সাফজয়ী বাংলাদেশের নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনার প্রেস ব্রিফিংয়ে নারী ফুটবলাররা এবং কোচসহ কোচিং স্টাফরা দাঁড়িয়ে ছিলেন পিছনে। আর সামনে বসে ছিলেন বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল, যুব ও ক্রীড়া সচিবসহ ফেডারেশনের কর্মকর্তারা। সংশ্লিষ্টদের এমন কর্মকাণ্ডকে কাণ্ডজ্ঞানহীন বলে মন্তব্য করেছেন অনেকেই। ইতোমধ্যে এই বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
এই ঘটনা প্রসঙ্গে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মেজবাহ উদ্দিন বাংলা ইনসাইডারকে জানান, এটা তো ফেডারেশন করেছে, আমরা প্রথমে যাইনি। আমরা পরে গিয়েছি। প্রথমে ফেডারেশন বসেছে। আমরা ছিলাম কাজী সালাউদ্দিনের রুমে। পরে আমাদেরকে আবার খবর দিলো। আমরা প্রথম যেতে চাইনি। পরে আমাদেরকে যেতে যেতে বললো। পরে আমরা যাই, আমাদের জন্য আবার চেয়ার দিয়েছে।
তিনি আরও জানান, ফেডারেশনের কর্মকর্তারা বসেছিল চেয়ারে। প্রথমে কিন্তু ওরা (সাবিনা, ছোটন) সামনেই ছিল।
বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া প্রসঙ্গে মেজবাহ উদ্দিন বলেন, সেটা আমি দেখেছি কিছু কিছু জায়গায় লিখছে। কিন্তু তারা ছিল আমাদের পিছনে দাঁড়ানো। ওরা প্রথমে বসে বক্তব্য রাখছে। সাবিনা কিন্তু প্রথমে বসে বক্তব্য রেখেছে।