ইনসাইড থট

করোনা মহামারীতে ব্যবহৃত ওষুধকে অত্যাবশ্যক ওষুধ হিসেবে ঘোষণা ও মূল্য নিয়ন্ত্রণ


প্রকাশ: 09/02/2022


Thumbnail

স্বাস্থ্য একটি অন্যতম প্রধান মৌলিক অধিকার। সে প্রেক্ষিতে এ মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় চিকিৎসা সুবিধা প্রাপ্তির পাশাপাশি ওষুধের প্রাপ্যতা ও ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখা বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। অসুস্থতা, চিকিৎসা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ সংগ্রহ যেহেতু জীবন মরণের সাথে সম্পর্কিত, কাজেই স্বাস্থ্য মৌলিক অধিকার হলেও এক্ষেত্রে অত্যধিক মুনাফা, বঞ্চনা এবং অন্যান্য বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির সুযোগও এখানে একটু বেশী। ১৯৭১ সালে সদ্য স্বাধীন প্রায় বিধ্বস্ত অর্থনীতির এবং ভঙ্গুর আর্থ-সামাজিক অবস্থার এদেশে ওষুধের প্রাপ্যতায় ছিল মারাত্মক সংকট। বিদেশী ওষুধ কোম্পানি ছাড়াও দেশী ওষুধ কোম্পানির অধিকাংশ ছিল পশ্চিম পাকিস্তানে এবং ৬০ থেকে ৭০ ভাগ ওষুধ স্বাধীনতা-পূর্ব সময়কালে পশ্চিম পাকিস্তান থেকে এদেশে আনতে হতো। সে কারণে স্বাধীন দেশে জনগণের জরুরী চিকিৎসায় অত্যাবশ্যকীয় ওষুধসহ সাধারণ ওষুধের প্রাপ্যতায় শুরু হয় মারাত্মক সংকট। পাশাপাশি বাজারে ছিল অপ্রয়োজনীয় ওষুধের ছড়াছড়ি ও এর অপব্যবহার। সংকট নিরসনের এ জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের প্রথম পঞ্চম বার্ষিক পরিকল্পনায় উল্লেখপূর্বক জাতীয় ওষুধ নীতি প্রণয়ন এবং দেশে ঔষধ উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জনের উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়।

বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলোতে যেহেতু ওষুধ উৎপাদনে সক্ষমতা ও সুচিকিৎসা গ্রহণের সুযোগ কম থাকে, এ সুযোগে অনেক দেশী-বিদেশী ওষুধ কোম্পানি উন্নয়নশীল দেশে বিভিন্ন অপ্রয়োজনীয় ওষুধ তৈরি এবং তা বিপণনে আগ্রাসী মার্কেটিং ব্যবস্থা সৃষ্টি করে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ১৯৭০ এর দশকে ওষুধের অপ্রয়োজনীয় এ বাজারকে ÒTherapeutic Jungle” হিসেবে অভিহিত করে এবং এ অবস্থা নিরসনে উক্ত সংস্থা ১৯৭৭ সালে অত্যাবশ্যক ওষুধের (Essential drugs) তালিকা প্রণয়ন, উৎপাদন বৃদ্ধি এবং মূল্য নিয়ন্ত্রণ এর পরামর্শ প্রদান করে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রথমে জনগণের স্বাস্থ্য রক্ষায় অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ ওষুধকে অত্যাবশ্যক ওষুধ হিসেবে তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। পরবর্তীতে ২০০২ সালে সংজ্ঞা পরিবর্তন করে জনগণের অগ্রাধিকারভিত্তিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রাপ্যতা, কার্যক্ষমতা, সহজলভ্যতা এবং ক্রয়সীমার মধ্যে থাকা ওষুধগুলোকে অত্যাবশ্যক ওষুধ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করে এবং প্রত্যেক দেশে নিজস্ব জাতীয় ওষুধ নীতি প্রণয়নের নির্দেশনা প্রদান করে।

সে প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশে ১৯৮২ সালের ২৭ এপ্রিল তৎকালীন পিজি হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা: নুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে জাতীয় ওষুধ নীতি প্রণয়ন কমিটি গঠন করা হয়। চিকিৎসক, শিক্ষক, ওষুধ বিশেষজ্ঞ, গবেষক এবং ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধির সমন্বয়ে গঠিত এ কমিটি পরদিনই কার্যক্রম করে এবং এক হাজারের বেশি কর্মঘন্টা ব্যয় করে দেশের প্রথম জাতীয় ওষুধ নীতি ১৯৮২ প্রণয়ন করে। জাতীয় ওষুধ নীতি প্রণয়নে এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের জাতীয় ওষুধ নীতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ অনেক স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রশংসিত হয়। ১৯৮২ এর পূর্ব পর্যন্ত বাংলাদেশে অবিভক্ত ভারতে প্রণীত Drug Act, 1940, ১৯৪০, উক্ত আইনের সংশোধনী (১৯৪৬) এবং উক্ত আইনের আলোকে প্রণীত Drug Policy, ১৯৪৫ ও সংশোধনী (১৯৪৬) ছিল ওষুধ উৎপাদন, আমদানি, রপ্তানি ও বিপণনের জন্য একমাত্র আইন ও বিধিমালা। প্রয়োজনের তুলনায় এর বিধি-বিধান এবং প্রয়োগ এমনই দুর্বল ছিল যে- ওষুধের মূল্য নির্ধারণের দায়িত্ব পালন করছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। ওষুধকে অত্যাবশ্যক বাণিজ্যিক পণ্য গণ্য করে Essential Commodities Act-১৯৫৭ এর আওতায় মূল্য নির্ধারণ করা হতো। ওষুধ নিয়ন্ত্রণের জন্য একমাত্র প্রতিষ্ঠান ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে অফিসারের সংখ্যা ছিল মাত্র ৩২ জন এবং এর মধ্যে পরিদর্শকের সংখ্যা ২০ জন। ১৯৮১ সালে দেশে ১৬৬টি ওষুধ কোম্পানি ওষুধ উৎপাদন করলেও দেশে উৎপাদিত ওষুধের ৭০% ছিল মাত্র ৮টি বহুজাতিক ওষুধ কোম্পানির দখলে। অবশিষ্ট ৩০% উৎপাদন করত ২৫টি মধ্যম শ্রেণির ওষুধ কোম্পানি এবং দেশী অপর ছোট ১৩৩টি কোম্পানির উৎপাদন সক্ষমতা ছিল মাত্র ১৫%। এসব ছোট ওষুধ কোম্পানিকে সহজ প্রক্রিয়ায় তরল ফর্মুলেশনের ওষুধ উৎপাদনেই সীমিত থাকতে হতো। বহুজাতিক কোম্পানির উচ্চ প্রযুক্তির ওষুধ উৎপাদনের সক্ষমতা থাকলেও তারা অন্যান্য ওষুধের পাশাপাশি প্রচুর ভিটামিন, গ্রাইপ ওয়াট, এনজাইম, টনিক, কফ-সিরাপ, এলকালিসহ বিভিন্ন অপ্রয়োজনীয় ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাতে নিয়োজিত ছিল। ব্রিটিশ ফার্মাকোপিয়ায় এন্টিবায়োটিকের মিশ্রণ, ভিটামিনের মিশণ, ভিটামিন-মিনারেলের মিশ্রণ এসব অনুমোদন করে না। কারণ এতে ওষুধের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায় না, বরং এ মিশ্রণ দেখিয়ে মূল্য বেশি রাখা হয়। কিন্তু আইনের দুর্বলতা ও প্রয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতার অভাবে এসব বড় কোম্পানি এরূপ অযৌক্তিক মিশ্রণের পাশাপাশি ওষুধের মূল্যে লাগামহীন মুনাফা আহরণে ব্যস্ত ছিল। এদেশে ওষুধ উৎপাদনের প্রযুক্তি হস্তান্তরের তেমন উল্লেখযোগ্য কোন প্রক্রিয়াই ছিল না। জনগণের মধ্যেও চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ফার্মেসী থেকে ওষুধ কিনে সরাসরি ব্যবহার এবং এন্টিবায়োটিকসহ অন্যান্য ওষুধের যথাযথ ডোজ অনুসরণ না করারও প্রবণতা ছিল ব্যাপক।

জাতীয় ওষুধ নীতি প্রণয়ন কমিটি ওষুধ উৎপাদন, মূল্য নির্ধারণ ও বিপণনে বিদ্যমান অতিমাত্রার বিশৃঙ্খলা রোধকল্পে ১৬টি অগ্রাধিকারমূলক বিষয় চিহ্নিত করে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুযায়ী ঔষধের প্রাপ্যতা, মান ও যথাযথ ডোজ ব্যবহারের বিষয়টি বিবেচনায় রাখা হয়। সার্বিক দিক পর্যালোচনা করে কমিটি জাতীয় ওষুধ নীতি ১৯৮২ প্রণয়ন করে এবং ১৭৪২টি ওষুধ অপ্রয়োজনীয় বিবেচনায় এগুলোর উৎপাদন ও বিপণন বন্ধের সুপারিশ করে। সে প্রেক্ষাপটে এসব সুপারিশ  বাস্তবায়নের জন্য সরকার Drug Control Ordinance, ১৯৮২ জারী করে। এ নীতি এবং অধ্যাদেশ এদেশে ওষুধ শিল্পের বিকাশে এবং জনগণের কাছে ওষুধ সহজলভ্য করার ক্ষেত্রে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তনের সূচনা করে। জাতীয় ওষুধ নীতিতে দেশে উৎপাদিত হয় এমন ওষুধ আমদানি বন্ধ, ১৫০টি অত্যাবশ্যক ওষুধ নির্ধারণ, সরকার কর্তৃক অত্যাবশ্যক ওষুধের মূল্য নিয়ন্ত্রণ, অত্যাবশ্যক ওষুধ উৎপাদন বৃদ্ধি, অপ্রয়োজনীয় ওষুধ উৎপাদন বন্ধ, ওষুধের কাঁচামাল ও প্যাকেজিং এর খরচের অনুপাতে ওষুধের মূল্য নির্ধারণ, এন্টাসিড, ভিটামিনসহ সহজ প্রক্রিয়ার ওষুধ শুধুমাত্র দেশী কোম্পানি কর্তৃক তৈরি ইত্যাদি নির্দেশনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর এবং এর ল্যাবরেটরির সক্ষমতা বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়। যুগোপযোগী এ সমন্বিত জাতীয় ওষুধ নীতির ফলাফল আসে সাথে সাথেই।

১৯৮১ সালে বহুজাতিক কোম্পানিতে দেশের চাহিদার ৭০% ওষুধ উৎপাদিত হতো। সরকারের হাসপাতালের ওষুধ চাহিদার ৮০% এবং অত্যাবশ্যক ওষুধের উৎপাদনের ৭০% এসব বহুজাতিক কোম্পানির নিয়ন্ত্রণে ছিল। মাত্র দশ বছরের ব্যবধানে চিত্র সম্পূর্ণ উল্টে যায়। ১৯৯১ সালে দেশী কোম্পানি বাজারের ঔষধের প্রায় ৬৫%, সরকারের ওষুধ চাহিদার ৮০% এবং অত্যাবশ্যক ওষুধের ৮০% উৎপাদন শুরু করে। অত্যাবশ্যক ওষুধসহ ওষুধের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ হওয়ায় ওষুধের মূল্য কমে এবং বেশির ভাগ জনগণের ক্রয়সীমায় চলে আসে, যা তাদের চিকিৎসা গ্রহণের সক্ষমতা বৃদ্ধি করে। জাতীয় ওষুধ নীতির কারণে বর্তমানে দেশের ওষুধ চাহিদার প্রায় ৯৮% এ দেশেই উৎপাদিত হয় এবং বাংলাদেশ একটি ওষুধ আমদানীকারক দেশের পরিবর্তে ওষুধ রপ্তানির দেশে রূপান্তরিত হয়।

কোন বিপ্লবের পরে যেমন কিছু মহল সেখানে প্রতিবিপ্লবের ক্ষেত্র তৈরিতে নিয়োজিত হয়। এ দেশে ঔষধ উৎপাদনের বিপ্লবও এর ব্যতিক্রম নয়। পরবর্তী সময়ে দেশে ঔষধ উৎপাদন নীতিতে যেসব পরিবর্তন হয়েছে, তাতে জনগণও জনস্বাস্থ্যের লাভের চেয়ে ক্ষতি হয়েছে বেশি। এটি আমার কথা নয়, অনেক ওষুধ বিশেষজ্ঞই এমত পোষণ করেন। প্রথম পদক্ষেপ আসে ১৯৯৫ সালে। অত্যাবশ্যক ঔষধের তালিকা ১৫০টির স্থলে ১১৭টি করা হয়। এ সুযোগে সংশ্লিষ্ট ওষুধ কোম্পানি অবশিষ্ট ৩৩টি ওষুধের দাম বৃদ্ধি করে নেয়। তবে জাতীয় ওষুধ নীতি ২০০৫ প্রণয়নে ক্ষতির পরিমাণ অনেক বেশি। এ নীতিতে অনেক বিষয় শিথিল করা হয় এবং কোন কোন ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞার নির্দেশনা অস্পষ্ট রাখা হয়। মূল্য নির্ধারণের পূর্বের পদ্ধতি একটু শিথিল করা, অত্যাবশ্যক ওষুধ উৎপাদনের বাধ্যবাধকতা না রাখা এবং এর মূল্য নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সম্পর্কে স্পষ্ট নির্দেশনা না থাকা, ওষুধের মিশ্রণ উৎপাদনের সুনির্দিষ্ট নিষেধাজ্ঞা না রাখা, দেশী কোম্পানি কর্তৃক উৎপাদিত সহজ প্রকৃতির ওষুধ বিদেশী কোম্পানি কর্তৃক উৎপাদনের সুযোগ রাখা ইত্যাদির কারণে জাতীয় ওষুধ নীতি ১৯৮২ এর গতি বাধাপ্রাপ্ত হয়। বিশেষ করে ২০০৫ এর নীতিতে Third Party Licensing এর নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে দেওয়ায় অনেক দেশী কোম্পানিতে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়। এসব নিরসনে জাতীয় ওষুধ নীতি ২০১৬ প্রণয়ন করা হলেও Drug Act ১৯৪০ এবং Drug (Control) ordinance-১৯৮২ এর আলোকে বর্তমান সময়ের জন্য প্রযোজ্য একটি সমন্বিত আইন ও বিধি-বিধান প্রণয়নের নির্দেশনা ছাড়া সেখানেও তেমন উল্লেখযোগ্য কোন উপাদান নেই। এ নীতির আলোকে খসড়া ওষুধ নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৯ প্রণয়ন করা হয়েছে, কিন্তু তা চূড়ান্ত হয়নি এখনও। 

চলমান বৈশ্বিক করোনা মহামারীতে ওষুধ চাহিদা ও ব্যবহার বেড়েছে কয়েকগুণ। মহামারি কমে গেলেও এ রোগ আঞ্চলিক রোগ (Endemic) হিসেবে থাকবে অনেকটা সময়। অনেকদিন এ রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধ যেমন; আইভারমেকটিন, ফেক্সো ফেনাডিন, মনটিলুকাস, ডেক্সোমিথাসন, রেমডিসিভির, মলনুপিরাভির, ফেভিপিরাভির ইত্যাদি অন্য রোগের ওষুধ হিসেবে আবিষ্কৃত হয়েছে। কোভিড রোগের উপসর্গ নিরসনে কাজ করছে বলে এগুলো এ মহামারী নিয়ন্ত্রণে ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হচ্ছে। ফার্মেসীর ভাষায় যাকে বলে repurposing। সাথে আছে করোনা আক্রান্ত ব্যক্তিকে অন্য রোগের সংক্রমণ থেকে রক্ষার জন্য এজিথ্রোমাইসিন বা অন্য কোন এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার। দেশে এখনও চিকিৎসা ব্যয়ের ৮০% সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বহন করতে হয়। এ সময় বৈশ্বিক মহামারীর চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধগুলোকে অত্যাবশ্যক ওষুধের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা ও মূল্য সাশ্রয়ী রাখার বিষয়টি জরুরীভাবেই ভাবতে হবে। বিশেষ করে করোনা আক্রান্তের চিকিৎসার জন্য যেসব ওষুধ এদেশে উৎপাদিত হয়। ভাবতে হবে যথাযথ ডোজে এন্টিবায়োটিক গ্রহণ না করার কারণে এন্টিবায়োটিক রেজিট্যান্সের ভয়াবহতা সম্পর্কে। পাশাপাশি জাতীয় ওষুধ নীতি ১৯৮২ বিবেচনায় রেখে জাতীয় ওষুধ নীতি ২০১৬ এর নির্দেশনার আলোকে প্রয়োজনে খসড়া ওষুধ (নিয়ন্ত্রণ) আইন হালনাগাদ করা ও এর যথাযথ প্রয়োগ তরান্বিত করাও জরুরী।


প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭