ইনসাইড টক

‘গালি শুনিনি, শুনেছি তালি’


প্রকাশ: 30/04/2022


Thumbnail

অল্প সময়ে অল্প কয়েকটি নাটকে অভিনয় করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছেন অভিনেতা রাশেদ সীমান্ত। ঈদ কিংবা বিশেষ উৎসব আসলেই প্রচার হয় তার নাটক। তার অভিনীত এখন পর্যন্ত প্রচারিত প্রায় সব নাটকই দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছে। এ কারণে তিনিও প্রশংসিত হয়েছেন দর্শকের কাছে।

২০১৯ সালে জিয়াউর রহমানের পরিচালনায় ‘মধ্য রাতের সেবা’ নামের একটি নাটকে অভিনয় করে আলোচনায় চলে আসেন এই অভিনেতা। সম্প্রতি বাংলা ইনসাইডারের সাথে কথা হয় রাশেদ সীমান্তের। আলাপচারিতায় জানালেন মিডিয়াতে তাঁর পথ চলার শুরু থেকে বর্তমানে নানা কাজের কথা।

বাংলা ইনসাইডার: প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানোর অভিজ্ঞতা?

রাশেদ সীমান্ত: প্রথম যখন আমি ক্যামেরার সামনে দাঁড়াই তখন অনেকগুলো মুখ আমার সামনে ভাসতে থাকে। যারা আমাকে জোর করে ক্যামেরার সামনে পাঠিয়েছিলেন তাদের কথা চিন্তা করে আমি প্রথম শট দিলাম। সত্য কথা বলতে আমি প্রথমে ক্যামেরাকে তখন বেশী ভয় পায়নি। প্রথম শট দেয়ার পর আমি গালি শুনিনি, শুনেছি তালি।

বাংলা ইনসাইডার: মিডিয়াতে কাজ করার পরিকল্পনা কী আগে থেকেই ছিলো?

রাশেদ সীমান্ত: না, আমার কখনোই নাটকে, মানে কোন পর্দায় কাজ করার পরিকল্পনা ছিলো না। তবে যা হয়েছে হুট করেই হয়েছে। আর আমি আসলে অভিনয় করতে যাই না, যাই অফিসের অর্ডার পালন করতে। কারণ আপনারা জানেন বৈশাখী টিভিতে আমি কর্মরত আছি। আমার যা নাটক আছে এই চ্যানেলের বাইরে না। আসলে আমি অনেক কাজ করতে চাই না। আমি এমন গল্পের কাজ করতে চাই যা পরিবার নিয়ে দেখা যাবে, যেখানে আমাকে দর্শকরা আমাকে তাদের মাঝে কিংবা তাদের পরিচিত জনের মাঝে খুঁজে পাবে।

বাংলা ইনসাইডার: ‘মধ্য রাতের সেবা’ নাটক দিয়ে বেশ প্রশংসিত হয়েছিলেন। তখনকার অনুভূতি কেমন ছিলো? 

রাশেদ সীমান্ত: আসলে বিষয়টি আমি ভেবেছিলাম আমার সাথে ঘটছে না। তারপরেও যখন সব দিক থেকে সবার অভিনন্দন পাচ্ছিলাম তখন আমি শুধু আল্লাহ'র কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেছিলাম আমি তো আল্লাহ এত সম্মানের মানুষ না, আপনি দিয়েছেন এখন যেন সেটি ধরে রাখতে পারি।


প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭