নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:১৪ পিএম, ১৩ অক্টোবর, ২০২১
জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের শূন্য পদে জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের স্ত্রী শেরিফা কাদের।
আজ বুধবার (১৩ অক্টোবর) দলটির চেয়ারম্যানের প্রেস সচিব খন্দকার দেলোয়ার জালালী গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সংবিধানের নিয়মানুযায়ী, দল মনোনীত একক প্রার্থীই প্রতিটি সংরক্ষিত আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। ফলে শেরিফা কাদেরের এমপি হওয়া এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
প্রসঙ্গত, শেরিফা কাদের জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা এবং দলটির সাংস্কৃতিক উইং জাতীয় সাংস্কৃতিক পার্টির আহ্বায়ক। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের লালমনিরহাট-৩ আসনের সংসদ সদস্য। আর তার স্ত্রী শেরিফা কাদের লালমনিরহাট জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি।
উল্লেখ্য, জাতীয় পার্টির নেতা ও সাংসদ অধ্যাপক মাসুদা এম রশিদ চৌধুরী গত ১৩ সেপ্টেম্বর মারা গেলে সংসদে নারীদের জন্য সংরক্ষিত ৪৫ নম্বর আসনটি শূন্য হয়। নিয়ম অনুযায়ী, উপনির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীই সেখান থেকে নির্বাচিত হবেন।
নির্বাচন কমিশনের তফসিল অনুযায়ী, এই সংরক্ষিত আসনে উপ-নির্বাচনের জন্য ১৭ অক্টোবর সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টার মধ্যে প্রার্থীর পক্ষে প্রস্তাবক বা সমর্থক রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারবেন। ১৮ অক্টোবর বাছাইয়ের পর ২৩ অক্টোবরের মধ্যে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা যাবে। জাতীয় সংসদের এ উপনির্বাচনের জন্য ভোটের তারিখ রাখা হয়েছে ২৭ অক্টোবর, যদিও কখনোই তার প্রয়োজন পড়ে না।
সরাসরি ভোটে ৩০০ আসনে নির্বাচনের পর নিবন্ধিত দলগুলোর আসন সংখ্যার অনুপাতে সংরক্ষিত ৫০টি নারী আসন বণ্টন করা হয়। দলের মনোনীত একক প্রার্থীই প্রতিটি সংরক্ষিত আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।