প্রেস ইনসাইড

দেশ রূপান্তর সম্পাদক অমিত হাবিবের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

প্রকাশ: ১১:৩৭ এএম, ২৯ জুলাই, ২০২২


Thumbnail দেশ রূপান্তর সম্পাদক অমিত হাবিবের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

বিশিষ্ট সাংবাদিক, দৈনিক দেশ রূপান্তরের সম্পাদক অমিত হাবিবের প্রথম নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে।

শুক্রবার (২৯ জুলাই) সকাল ১০টা ২০ মিনিটে রাজধানীর বাংলামটরে অবস্থিত দৈনিক দেশ রূপান্তর কার্যালয় এ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় দেশ রূপান্তরের সহকর্মীসহ অন্যান্যরাও জানাজায় অংশগ্রহণ করেন।

জানাজা শেষে সহকর্মীদের পক্ষ থেকে মরহুমের প্রতি ফুলের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হয়।  তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের পক্ষ থেকে তার দপ্তরের পরিচালক- জনসংযোগ মীর আকরাম উদ্দীন আহম্মদ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

এ সময় দেশ রূপান্তরের নির্বাহী সম্পাদক মোস্তফা মামুন, পত্রিকাটির প্রকাশক এবং রূপায়ন গ্রুপের কো চেয়ারম্যান মাহির আলী খান রাব্বী কথা বলেন অমিত হাবিবকে নিয়ে। 

তারা বলেন, সময়ের একজন নির্ভিক সাংবাদিক ছিলেন অমিত হাবিব। সত্য প্রকাশে কখনো আপোস করেননি তিনি। সহকর্মীদের দিয়েছেন অফুরান ভালোবাসা। কাজ শিখিয়েছেন ধরে ধরে। তার এ চলে যাওয়া প্রতিষ্ঠানটির জন্য অপূরণীয় ক্ষতি।

দেশ রূপান্তর কার্যালয়ে মরহুমের প্রথম জানাজা শেষে ২য় জানাজার জন্য মরদেহ জাতীয় প্রেসক্লাবের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হয়।

সম্পাদক   অমিত হাবিব   জানাজা  


মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

ট্রান্সকমের বিরোধ: বিক্রি হচ্ছে প্রথম আলো?

প্রকাশ: ০৭:০০ পিএম, ১৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ট্রান্সকম গ্রুপের পারিবারিক বিরোধের কারণে প্রথম আলো বিক্রি হয়ে যাচ্ছে—এমন গুঞ্জন এখন মিডিয়া পাড়ায়। বিভিন্ন সূত্র দাবি করেছে যে, মামলার সমঝোতা করতে গিয়ে দুই বোন একটি আপস ফর্মুলা আসার চেষ্টা করছে এবং সেই আপস ফর্মুলা অংশ হিসেবে তারা কিছু প্রতিষ্ঠান বিক্রি করে দেওয়ার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছেন। এই পরিকল্পনা যদি শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত হয় তাহলে প্রথম আলো বিক্রি হয়ে যাবে। 

ট্রান্সকম গ্রুপের মালিকানাধীন দেশের অন্যতম জনপ্রিয় এই দৈনিক পত্রিকাটিকে কেনার জন্য অন্তত দুজনের আগ্রহের কথা শোনা যাচ্ছে। এদের মধ্যে অন্যতম হল দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপ বসুন্ধরা। অন্যজন হলেন বর্তমান পরিবেশ পরিবেশ এবং জলবায়ু বিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরীর কর্ণফুলী গ্রুপ। 

উল্লেখ্য, ট্রান্সকম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত লতিফুর রহমানের মৃত্যুর পর তাদের দুই বোনের বিরোধ এখন আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। গত পয়লা ফেব্রুয়ারি লতিফুর রহমানের ছোট মেয়ে শাজরেহ হক ট্রান্সকম গ্রুপের সিইও এবং তার বড় বোন সিমিন রহমানের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাত, প্রতারণা এবং শেয়ার জালিয়াতের মামলা করেন। এই মামলায় তিনি তার মা, বোন, ভাগ্নে সহ আটজনকে অভিযুক্ত করেন এবং তাদের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাত, সম্পত্তি দখল এবং শেয়ার হস্তান্তরের অভিযোগ আনেন। এই অভিযোগ এখন তদন্ত করছে পিবিআই। 

অভিযোগে বলা হয়েছে, জাল জালিয়াতি করে শেয়ার হস্তান্তর করা হয়েছে। কোনো দলিলে তিনি সই করেননি। অথচ তার এবং ভাইয়ের নামে যে শেয়ার দেওয়া হয়েছে তার প্রায় দ্বিগুণ শেয়ার আছে সিমিনের নামে। এরপর ২২ মার্চ শাজরেহ হক আরেকটি মামলা করেন, যেখানে তিনি তার ভাইকে হত্যার অভিযোগ আনেন। এতে আসামি করা হয় বোন সিমিন রহমান এবং যারাইফ আয়াত হোসেনসহ ১১ জনকে। মাকে এই মামলার আসামি করেননি। 

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে ১৬ জুন গুলশানের বাসায় নিজের শোবার ঘরে মারা যান সিমিন এবং শাজরেহের ভাই আরশাদ ওয়ালিউর রহমান। তিনি নিঃসন্তান এবং তার বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছিল। আর এই হত্যা মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে যে, সিমিন রহমান এবং অন্যরা যোগসাজশ করে তার ভাইকে হত্যা করেছে। আর এই মামলায় ইতিমধ্যে সিমিন রহমান আদালতে গিয়ে জামিন নিয়েছেন। 

পারিবারিক বিরোধের কারণে ট্রান্সকম গ্রুপের অবস্থা যখন টলটলয়মান ঠিক সেই সময় ট্রান্সকম নিয়ন্ত্রিত দেশের অন্যতম প্রভাবশালী দৈনিক প্রথম আলো বিক্রির গুঞ্জন উঠেছে। উল্লেখ্য, ট্রান্সকম গ্রুপের পরিচালক হিসাবে এখনও মেয়ে শাজরেহ হক রয়েছেন। পারিবারিক বিরোধের কারণে বিভিন্ন সম্পত্তিগুলো তারা ভাগ বাটোয়ারা করার চেষ্টা করছেন। আদালতের বাইরে এই বিরোধ মেটানোর জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন মা শাহানাজ রহমান। তিনি দুই বোনের সঙ্গে কথা বলছেন এবং বিষয়টি মীসাংসা করার চেষ্টা করছেন। এমনকি সম্পত্তিগুলো ভাগ বাটোয়ারা করার ক্ষেত্রেও আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে বলে জানা গেছে। এরই ধারাবাহিকতায় প্রথম আলো বিক্রি হয়ে যেতে পারে বলে বিভিন্ন সূত্র আভাস দিয়েছে। তবে এ ব্যাপারে প্রথম আলোর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক ভাবে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে কেউই কোন মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।

ট্রান্সকম গ্রুপ   প্রথম আলো  


মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

স্বাধীনতার ইতিহাসে সংবাদপত্র বন্ধের নতুন রেকর্ড

প্রকাশ: ০৫:৩১ পিএম, ০৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশে স্বাধীনতার ইতিহাসে নতুন রেকর্ডে ছুটি পেলেন সংবাদপত্রে কর্মরত সাংবাদিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। চলত মাসের ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখের সরকার নির্ধারিত ছুটি এবং নোয়াবের ১৩ এপ্রিল বিশেষ ছুটিসহ এবারের ঈদুল ফিতর উপলক্ষে রেকর্ড ৬ দিনের ছুটি পেয়েছে সংবাদপত্রে কর্মরত সাংবাদিক সহ কর্মকর্তারা।

শনিবার (৬ এপ্রিল) সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)-এর বৈঠক শেষে চলতি মাসের ৯ থেকে ১৪ এপ্রিল টানা ৬ দিন ছুটির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়।

তবে প্রচলিত রেওয়াজে, প্রতিবছর সংবাদকর্মীরা ২৯ রমজান থেকে ঈদে তিন দিনের ছুটি ভোগ করেন। রোজা ৩০টি পূর্ণ হলে এই ছুটি চার দিনে পরিণত হয়। সে হিসাবে ৯ থেকে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত সর্বোচ্চ ছুটি হওয়ার কথা। কিন্তু এবার ঈদের ছুটির এক দিন পর ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখ হওয়ায় সরকার নির্ধারিত ছুটি রয়েছে। এজন্য নোয়াব ১৩ এপ্রিল বিশেষ ছুটি ঘোষণার সিদ্ধান্ত নেয়।

এসময় নোয়াবের বৈঠকে ১৩ এপ্রিল বিশেষ ছুটি ঘোষণার বিষয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্য সম্মতি দেন। তা ছাড়া এদিন পত্রিকা প্রকাশ হলেও সংবাদপত্র বিপণন সংস্থা সংবাদপত্র হকার্স কল্যাণ বহুমুখী সমিতি তা বিপণনে অপারগতা জানায়।

অন্যদিকে ঈদের ছুটির এক দিন পরই পহেলা বৈশাখের ছুটি থাকায় সাংবাদিকদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নও (ডিইউজে) নোয়াবের কাছে ১৩ এপ্রিল বিশেষ ছুটি ঘোষণার আহ্বান জানায়।

ডিইউজে সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী গণমাধ্যমকে বলেন, ঈদের ছুটি চিরাচরিত। একইভাবে পহেলা বৈশাখের ছুটিও। কিন্তু এবার ঈদের ছুটির এক দিন পরই পহেলা বৈশাখ। তাই সংবাদমাধ্যমের কর্মীরা যাতে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ পান, আমরা সেই আবেদন নোয়াবের কাছে জানিয়েছি। এতে কর্মীদের কর্মস্পৃহা আরও বাড়বে। তা ছাড়া গণমাধ্যমে ছুটিও এমনিতে অনেক কম।

তিনি জানান, ঈদের ছুটি ৬ দিন হওয়ায় এটি রেকর্ড। স্বাধীনতার পর আর কখনও সংবাদমাধ্যম ৬ দিন বন্ধ থাকেনি।


সংবাদপত্র   ঈদের ছুটি   রেকর্ড  


মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

সপ্তম বর্ষে পদার্পণ করলো কুবি প্রেসক্লাব

প্রকাশ: ১০:২৯ এএম, ০৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব ষষ্ঠ বর্ষ পেরিয়ে সপ্তম বর্ষে পদার্পণ করেছে। ‘সর্বদা সত্যের সন্ধানে’ স্লোগান নিয়ে ২০১৮ সালের ৪ এপ্রিল যাত্রা শুরু করে সংগঠনটি। 

 

আহ্বায়ক কমিটির মাধ্যম ৯ জন সদস্য নিয়ে যাত্রা করে সাংবাদিক সংগঠনটি। যাত্রা শুরুর পর থেকেই বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ উপস্থাপনের জন্য প্রশংসিত সংগঠনটির সাথে বর্তমানে ২৫ জন সদস্য কাজ করছে, পাশাপাশি রয়েছে পনেরর অধিক সহযোগী সদস্যও। সিনিয়র-জুনিয়রদের আন্তরিক সহযোগিতার মাধ্যমে ক্যাম্পাসে নিরলসভাবে সংবাদ উপস্থাপনের কাজ করে যাচ্ছে সংগঠনটি।

 

কুবি প্রেসক্লাবের সহযোগী সদস্য আতিকুর রহমান তনয় বলেন, এক পা-দু’ পা করতে করতে ৭ বছরে পা রাখলো কুবি প্রেস ক্লাব। এই সংগঠনের সাথে আমার কাজ করার বয়স ২ বছরেরও বেশি। সাংবাদিকতার শিক্ষার্থী হিসেবে একাডেমিক জ্ঞানকে হাতে কলমে শেখার জন্যই এখানে আসা। কুবি প্রেস ক্লাব শিক্ষানবিশ সাংবাদিকদের হাতে-কলমে সাংবাদিকতা শেখানোর পাশাপাশি কুবি ক্যাম্পাসের উন্নয়ন, অগ্রগতিকে দেশবাসীর কাছে তুলে ধরে। পাশাপাশি দল-মত নির্বিশেষে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতির বিরুদ্ধেও কলম চালায়। কুবি প্রেসক্লাবের কলম যোদ্ধাদের কলম 'সর্বদা সত্যের সন্ধানে' চলমান থাকবে বলে আশা করি।

 

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী প্রসঙ্গে সংগঠনটির বর্তমান সভাপতি ইকবাল হাসান বলেন, 'সাত বছরে পা দিলো কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাব। এই দীর্ঘ যাত্রায় নানা প্রতিকূল পরিস্থিতি দেখতে হয়েছে আমাদের অগ্রজদের ও আমাদের। সবসময়ই প্রতিকূল পরিস্থিতি থাকবে। তবে সকল প্রতিকূল পরিস্থিতি কাটিয়ে সবসময় সত্যের পথে চলবে সংগঠনটি।’

 

সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাকালীন আহ্বায়ক শতাব্দী জুবায়ের বলেন, ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের সপ্তমবর্ষে পদার্পন উপলক্ষে সকলকে শুভেচ্ছা। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে সত্য ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করে যাচ্ছে ক্লাবের একঝাঁক তরুণ সংবাদকর্মী। তাদের এই প্রচেষ্টা সফল হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবারের সদস্যদের আন্তরিক সহযোগিতায়। প্রেস ক্লাব ক্যাম্পাসের প্রসার এবং প্রচারে মুখ্য ভূমিকা পালন করছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোন সংকটে প্রেস ক্লাব ক্যাম্পাসের পাশে আছে এবং থাকবে এই বিশ্বাস এবং আস্থা পরিবারের সকলে রাখবেন বলে আশা করি। বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বমানের কাজ করুক আর তার প্রচারে মুখ্য ভূমিকা পালন করবে প্রেস ক্লাব। ক্লাবের আগামী আরও সুন্দর ও সাফল্য মণ্ডিত হোক।'


কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়   কুবি প্রেস ক্লাব   সাংবাদিক সমিতি  


মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

রাজশাহী টেলিভিশন জার্নালিস্ট ইউনিটির (আরটিজেইউ) যাত্রা শুরু

প্রকাশ: ০৪:৪৭ পিএম, ০৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রাজশাহী টেলিভিশন জার্নালিস্ট ইউনিটির (আরটিজেইউ) যাত্রা শুরু হলো। বুধবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে রাজশাহীর টেলিভিশন সাংবাদিকদের নিয়ে নগরীর কাদিরগঞ্জ এলাকায় একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে একুশে টিভির রাজশাহী বিভাগীয় প্রতিনিধি বদরুল হাসান লিটনকে আহ্বায়ক, একাত্তর টিভির মেহেদী হাসানকে যুগ্ম আহ্বায়ক এবং মাই টিভির রাজশাহী প্রতিনিধি শাহরিয়ার অন্তুকে সদস্য সচিব করে কমিটি গঠন করা হয়।

এ কমিটির সদস্য হিসেবে রয়েছেন দ্বীপ্ত টিভির রাজশাহী প্রতিনিধি ইউসূফ আদনান, ইনডিপেন্ডেন্ট টিভির রাজশাহী প্রতিনিধি রাসেল মোস্তাফিজ, ক্যামরাপার্সন জাফর ইকবাল লিটন ও সময় টিভির রাজশাহী ক্যামেরাপার্সন হাবিবুর রহমান পাপ্পু।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, সময় টিভির রাজশাহী ব্যুরো প্রধান সাইফুর রহমান রকি, নাগরিক টিভির রাজশাহী ব্যুরো প্রধান রফিকুল ইসলাম, বাংলা টিভির রাজশাহী প্রতিনিধি বিজয় ঘোষ, সময় টিভির রাজশাহী প্রতিনিধি শাহীন আলম ও ক্যামেরাপার্সন আব্দুস সালাম, একুশে টিভির ক্যামেরাপার্সন হাসান আল মাবিন, দীপ্ত টিভির ক্যামেরাপার্সন রফিকুল ইসলাম, আরটিভির রাজশাহী প্রতিনিধি মোস্তাফিজুর রহমান রকি, বিটিভির ক্যামেরাপার্সন শাহরিয়ার শেখ সুমন, নাগরিক টিভির রাজশাহী প্রতিনিধি শিরিন সুলতানা কেয়া, ক্যামেরাপার্সন মখলেছুর রহমান, বাংলা টিভির রাজশাহী ক্যামেরাপার্সন অজয় ঘোষ, এটিএন বাংলার রাজশাহী ক্যামেরাপার্সন ওয়াহিদ মুরাদ।

সভায় রাজশাহীতে টেলিভিশনে কর্মরত সকল সাংবাদিকদের পেশাগত মানোনয়ন এবং তাদের সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে সংগঠনটি কাজ করবে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এর জন্য সগংঠনের বাইরে থাকা অন্য সাংবাদিকদেরও এ কমিটিতে পর্যায়ক্রমে অন্তর্ভূক্তি করা হবে। সে লক্ষ্যেও কাজ করবে এ সংগঠনটি।

এছাড়াও নবগঠিত আরটিজেইউ’র যে সকল সদস্য রাজশাহী টেলিভিশন জার্নালিস্ট এ্যাসোসিয়েশনে সদস্য হিসেবে আছেন সেখান থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নেন। সেটি আজ থেকে কার্যকর হবে বলেও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।


রাজশাহী   সাংবাদিক   আরটিজেইউ   রাজশাহী টেলিভিশন জার্নালিস্ট ইউনিটি  


মন্তব্য করুন


প্রেস ইনসাইড

সৈয়দ আশফাকুল হককে অব্যাহতি দিলো ডেইলি স্টার

প্রকাশ: ০৬:৪৭ পিএম, ০২ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ব্যবস্থাপনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইংরেজি দৈনিক ‘দ্য ডেইলি স্টার’ এর নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল হককে অব্যাহতির নোটিশ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। মঙ্গলবার (০২ এপ্রিল) বিকাল সাড়ে ৪টায় অব্যাহতির নোটিশ দেওয়া হয়।

অব্যাহতির নোটিশে বলা হয়, ‘ব্যবস্থাপনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দ্য ডেইলি স্টারের নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল হককে অব্যাহতির নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এই নোটিশ অবিলম্বে কার্যকর বলে গণ্য হবে।’

জানা যায়, সৈয়দ আশফাকুল হক ১৯৯৩ সালে দ্য ডেইলি স্টারের ক্রীড়া বিভাগে যোগদান করেন। এরপর তিনি ক্রমান্বয়ে ক্রীড়া সম্পাদক, যুগ্ম বার্তা সম্পাদক, বার্তা সম্পাদক, প্রধান বার্তা সম্পাদক এবং অবশেষে ২০১৯ সাল থেকে আজ পর্যন্ত নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

এর আগে গত ৬ ফেব্রুয়ারি ডেইলি স্টারের নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল হকের ঢাকার মোহাম্মদপুরের একটি বহুতল ভবনের নয় তলা থেকে নিচে পড়ে প্রীতি উরাং নামের ১৫ বছরের এক শিশু গৃহকর্মীর মৃত্যু হয়। নিহত ওই শিশু গৃহশ্রমিক হিসেবে কর্মরত ছিল। প্রীতি উরাং নিহত হওয়ার পর স্থানীয়রা প্রীতিকে হত্যার অভিযোগ তুলে এলাকায় বিক্ষোভ করে। ৭ ফেব্রুয়ারি প্রীতি উরাংয়ের বাবা লোকেশ উরাং মোহাম্মদপুর থানায় সৈয়দ আশফাকুল হক ও তার স্ত্রীকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। ঐ মামলায় সৈয়দ আশফাকুল হক ও তার স্ত্রী বর্তমানে কারাগারে আছেন।

এর আগে ২০২৩ সালের ৬ আগস্ট সৈয়দ আশফাকুল হকের বাসার ৭ বছর বয়সী অপর এক শিশু গৃহশ্রমিক ফেরদৌসী একইভাবে একই ভবনের নয় তলা থেকে পড়ে প্রাণে বাঁচলেও তাকে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয়েছে। এই ঘটনায় মামলা হলেও মামলার আসামি সৈয়দ আশফাকুল হক তার স্ত্রী মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন।


ইংরেজি দৈনিক   ‘দ্য ডেইলি স্টার’  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন