুঝির কারণে দূরত্ব থাকলেও তা ঘুচে গেছে। আশিক আলীর সমর্থনে তিনি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন।
স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী বলেন, স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জোড় করাতে তাঁর ছেলে প্রার্থী হয়েছেন। দলের অন্য কেউ আগ্রহ দেখাননি। ছেলের প্রতিদ্বন্দ্বীরা নিজ থেকেই প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।
ফেনীর পরশুরাম উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিনজন প্রার্থীর মধ্যে দুজন গতকাল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। এতে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন কেবল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ফিরোজ আহমেদ মজুমদার। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন উপজেলা পরিষদের তিনবারের চেয়ারম্যান ও পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন মজুমদার ও উপজেলার বক্সমাহমুদ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হাসেম চৌধুরী।
ভাইস চেয়ারম্যান পদের চারজনের মধ্যে তিনজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন। বর্তমানে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক নুর মোহাম্মদ শফিকুল হোসেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন ইকরামুল করিম মজুমদার, নজরুল ইসলাম ও আবদুল রসুল মজুমদার।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেত্রী শামসুন নাহার পাপিয়া। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন নিলুফা ইয়াসমিন।
এদিকে বান্দরবানে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি উপজেলায় আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল চারজন প্রার্থীর মধ্যে তিনজন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় চহ্লামং মারমা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন বলে রিটার্নিং এস এম কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন জানিয়েছেন।
তবে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বলেছেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের অনুরোধ ও প্রচ্ছন্ন চাপে তাঁরা প্রার্থিতা প্রত্যাহারে সম্মত হয়েছেন। রোয়াংছড়ি উপজেলা থেকে আওয়ামী লীগের তিনজন ও জনসংহতি সমিতির সাবেক এক নেতা চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। চারজনের মনোনয়নই রিটার্নিং কর্মকর্তা বৈধ ঘোষণা করেছিলেন। প্রার্থীরা নিজেদের মতো করে প্রস্তুতিও নিয়েছেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পর প্রার্থীরা জানিয়েছেন, গতকাল প্রত্যাহারের শেষ দিনে হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের নেতারা তৎপর হয়ে ওঠেন। প্রার্থিতা তুলে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করে এবং প্রচ্ছন্নভাবে চাপ দিতে থাকেন।
মন্তব্য করুন
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জুনাইদ আহমেদ পলক নাটোর তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশবিরোধী একটি অপশক্তি নানা ভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নির্বাচন, শান্তি ও উন্নয়নের বিরোধীতায় লিপ্ত। সারাদেশে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
জুনাইদ আহমেদ পলক টানা তিনবারের প্রতিমন্ত্রী। কিন্তু রাজনীতিতে তার পদ পদবী তেমন নেই। রাজনীতিতে এখনও তিনি তরুণ এবং পিছনের সারির নেতা হিসেবে পরিচিত। স্থানীয় পর্যায়ের নেতৃত্ব এবং প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে তিনি বিভিন্ন সময়ে সুনাম কুড়িয়েছেন। কখনও বিতর্কিত হয়েছেন। তবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে তার পরীক্ষা হলো এবার এবং সেই পরীক্ষায় তিনি শুধু কৃতকার্যই হননি, এ প্লাস পেয়েছেন বলেও অনেকে মনে করছেন।