মুমিন মুসলমানদের উচিত যথাযথভাবে জুমার নামাজ আদায় করা। জুমার দিনের আমলগুলো যথাযথভাবে পালন করা। কারণ জুমার নামাজের ফজিলত সম্পর্কে বলা হয়েছে, আল্লাহ তাআলা কেয়ামতের দিন সপ্তাহের সব দিনকে নিজ আকৃতিতে একত্রিত করবেন। জুমার দিনকে সবচেয়ে আলোকময় উজ্জ্বল করে উঠানো হবে। সেখানে জুমার নামাজ আদায়কারীরা জুমার দিনটিকে নববধূর মতো ঘিরে রাখবে। যেন তারা (দিনটিকে) তাদের রবকে হাদিয়া দেবে। জুমা আদায়কারী ব্যক্তিদের জন্য থাকবে বিশেষ সব মর্যাদা। যা অন্য কেউ পাবে না।
১. সে (জুমার দিন) তাদেরকে (জুমা পড়া ব্যক্তিদের) আলো দান করবে।
২. তারা (মুসল্লিরা) তার (জুমার দিনের) আলোতে চলবে।
৩. এতে তাদের রং হবে বরফের মতো সাদা।
৪. তাদের ঘ্রাণ মিশকের ঘ্রাণের মতো ছড়িয়ে পড়বে।
৫. তারা কর্পুরের পাহাড়ে আরোহণ করবে।
৬. জিন এবং (অন্য) মানুষেরা তাদের দিকে আশ্চর্য হয়ে তাকিয়ে থাকবে; যতক্ষণ না তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে।