ইনসাইড টক

‘সালামির টাকা রাখার জন্য নতুন মানিব্যাগ কিনতাম’


প্রকাশ: 03/05/2022


Thumbnail

চলছে ঈদ। আর এই উৎসবকে কেন্দ্র করে সবার মাঝেই দেখা যাচ্ছে এক ভিন্ন আমেজ। পরিবারের সাথে ঈদ করতে অনেকেই গিয়েছেন দেশের বাড়ি। পাশাপাশি এই ছুটিতে বাড়তি আনন্দ যোগ করতে টিভি চ্যানেল, ওটিটি, ইউটিউবে আসছে অনেক নতুন নাটক, ওয়েবফিল্ম শুরু করে নানা ধরণের কন্টেন্ট। পাশাপাশি নিজেকে একটু সবার থেকে ভিন্ন করে সাজাতে নিচ্ছেন অনেকেই অনেক প্রস্তুতি। সবকিছু মিলিয়ে পিছিয়ে নেই শোবিজ তারকারাও। ঈদ নিয়ে পরিকল্পনা ও সমসাময়িক নানা বিষয় নিয়ে বাংলা ইনসাইডারের  সাথে কথা হলো ঢাকাই চলচ্চিত্রের দর্শকপ্রিয় অভিনেতা অমিত হাসানের সাথে।

বাংলা ইনসাইডার: ঈদ নিয়ে পরিকল্পনা কী?

অমিত হাসান: আসলে ঈদ নিয়ে তেমন কোন পরিকল্পনা নেই। ঈদের এক দিন আগেই নতুন ছবির শুটিং করে ঢাকায় আসলাম। ঈদে ঢাকাতেই করছি। তবে ঈদের পর দিন গ্রামের বাড়িতে যাবো, সেখানে আমার মা আছে।

বাংলা ইনসাইডার: ঈদের আগে রোজায় নতুন সিনেমার শুটিং করলেন, অভিজ্ঞতাটা কেমন?

অমিত হাসান: এমডি ইকবাল পরিচালিত বিট্রে ছবির কাজ করলাম। বেশ ভালোই লেগেছে। অনেক দিন পর কক্সবাজারে শুটিং করলাম। তবে রোজায় শুটিং করাটা আউটডোরে বেশ কঠিন। সবকিছু মিলিয়ে বেশ ভালোই কেটেছে। পাশাপাশি নতুন নির্মাতা হিসেবে বেশ ভালোই করেছে ইকবাল।

বাংলা ইনসাইডার: ঈদ নিয়ে মজার স্মৃতি জানতে চাই...

অমিত হাসান: আসলে ঈদ নিয়ে তেমন মজার কোন স্মৃতি নেই। তবে ঈদ মানেই আনন্দ। ছোট বেলায় ঈদ আসলেই নতুন একটা মানিব্যাগ কিনতাম সালামির টাকা রাখার জন্য। আর সালামি নেয়া বাবার থেকেই শুরু করতাম।

বাংলা ইনসাইডার: আগের ঈদ এবং এখনকার ঈদের মাঝে কেমন পার্থক্য অনুভব করেন?

অমিত হাসান: ছোট বেলায় ঈদের আনন্দটা অন্যরকম ছিলো। দায়িত্ব কম ছিলো, আনন্দ বেশী ছিলো। আর এখন কর্মব্যস্ত জীবন, দায়িত্ব অনেক। পরিবারকে কিভাবে খুশী করা যায়। আগের এবং এখনকার ঈদের আনন্দের পার্থক্য অনেক। তবে আমি দুই সময়ের ঈদের আনন্দকেই ইনজয় করি। প্রত্যেকটিতেই আনন্দ আছে।



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭