গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় পুকুর থেকে বস্তাবন্দী অবস্থায় এক শিশুর (১২) মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় দায় স্বীকার করেছেন স্থানীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ও আরবি শিক্ষক হাফেজ মোরসালিন (১৯)।
নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বিষয়টি নিশ্চিত করেন গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম
জানা যায়, হাফেজ মোরসালিন বড় সাতাইল বাতাইল জামে মসজিদের মুয়াজ্জিন ও আরবি শিক্ষক। তিনি মসজিদ সংলগ্ন একটি কক্ষে থাকতেন। ওই শিশুটিকে মসজিদের মক্তবে পড়াতেন মো. মোরসালিন। শিশুটি তার নানার বাড়িতে থাকতো। মোরসালিন নীলফামারীর ডোমার উপজেলার জোড়াবাড়ী গ্রামের মো. জাহিদুল ইসলামের ছেলে।
এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে নীলফামারীর জোড়াবাড়ী গ্রামের মাহাতাব আলীর ছেলে আবদুল্লাহ আল মামুন (২১), গোবিন্দগঞ্জের হিরোকপাড়া গ্রামের আজাহার আলীর ছেলে আলামিন হোসেন (২২) ও একই উপজেলার জঙ্গলমারা গ্রামের মোজাফফর আলী খন্দকারের ছেলে আরাফাত খন্দকারকে (১৭) গ্রেফতার করা হয়েছে।