ইনসাইড গ্রাউন্ড

সাকিবের নেতৃত্বে ফেরায় দুটি ইতিবাচক দিক রয়েছে : সিডন্স


প্রকাশ: 05/06/2022


Thumbnail

২০০৯ সালে প্রথম সাকিব যখন অধিনায়কত্ব পান তিনি, তখন জাতীয় দলের হেড কোচ ছিলেন জেমি সিডন্স। এবার সিডন্স আছেন ব্যাটিং কোচ হিসেবে। তাই পুরনো অধিনায়ককে পেয়ে খুশি অস্ট্রেলিয়ান এই কোচ। 

তরুণ সাকিবের অধিনায়কত্বে চ্যালেঞ্জ ভাবনা এবং বর্তমানের পরিণত সাকিবের অধিনায়কত্ব ভাবনা নিয়ে সিডন্সের বেশ ভালো ধারণা রয়েছে। আগের অভিজ্ঞতা থেকে এই সাকিবের নেতৃত্বে ফেরায় এবার দুটি ইতিবাচক দিক দেখতে পাচ্ছেন সিডন্স। গণমাধ্যমের সাথে আলাপে উঠে এসেছে তাঁর এই ভাবনা।

সিডন্স বলেন, ‘সাকিব খুবই ভালো অধিনায়ক। খেলা নিয়ে তার ভাবনা দারুণ। ধারাবাহিকভাবে পারফর্ম করে। এটা দলের জন্যও ভালো। সতীর্থরা অনুপ্রাণিত হয়।’

সাবেক অধিনায়ক মুমিনুল সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘এই সিদ্ধান্তের ভালো দিক হচ্ছে মুমিনুল ব্যাটিংয়ে মনোযোগ দিতে পারবে। সে রান পাচ্ছিল না। সে ভালো ক্রিকেটার। অধিনায়কত্বের চাপ থাকছে না, আশা করি সে রানে ফিরবে।’

অবশ্য এবার তৃতীয় মেয়াদে টেস্ট অধিনায়কের দায়িত্ব পেলেন সাকিব। ২০০৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে তখনকার অধিনায়ক মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা চোটে পড়লে নেতৃত্ব পান সাকিব। সেই দায়িত্ব ২০১১ সালে হারান তিনি। তখন অধিনায়কের দায়িত্ব পান মুশফিকুর রহিম। এরপর ২০১৮ সালে দ্বিতীয়বার টেস্ট নেতৃত্ব পান বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। কিন্তু সেটা বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। পরের বছরই আইসিসির নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়ে নেতৃত্ব হারান তিনি। তৃতীয় মেয়াদে এবার সাদা পোশাকে নেতৃত্ব দেবার দায়িত্ব পেলেন। 

সাকিব আল হাসানের অধীনে মোট ১৪টি টেস্ট খেলেছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে তিন ম্যাচে জিতেছে বাংলাদেশ, হেরেছে ১১ ম্যাচে। নতুন মেয়াদে নেতা হিসেবে দলকে কতটা এগিয়ে নিতে পারবে, সেদিকে থাকবে সবার নজর। 


প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭