ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

দেউলিয়া হওয়ার আশঙ্কা টেসলার, উদ্বিগ্ন মাস্ক


প্রকাশ: 24/06/2022


Thumbnail

চরম লোকসানে গুনে দেউলিয়া হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান টেসলা'র। এক সাক্ষাৎকারে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান ইলন মাস্ক এই মন্তব্য করেছেন। সিএনএনের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে আসে। 

সাক্ষাৎকারে মাস্ক বলেন, কিছু ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত দুই বছর ধরেই সরবরাহ ব্যবস্থায় মারাত্মক সংকট চলছে। সংকট এখনো কাটেনি। কারখানার কার্যক্রম পরিচালনা করাই চ্যালেঞ্জ বলেও জানান তিনি।

জানা গেছে, চীনের সাংহাইতে করোনা লকডাউনের কারণে টেসলার কারখানা কয়েক সপ্তাহ বন্ধ ছিল। সম্প্রতি জার্মানি ও টেক্সাসে নতুন কারখানা চালু করেছে টেসলা। সেখানেও সরবরাহ ইস্যুতে বিপুল অঙ্কের অর্থ হারিয়েছে কোম্পানিটি। একই সমস্যার রয়েছে অন্যান্য কারখানায়ও।

জিএলজি রিসার্চের গর্ডন জনসন বলেছেন, দেউলিয়া হওয়া এই লোকদের জন্য একটি সত্যিকারের ঝুঁকি। কারণ তাদের বিপুল অর্থ চীনে আটকা পড়েছে। চীন কোম্পানিগুলোকে বাইরে ডলার ফেরত নেওয়ার অনুমতি দেয় না। এক্ষেত্রে টেসলার একটি বাস্তব সমস্যা রয়েছে।

এর আগে টেসলা ১০ শতাংশকর্মী কমানোর কথা জানায়। তাছাড়া এটি ঘণ্টারভিত্তিতে কর্মী নিয়োগও অব্যাহত রেখেছে। জনসন এ বিষয়টিকেও খারাপ ইঙ্গিত হিসেবে দেখছেন।

সম্প্রতি ইলন মাস্ক এক বক্তব্যে বলেছেন, ‘বার্লিন ও অস্টিনের কারখানাগুলো এখন বিশাল টাকার চুল্লি। এটি যেন বিশাল গর্জন করছে। এটা যেন আগুনে টাকা পোড়ানোর শব্দ।’ 

একইসাথে করোনার লকডাউনের কারণে অনেক লোকসানের সম্মুখীন হয়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি দেউলিয়াত্ব বরণ করতে পারে বলে আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন স্বয়ং প্রতিষ্ঠানটির প্রধান মাস্ক। 

চরম লোকসানে গুনে দেউলিয়া হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান টেসলা'র। এক সাক্ষাৎকারে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান ইলন মাস্ক এই মন্তব্য করেছেন। সিএনএনের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে আসে। 

সাক্ষাৎকারে মাস্ক বলেন, কিছু ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত দুই বছর ধরেই সরবরাহ ব্যবস্থায় মারাত্মক সংকট চলছে। সংকট এখনো কাটেনি। কারখানার কার্যক্রম পরিচালনা করাই চ্যালেঞ্জ বলেও জানান তিনি।

জানা গেছে, চীনের সাংহাইতে করোনা লকডাউনের কারণে টেসলার কারখানা কয়েক সপ্তাহ বন্ধ ছিল। সম্প্রতি জার্মানি ও টেক্সাসে নতুন কারখানা চালু করেছে টেসলা। সেখানেও সরবরাহ ইস্যুতে বিপুল অঙ্কের অর্থ হারিয়েছে কোম্পানিটি। একই সমস্যার রয়েছে অন্যান্য কারখানায়ও।

জিএলজি রিসার্চের গর্ডন জনসন বলেছেন, দেউলিয়া হওয়া এই লোকদের জন্য একটি সত্যিকারের ঝুঁকি। কারণ তাদের বিপুল অর্থ চীনে আটকা পড়েছে। চীন কোম্পানিগুলোকে বাইরে ডলার ফেরত নেওয়ার অনুমতি দেয় না। এক্ষেত্রে টেসলার একটি বাস্তব সমস্যা রয়েছে।

এর আগে টেসলা ১০ শতাংশকর্মী কমানোর কথা জানায়। তাছাড়া এটি ঘণ্টারভিত্তিতে কর্মী নিয়োগও অব্যাহত রেখেছে। জনসন এ বিষয়টিকেও খারাপ ইঙ্গিত হিসেবে দেখছেন।

সম্প্রতি ইলন মাস্ক এক বক্তব্যে বলেছেন, ‘বার্লিন ও অস্টিনের কারখানাগুলো এখন বিশাল টাকার চুল্লি। এটি যেন বিশাল গর্জন করছে। এটা যেন আগুনে টাকা পোড়ানোর শব্দ।’ 

একইসাথে করোনার লকডাউনের কারণে অনেক লোকসানের সম্মুখীন হয়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি দেউলিয়াত্ব বরণ করতে পারে বলে আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন স্বয়ং প্রতিষ্ঠানটির প্রধান মাস্ক। 

চরম লোকসানে গুনে দেউলিয়া হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান টেসলা'র। এক সাক্ষাৎকারে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান ইলন মাস্ক এই মন্তব্য করেছেন। সিএনএনের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে আসে। 

সাক্ষাৎকারে মাস্ক বলেন, কিছু ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত দুই বছর ধরেই সরবরাহ ব্যবস্থায় মারাত্মক সংকট চলছে। সংকট এখনো কাটেনি। কারখানার কার্যক্রম পরিচালনা করাই চ্যালেঞ্জ বলেও জানান তিনি।

জানা গেছে, চীনের সাংহাইতে করোনা লকডাউনের কারণে টেসলার কারখানা কয়েক সপ্তাহ বন্ধ ছিল। সম্প্রতি জার্মানি ও টেক্সাসে নতুন কারখানা চালু করেছে টেসলা। সেখানেও সরবরাহ ইস্যুতে বিপুল অঙ্কের অর্থ হারিয়েছে কোম্পানিটি। একই সমস্যার রয়েছে অন্যান্য কারখানায়ও।

জিএলজি রিসার্চের গর্ডন জনসন বলেছেন, দেউলিয়া হওয়া এই লোকদের জন্য একটি সত্যিকারের ঝুঁকি। কারণ তাদের বিপুল অর্থ চীনে আটকা পড়েছে। চীন কোম্পানিগুলোকে বাইরে ডলার ফেরত নেওয়ার অনুমতি দেয় না। এক্ষেত্রে টেসলার একটি বাস্তব সমস্যা রয়েছে।

এর আগে টেসলা ১০ শতাংশকর্মী কমানোর কথা জানায়। তাছাড়া এটি ঘণ্টারভিত্তিতে কর্মী নিয়োগও অব্যাহত রেখেছে। জনসন এ বিষয়টিকেও খারাপ ইঙ্গিত হিসেবে দেখছেন।

সম্প্রতি ইলন মাস্ক এক বক্তব্যে বলেছেন, ‘বার্লিন ও অস্টিনের কারখানাগুলো এখন বিশাল টাকার চুল্লি। এটি যেন বিশাল গর্জন করছে। এটা যেন আগুনে টাকা পোড়ানোর শব্দ।’ 

একইসাথে করোনার লকডাউনের কারণে অনেক লোকসানের সম্মুখীন হয়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি দেউলিয়াত্ব বরণ করতে পারে বলে আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন স্বয়ং প্রতিষ্ঠানটির প্রধান মাস্ক। 

চরম লোকসানে গুনে দেউলিয়া হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান টেসলা'র। এক সাক্ষাৎকারে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান ইলন মাস্ক এই মন্তব্য করেছেন। সিএনএনের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে আসে। 

সাক্ষাৎকারে মাস্ক বলেন, কিছু ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত দুই বছর ধরেই সরবরাহ ব্যবস্থায় মারাত্মক সংকট চলছে। সংকট এখনো কাটেনি। কারখানার কার্যক্রম পরিচালনা করাই চ্যালেঞ্জ বলেও জানান তিনি।

জানা গেছে, চীনের সাংহাইতে করোনা লকডাউনের কারণে টেসলার কারখানা কয়েক সপ্তাহ বন্ধ ছিল। সম্প্রতি জার্মানি ও টেক্সাসে নতুন কারখানা চালু করেছে টেসলা। সেখানেও সরবরাহ ইস্যুতে বিপুল অঙ্কের অর্থ হারিয়েছে কোম্পানিটি। একই সমস্যার রয়েছে অন্যান্য কারখানায়ও।

জিএলজি রিসার্চের গর্ডন জনসন বলেছেন, দেউলিয়া হওয়া এই লোকদের জন্য একটি সত্যিকারের ঝুঁকি। কারণ তাদের বিপুল অর্থ চীনে আটকা পড়েছে। চীন কোম্পানিগুলোকে বাইরে ডলার ফেরত নেওয়ার অনুমতি দেয় না। এক্ষেত্রে টেসলার একটি বাস্তব সমস্যা রয়েছে।

এর আগে টেসলা ১০ শতাংশকর্মী কমানোর কথা জানায়। তাছাড়া এটি ঘণ্টারভিত্তিতে কর্মী নিয়োগও অব্যাহত রেখেছে। জনসন এ বিষয়টিকেও খারাপ ইঙ্গিত হিসেবে দেখছেন।

সম্প্রতি ইলন মাস্ক এক বক্তব্যে বলেছেন, ‘বার্লিন ও অস্টিনের কারখানাগুলো এখন বিশাল টাকার চুল্লি। এটি যেন বিশাল গর্জন করছে। এটা যেন আগুনে টাকা পোড়ানোর শব্দ।’ 

একইসাথে করোনার লকডাউনের কারণে অনেক লোকসানের সম্মুখীন হয়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি দেউলিয়াত্ব বরণ করতে পারে বলে আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন স্বয়ং প্রতিষ্ঠানটির প্রধান মাস্ক। 


প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭